বৃহস্পতিবার, ২৮ নভেম্বর ২০২৪ ।। ১৩ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ ।। ২৬ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬


ট্রাম্পকে বিপথে নিয়ে যাওয়ার পেছনে ছিল ইহুদিবাদীরা: ইরানের প্রেসিডেন্ট

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

আওয়ার ইসলাম: ইসলামী প্রজাতন্ত্র ইরানের প্রেসিডেন্ট ড. হাসান রুহানি বলেছেন, কেবল মুখের কথায় পরমাণু সমঝোতা রক্ষা পাবে না। কথাকে কাজে রূপ দিতে হবে। তিনি (বুধবার) মন্ত্রিপরিষদের বৈঠকে এ কথা বলেন।

রুহানি আরও বলেন,আমেরিকার বর্তমান সরকার এটা স্বীকার করেছে যে সাবেক প্রশাসন ভুল পথে চলেছে। ইরানের জন্য গুরুত্বপূর্ণ হলো নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার এবং ইরানি জাতির অধিকার বাস্তবায়ন। কিন্তু মার্কিন সরকার এখন পর্যন্ত এ বিষয়ে জোরালো কোনো পদক্ষেপ নেয়নি।

ইরানের প্রেসিডেন্ট বলেন,আমেরিকা যদি সব নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করে নেয় তাহলে ইরানও দ্রুত প্রতিশ্রুতিতে ফিরে আসবে। তিনি বলেন, আমেরিকা ও ইউরোপ এখন শ্লোগান দিচ্ছে তারা পরমাণু সমঝোতায় ফিরতে চায় কিন্তু আমরা বলছি শ্লোগান যথেষ্ট নয় কাজে এর প্রমাণ দিতে হবে।

ইরানের প্রেসিডেন্ট বলেন,সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ওপর ইহুদিবাদের ব্যাপক প্রভাব ছিল। তিনি মুখে বলতেন আমেরিকা ফার্স্ট। কিন্তু কাজে দেখা গেছে তিনি মূলত প্রথমে ইহুদিবাদকে, এরপর উগ্রবাদকে, তৃতীয় অবস্থানে রেখেছিলেন বর্ণবাদকে এবং কার্যত আমেরিকা ছিল তার কাছে চতুর্থ স্থানে। ইহুদিবাদীরা ট্রাম্পকে বিভ্রান্ত করে ভুল পথে পরিচালিত করেছে বলে জানান ইরানের প্রেসিডেন্ট ড. হাসান রুহানি।ইসলামী প্রজাতন্ত্র ইরানের প্রেসিডেন্ট ড. হাসান রুহানি বলেছেন, কেবল মুখের কথায় পরমাণু সমঝোতা রক্ষা পাবে না। কথাকে কাজে রূপ দিতে হবে। তিনি আজ (বুধবার) মন্ত্রিপরিষদের বৈঠকে এ কথা বলেন।

রুহানি আরও বলেন,আমেরিকার বর্তমান সরকার এটা স্বীকার করেছে যে সাবেক প্রশাসন ভুল পথে চলেছে। ইরানের জন্য গুরুত্বপূর্ণ হলো নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার এবং ইরানি জাতির অধিকার বাস্তবায়ন। কিন্তু মার্কিন সরকার এখন পর্যন্ত এ বিষয়ে জোরালো কোনো পদক্ষেপ নেয়নি।

ইরানের প্রেসিডেন্ট বলেন,আমেরিকা যদি সব নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করে নেয় তাহলে ইরানও দ্রুত প্রতিশ্রুতিতে ফিরে আসবে। তিনি বলেন, আমেরিকা ও ইউরোপ এখন শ্লোগান দিচ্ছে তারা পরমাণু সমঝোতায় ফিরতে চায় কিন্তু আমরা বলছি শ্লোগান যথেষ্ট নয় কাজে এর প্রমাণ দিতে হবে।

ইরানের প্রেসিডেন্ট বলেন,সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ওপর ইহুদিবাদের ব্যাপক প্রভাব ছিল। তিনি মুখে বলতেন আমেরিকা ফার্স্ট। কিন্তু কাজে দেখা গেছে তিনি মূলত প্রথমে ইহুদিবাদকে, এরপর উগ্রবাদকে, তৃতীয় অবস্থানে রেখেছিলেন বর্ণবাদকে এবং কার্যত আমেরিকা ছিল তার কাছে চতুর্থ স্থানে। ইহুদিবাদীরা ট্রাম্পকে বিভ্রান্ত করে ভুল পথে পরিচালিত করেছে বলে জানান ইরানের প্রেসিডেন্ট ড. হাসান রুহানি।

-এটি


সম্পর্কিত খবর


সর্বশেষ সংবাদ