বুধবার, ২৭ নভেম্বর ২০২৪ ।। ১১ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ ।। ২৫ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

শিরোনাম :
অন্তর্বর্তী সরকার ব্যর্থ হলে আবারও অন্ধকারে নিমজ্জিত হবে দেশ: ফখরুল চক্রান্তের ফাঁদে না পড়ে সর্বোচ্চ ধৈর্য ধারণের আহ্বান শায়খ আহমাদুল্লাহর ভোলায় জুলাই-আগস্ট বিপ্লবে শহীদদের স্মরণে দোয়া ও স্মরণসভা চরমোনাইর বার্ষিক অগ্রহায়ণ মাহফিল বুধবার, চলছে সর্বশেষ প্রস্তুতি সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান আসিফ মাহমুদের অসহায় শীতার্তের পাশে মাওলানা গাজী ইয়াকুবের তাকওয়া ফাউন্ডেশন দেশের তিন জেলায় শিক্ষক নিচ্ছে ‘আলোকিত মক্তব’ বৃদ্ধার দাড়ি টেনে ছিঁড়ে ফেলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল প্রতিবন্ধীদের ধর্মীয় ও কারিগরি শিক্ষা দিতে পারলে দেশ এগিয়ে যাবে: ধর্ম উপদেষ্টা ভারতকে হিন্দু রাষ্ট্র করার ষড়যন্ত্র সফল হবে না: মাওলানা আরশাদ মাদানী

পাকিস্তানে এবার ঈদে চাঁদ দেখা নিয়ে বিতর্ক থাকবে না: মুফতি আব্দুশ শাকুর

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

আওয়ার ইসলাম ডেস্ক: পাকিস্তানের কেন্দ্রীয় ধর্মবিষয়ক ও আন্তঃধর্মীয় সম্প্রীতির মন্ত্রী মুফতি আব্দুল শাকুর বলেছেন, এ বছর পাকিস্তানজুড়ে একই দিন ঈদুল ফিতর উদ্‌যাপিত হবে।

পাকিস্তানের সামা টিভির সঙ্গে আলাপকালে মন্ত্রী আশা প্রকাশ করে বলেন, এ বছর চাঁদ দেখা নিয়ে কোনো বিতর্ক থাকবে না।

দেশে একই দিন ঈদ উদ্‌যাপন নিশ্চিত করতে মুফতি আবদুল শাকুর বলেন, শাওয়ালের চাঁদ দেখার প্রমাণ তিনি নিজেই মূল্যায়ন করবেন।

এক প্রশ্নের জবাবে ধর্মমন্ত্রী বলেন, এ বছর ৮১ হাজারের বেশি পাকিস্তানি হজ করবেন। তিনি হজযাত্রীদের সুবিধার্থে হজ অপারেশন সিস্টেম উন্নত করার চেষ্টা করবেন।

উল্লেখ্য, শাওয়ালের চাঁদ দেখা নিয়ে কয়েক বছর ধরেই পাকিস্তানে ঈদুল ফিতরের আনন্দে বিঘ্ন ঘটছে।

পেশোয়ারের ঐতিহাসিক মসজিদ কাসিম আলি খান ইমাম মুফতি শাহাবুদ্দিন পোপালজাই, যিনি একটি অনানুষ্ঠানিক কমিটি পরিচালনা করেন। তিনি সাধারণত পাকিস্তানের কেন্দ্রীয় রুয়েত-ই-হিলাল কমিটির সিদ্ধান্তের সঙ্গে একমত হন না।

তিনি স্বাধীনভাবে তার সিদ্ধান্ত নেন এবং মানুষের মধ্যে বিভ্রান্তি তৈরি করেন।

গত বছর কেন্দ্রীয় রুয়েত-ই-হিলাল কমিটি শাওয়ালের চাঁদ দেখার সিদ্ধান্ত ঘোষণা করতে বিলম্ব করে। বিলম্বের কারণ হিসেবে চাঁদ দেখা নিয়ে পরস্পরবিরোধী অবস্থান নিয়েছিল।

চাঁদ নিয়ে বিরোধ পাকিস্তানে নতুন নয় এবং এই বিতর্ক দীর্ঘদিন ধরে চলে আসছে। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে সাবেক মন্ত্রী ফাওয়াদ চৌধুরীর নেতৃত্বে বিজ্ঞান মন্ত্রণালয় একটি অ্যাপ চালুর পর এটি আরও একটি মাত্রা পেয়েছিল। অ্যাপটির মাধ্যমে ধর্মীয় বিষয়গুলোতে হস্তক্ষেপ করার কারণে ধর্মযাজকদের ক্ষুব্ধ করেছিল।

আগের সরকারও মুফতি মুনিব-উর-রহমানকে অপসারণ করেছিল ও মতবিরোধ কমাতে মাওলানা মুহাম্মদ আবদুল খাবির আজাদকে কেন্দ্রীয় রুয়েত-ই-হিলাল কমিটির চেয়ারম্যান নিযুক্ত করেছিল।

-এটি


সম্পর্কিত খবর


সর্বশেষ সংবাদ