বুধবার, ২৭ নভেম্বর ২০২৪ ।। ১১ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ ।। ২৫ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

শিরোনাম :
অন্তর্বর্তী সরকার ব্যর্থ হলে আবারও অন্ধকারে নিমজ্জিত হবে দেশ: ফখরুল চক্রান্তের ফাঁদে না পড়ে সর্বোচ্চ ধৈর্য ধারণের আহ্বান শায়খ আহমাদুল্লাহর ভোলায় জুলাই-আগস্ট বিপ্লবে শহীদদের স্মরণে দোয়া ও স্মরণসভা চরমোনাইর বার্ষিক অগ্রহায়ণ মাহফিল বুধবার, চলছে সর্বশেষ প্রস্তুতি সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান আসিফ মাহমুদের অসহায় শীতার্তের পাশে মাওলানা গাজী ইয়াকুবের তাকওয়া ফাউন্ডেশন দেশের তিন জেলায় শিক্ষক নিচ্ছে ‘আলোকিত মক্তব’ বৃদ্ধার দাড়ি টেনে ছিঁড়ে ফেলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল প্রতিবন্ধীদের ধর্মীয় ও কারিগরি শিক্ষা দিতে পারলে দেশ এগিয়ে যাবে: ধর্ম উপদেষ্টা ভারতকে হিন্দু রাষ্ট্র করার ষড়যন্ত্র সফল হবে না: মাওলানা আরশাদ মাদানী

ইস্তাম্বুলে মহানবি সা. এর পোশাক প্রদর্শনী, এক নজর দেখতে প্রচণ্ড ভিড়

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

আওয়ার ইসলাম ডেস্ক: তুরস্কের ইস্তাম্বুলের ফাতিহ জেলার হিরকা-ই শেরিফ মসজিদের মুসল্লিদের জন্য গতকাল শুক্রবার ছিল একটি বিশেষ দিন। এ দিনই সেখানে প্রদর্শিত হয় নবী মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের পোশাক। খবর ডেইলি সাবাহ।

জানা গেছে, নবীর সা. পরিধান করা পোশাকটি হিরকা-ই শেরিফ মসজিদে প্রায় ১,৪০০ বছর ধরে যত্ন সহকারে সংরক্ষণ করা হচ্ছে। মহানবীর সা. সাহাবি ওয়াইস আল কারণীর বংশধররা ওই মসজিদে পোষাকটি উপহার হিসেবে প্রদান করেন। এটি দেখার জন্য দেশ-বিদেশের প্রচুর মানুষের আগ্রহ থাকলেও কর্তৃপক্ষ কেবল রমজান মাসেই মহিমান্বিত এ পোশাকটি প্রদর্শনীর ব্যবস্থা করেন।

করোনার কারণে গত দুই বছর পোশাকটির প্রদর্শন করা হয়নি। ছবিতে দেখা যায়, পোশাকটি একটি কাঁচের বাক্সে সংরক্ষণ করা আছে। ইস্তাম্বুলের গভর্নর আলি ইয়ারলিকায়া এবং ফাতিহ মেয়র এরগুন তুরান মহানবীর সা. পোশাক প্রদর্শনীর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে হাজির ছিলেন।

গতকাল জুমা নামাজের কয়েক ঘণ্টা আগ থেকে সীমিত পর্যায়ে মানুষজনকে সেখানে প্রবেশ করতে দেওয়া হয়। নারী-পুরুষদের আলাদা আলাদা প্রবেশ পথে ছিল প্রচণ্ড ভিড়। তাদের কোনো অভিযোগ ছিল না, বরং মহানবীর (সা.) এ নির্দশন দেখার সুযোগ পেয়েই তারা আনন্দিত ছিলেন। এ সময় কেউ কান্নায় ভেঙে পড়েন, আবার কেউ শুকরিয়ার নামাজ আদায় করেন।

মহানবীর সা. পোশাকের এ প্রদর্শনী ঈদুল ফিতর শুরু হওয়ার দুই দিন আগ পর্যন্ত (২৯ এপ্রিল, চাঁদ দেখার ওপর নির্ভরশীল) চলবে।

লাইলা কাহরামান নামের একজন দর্শনার্থী বলেন, গতরাতে আমি ঘুমাতে পারিনি, খুব উত্তেজিত ছিলাম। আমি এই মুহূর্তটির জন্য (দুই বছর ধরে) অপেক্ষা করছি। লাইলা তার ৯ বছর বয়সী ছেলেকে নিয়ে মসজিদে এসেছিলেন মহানবীর সা. জামা দেখতে। তার ছেলে ওমর ফারুক জানায়, আমি নবীকে সা. খুব ভালোবাসি এবং এখানে এসে অত্যন্ত খুশি।

-এটি


সম্পর্কিত খবর


সর্বশেষ সংবাদ