সাইফুল ইসলাম ফরিদপুরী।।
মরণব্যাধী রোগ ক্যান্সার যে কোনো সময় যে কারো হতে পারে। তাই আমাদের সবার এ বিষয়ে সচেতন হতে হবে। তাই জেনেশুনে খাবার খেতে হবে। এবার জেনে নিন প্রতিদিনের খাদ্য তালিকার যেসব খাবারে ক্যান্সার হতে পারে।
আমেরিকান জার্নাল অফ নিউট্রিশনে প্রকাশিত একটি নিবন্ধে স্পষ্ট বলা হয়েছে, এই সফট ড্রিঙ্ক অবধারিতভাবে রক্তে শর্করা বাড়িয়ে দেয়। বাড়িয়ে দেয় দৈহিক ওজনও। এছাড়া যে রঙ এসব পানীয়ে ব্যবহৃত হয় তা কার্সিনোজেনিক অর্থাৎ ক্যান্সারকে ডেকে আনে।
আমেরিকান জার্নাল অফ নিউট্রিশনে প্রকাশিত একটি নিবন্ধে স্পষ্ট বলা হয়েছে, এই সফট ড্রিঙ্ক অবধারিতভাবে রক্তে শর্করা বাড়িয়ে দেয়। বাড়িয়ে দেয় দৈহিক ওজনও। এছাড়া যে রঙ এসব পানীয়ে ব্যবহৃত হয় তা কার্সিনোজেনিক অর্থাৎ ক্যান্সারকে ডেকে আনে।
অন্যদিকে ইউনিভার্সিটি অফ অ্যালবানির একটি সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই তেলাপিয়া কৃত্তিমভাবে প্রজনন করার জন্য কীটনাশক ও অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহৃত হয়। এই কীটনাশক ডেকে আনতে পারে ক্যান্সার।
অন্যদিকে ইউনিভার্সিটি অফ অ্যালবানির একটি সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই তেলাপিয়া কৃত্তিমভাবে প্রজনন করার জন্য কীটনাশক ও অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহৃত হয়। এই কীটনাশক ডেকে আনতে পারে ক্যান্সার।
মাউন্ট সিনাই স্কুল অফ মেডিসিনের একটি গবেষণা বলছে গ্যাস্ট্রিক ক্যান্সারের একটি বড় কারণ আচার। ভারতীয়রা এই বস্তুটি খেতে ভালবাসে কমবেশি। মাউন্ট সিনাই স্কুল অফ মেডিসিনের একটি গবেষণা বলছে গ্যাস্ট্রিক ক্যান্সারের একটি বড় কারণ আচার। ভারতীয়রা এই বস্তুটি খেতে ভালবাসে কমবেশি।
ওজন বাড়ানো তো আছেই। প্রিজারভেটিভ দেওয়া পটেটো চিপসে তৈরির সময় অনেক তাপ দেয়া হয়। এর ফলে অ্যাক্রিলাইমড নামক একটি পদার্থ পাওয়া যায়। এই পদার্থ ক্যান্সারের কারণ বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা।
ওজন বাড়ানো তো আছেই। প্রিজারভেটিভ দেওয়া পটেটো চিপসে তৈরির সময় অনেক তাপ দেয়া হয়। এর ফলে অ্যাক্রিলাইমড নামক একটি পদার্থ পাওয়া যায়। এই পদার্থ ক্যান্সারের কারণ বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা।
চিনির বিকল্প হিসেবে ব্যবহৃ হয় যেসব পদার্থ সেই কৃত্তিম শর্করা অনেক সময় ডিকেপি নামের এক বিষাক্ত যৌগ তৈরি করে। এই যৌগ ব্রেন টিউমার, ক্যান্সার ডেকে আনে।
চিনির বিকল্প হিসেবে ব্যবহৃ হয় যেসব পদার্থ সেই কৃত্তিম শর্করা অনেক সময় ডিকেপি নামের এক বিষাক্ত যৌগ তৈরি করে। এই যৌগ ব্রেন টিউমার, ক্যান্সার ডেকে আনে।
-এটি