নুরুদ্দীন তাসলিম।।
প্রতি বছর প্রায় ২৫ লাখ মুসলমান হজ পালন করেন। কিন্তু এ বছর করোনা মহামারির কারণে মাত্র ৬০ হাজার মুসলমান অনুমতি পেয়েছেন হজের।
সোমবার নির্দিষ্ট পরিমাণ হাজি সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে, মাস্ক ব্যবহার ও সব ধরনের স্বাস্থ্যবিধি মেনে হজের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ রোকন উকুফে আরাফাত পালন করেছেন।
এদিন মসজিদে নামিরায় হজের খুতবা দিয়েছিলেন সৌদি আরবের সর্বোচ্চ ওলামা পরিষদের সদস্য, মসজিদুল হারামের ইমাম ও খতিব বিশিষ্ট আলেম, শায়খ ড. বান্দার বিন আবদুল আজিজ বালিলা। খুতবায় তিনি মুসলিম উম্মাহের মাঝে পারস্পরিক সম্প্রীতি, সদ্ভাব ও ভালোবাসা বজায় রাখা কথা উল্লেখ করেন। মুসলিম উম্মাহকে বিপদে ধৈয্য ধারণের উপদেশ দেন।
হজের আনুষ্ঠানিকতা শুরু হয় ৮ জিলহজ থেকে। ধারাবাহিকভাবে চলতে থাকে ১২ জিলহজ পর্যন্ত।
৮ জিলহজ হাজিরা মক্কা মুকাররমা থেকে মিনার উদ্দেশে রওনা হন। সেখানে সারারাত ইবাদত বন্দেগিতে কাটান। এরপর৯ জিলহজ ফজরের নামাজ শেষে হাজিরা মিনা থেকে আরাফার ময়দানের উদ্দেশে রওনা দেন। এখানেই হজের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ রোকন উকুফে আরাফা পালন করেন হাজিরা।
হাজিদের জন্য আরাফার ময়দানে সূর্যাস্ত পর্যন্ত অবস্থান করা আবশ্যক। সূর্যাস্তের পরে সেখান থেকে হাজিরা মুজদালিফার উদ্দেশ্যে রওনা হন। সেখানে গিয়ে মাগরিব ও এশার নামাজ একসাথে আদায় করেন। হাজীদের জন্য মুজদালিফায় পুরা রাত অবস্থান করা আবশ্যক।
১০ জিলহজ হাজিরা মুজদালিফা থেকে আরো একবার মিনায় আসেন। কুরবানী করার পূর্বে এখানে শয়তানকে কংকর নিক্ষেপ করেন। এরপর মিনা থেকে মক্কা মুকাররমায় ফিরে গিয়ে একটি তাওয়াফ করে তারা আবার মিনায় ফিরে আসেন।
১১ ও ১২ জিলহজ হজের সমস্ত আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন করে হাজিরা আরো একবার মক্কা মুকাররমায় ফিরে মসজিদুল হারামে বিদায়ী তাওয়াফ করেন।
[caption id="" align="alignnone" width="400"] করোনা মহামারি কারণে ২য় বারের মত নির্দিষ্ট পরিমাণ হাজি হজের অনুমতি পেয়েছেন।[/caption]
[caption id="" align="alignnone" width="432"] আল্লাহর একত্ববাদের সাক্ষী দিচ্ছেন হাজিরা।[/caption]
[caption id="" align="alignnone" width="380"] মিনায় হাজিদের অবস্থানের তাবু।[/caption]
[caption id="" align="alignnone" width="412"] মক্কা নগরী।[/caption]
[caption id="" align="alignnone" width="437"] করোনা মহামারি কারণে ২য় বারের মত নির্দিষ্ট পরিমাণ হাজি হজের অনুমতি পেয়েছেন।[/caption]
[caption id="" align="alignnone" width="425"] হজের খুতবা দিচ্ছেন শায়খ ড. বান্দার বিন আবদুল আজিজ বালিলা[/caption]
[caption id="" align="alignnone" width="424"] হাজিরা আরাফায় পৌঁছার পর তাদের পানি দিচ্ছেন স্বেচ্ছাসেবীরা।[/caption]
[caption id="" align="alignnone" width="415"] করোনা মহামারি কারণে ২য় বারের মত নির্দিষ্ট পরিমাণ হাজি হজের অনুমতি পেয়েছেন।[/caption]
[caption id="" align="alignnone" width="402"] মিনায় অবস্থান শেষে আরাফার ময়দানের উদ্দেশ্যে রওয়ানা দিয়েছেন হাজিরা।[/caption]
[caption id="" align="alignnone" width="417"] হজের আনুষ্ঠানিকতা শুরু হয় ৮ জিলহজ থেকে। ধারাবাহিকভাবে চলতে থাকে ১২ জিলহজ পর্যন্ত।[/caption]
[caption id="" align="alignnone" width="392"] আরাফার ময়দানে পৌঁছে ইবাদতে মশগুল হাজিরা।[/caption]
[caption id="" align="alignnone" width="424"] হজের খুতবা শেষে মসজিদে নামিরায় নামাজ আদায়।[/caption]
[caption id="" align="alignnone" width="386"] আরাফার ময়দানে হাজিরা।[/caption]
[caption id="" align="alignnone" width="374"] ৯ জিলহজ ৬০ হাজার হাজি একত্রিত হয়েছিলেন আরাফার ময়দানে।[/caption]
[caption id="" align="alignnone" width="409"] হাজিদের জন্য আরাফার ময়দানে সূর্যাস্ত পর্যন্ত অবস্থান করা আবশ্যক[/caption]
[caption id="" align="alignnone" width="365"] ৮ জিলহজ হাজিরা মক্কা মুকাররমা থেকে মিনার উদ্দেশে রওনা হন। সেখানে সারারাত ইবাদত বন্দেগিতে কাটান।[/caption]
[caption id="" align="alignnone" width="381"] ইবাদত বন্দেগীতে মশগুল হাজিরা।[/caption]
[caption id="" align="alignnone" width="377"] হজের আনুষ্ঠানিকতা শুরু হয় ৮ জিলহজ থেকে। ধারাবাহিকভাবে চলতে থাকে ১২ জিলহজ পর্যন্ত।[/caption]
[caption id="" align="alignnone" width="392"] করোনা মহামারি কারণে ২য় বারের মত নির্দিষ্ট পরিমাণ হাজি হজের অনুমতি পেয়েছেন।[/caption]
[caption id="" align="alignnone" width="416"] হজের আনুষ্ঠানিকতা শুরু হয় ৮ জিলহজ থেকে। ধারাবাহিকভাবে চলতে থাকে ১২ জিলহজ পর্যন্ত।[/caption]
[caption id="" align="alignnone" width="400"] হাজিদের যমযমের পানি দিচ্ছেন স্বেচ্ছাসেবীরা।[/caption]
[caption id="" align="alignnone" width="359"] করোনা মহামারি কারণে ২য় বারের মত নির্দিষ্ট পরিমাণ হাজি হজের অনুমতি পেয়েছেন।[/caption]
এনটি