বুধবার, ২৭ নভেম্বর ২০২৪ ।। ১১ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ ।। ২৫ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

শিরোনাম :
অন্তর্বর্তী সরকার ব্যর্থ হলে আবারও অন্ধকারে নিমজ্জিত হবে দেশ: ফখরুল চক্রান্তের ফাঁদে না পড়ে সর্বোচ্চ ধৈর্য ধারণের আহ্বান শায়খ আহমাদুল্লাহর ভোলায় জুলাই-আগস্ট বিপ্লবে শহীদদের স্মরণে দোয়া ও স্মরণসভা চরমোনাইর বার্ষিক অগ্রহায়ণ মাহফিল বুধবার, চলছে সর্বশেষ প্রস্তুতি সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান আসিফ মাহমুদের অসহায় শীতার্তের পাশে মাওলানা গাজী ইয়াকুবের তাকওয়া ফাউন্ডেশন দেশের তিন জেলায় শিক্ষক নিচ্ছে ‘আলোকিত মক্তব’ বৃদ্ধার দাড়ি টেনে ছিঁড়ে ফেলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল প্রতিবন্ধীদের ধর্মীয় ও কারিগরি শিক্ষা দিতে পারলে দেশ এগিয়ে যাবে: ধর্ম উপদেষ্টা ভারতকে হিন্দু রাষ্ট্র করার ষড়যন্ত্র সফল হবে না: মাওলানা আরশাদ মাদানী

বড়দিন ও নববর্ষ সীমিত পরিসরে আয়োজনের সুপারিশ স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

আওয়ার ইসলাম ডেস্ক: করোনাভাইরাসের নতুন ধরন ওমিক্রন বিশ্বব্যাপী দ্রুত বিস্তারের প্রেক্ষিতে বড়দিন ও ইংরেজি নববর্ষের উৎসব সীমিত পরিসরে আয়োজনের সুপারিশ করেছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।

খ্রিস্টান ধর্মাবলম্বীদের সবচেয়ে বড় উৎসব বড়দিন ২৫ ডিসেম্বর, পরের সপ্তাহে ৩১ ডিসেম্বর ইংরেজি নববর্ষ উপলক্ষে থার্টিফাস্ট নাইট উৎসব। এই দুটি উৎসবকে ঘিরে করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ায় আশঙ্কায় সীমিত পরিসরে আয়োজনের সুপারিশ করা হয়।

সম্প্রতি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগ থেকে পুলিশ মহাপরিদর্শক, বিভাগীয় কমিশনার, মহানগর পুলিশ কমিশনার, রেঞ্জ ডিআইজি, জেলা প্রশাসক, পুলিশ সুপার, বাংলাদেশ খ্রিস্টান অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি ও মহাসচিবকে এ বিষয়ে একটি চিঠি দেওয়া হয়।

জননিরাপত্তা বিভাগের চিঠিতে বলা হয়েছে, ‘প্রতি বছর খ্রিস্টান ধর্মাবলম্বীদের ধর্মীয় অনুষ্ঠান শুভ বড়দিন ২৫ ডিসেম্বর যথাযথ উৎসাহ-উদ্দীপনায় পালিত হয়। একই সঙ্গে ইংরেজি নববর্ষের প্রথম প্রহরে থার্টি ফার্স্ট নাইট উপলক্ষেও দেশের বিভিন্ন জায়গায় উদযাপন হয়ে থাকে। এই ধরনের উদযাপনে প্রকাশ্যে কোনো সভা, সমাবেশ, ধর্মীয়, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান আয়োজন না করে স্বাস্থ্যবিধি মেনে সীমিত পরিসরে আয়োজন করাই যৌক্তিক হবে।

এতে আরও বলা হয়, করোনাভাইরাসের কারণে বিশ্বব্যাপী সব ধর্মীয় ও সামাজিক অনুষ্ঠান, জনসমাবেশ সীমিত আকারে স্বাস্থ্যবিধি মেনে ঘরোয়াভাবে উদযাপন করা হচ্ছে। এই ধারাবাহিকতায় বাংলাদেশেও মুসলিম, হিন্দু ও বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীদের ধর্মীয় অনুষ্ঠান সীমিত করে পালিত হয়েছে। এ পরিস্থিতিতে বড়দিন ও ইংরেজি নববর্ষের প্রথম প্রহরের আয়োজন সীমিত রাখার নির্দেশনা দিয়ে স্থানীয় প্রশাসন ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে ‘কঠোর নজরদারি’ রাখতে এবং নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে বলা হয়েছে চিঠিতে।

চিঠিতে বলা হয়েছে, প্রয়োজনে উপজেলা, জেলা, বিভাগীয় ও মেট্রোপলিটন শহর এলাকায় স্থানীয়ভাবে সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে সভা ও আলোচনা করে স্বাস্থ্যবিধি নিশ্চিত করতে হবে।

এনটি


সম্পর্কিত খবর


সর্বশেষ সংবাদ