আওয়ার ইসলাম: এক যুগ পর আবারো কুমিল্লা বোর্ডে এবার পাসের হার সবচেয়ে বেশি। এর আগে ২০০৮ সালে এ বোর্ডে পাসের হার ছিলো ৭৭ দশমিক তিন তিন ভাগ। আর এবার ৭৭ দশমিক সাত চার শতাংশ।
পরীক্ষার্থীদের আনন্দ কয়েক গুণ বেশি বলছেন শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা। কুমিল্লার বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ফল জানার পরপরই উল্লাসে মেতে ওঠেন পরীক্ষার্থীরা।
এবার সবচেয়ে কম পাসের হার ৬২ দশমিক এক নয় শতাংশ চট্টগ্রামে। বিভিন্ন কলেজে ফল নিতে শিক্ষার্থীরা জড়ো হলেও খুব বেশি ভিড় দেখা যায়নি। ঘরে বসে মোবাইল ফোনে বেশির ভাগ শিক্ষার্থী ফল জেনে যাওয়ায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে যাননি অনেকেই।
রাজশাহীতে ফল ঘোষণার পর শিক্ষার্থীরা নানা বাদ্যযন্ত্রের তালে উৎসবমুখর পরিবেশ সৃষ্টি করেন কলেজ প্রাঙ্গণে। বরিশাল শিক্ষাবোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক জানান, সবার চেষ্টায় এবার এই বোর্ডে ফল ভালো হয়েছে। এবং ছেলেদের চেয়ে মেয়েরা ভালো ফল করেছেন।
সিলেট বোর্ডেও ছেলেদের চেয়ে মেয়েদের ফল ভালো হয়েছে। ভালো ফলের জন্য সন্তোষ প্রকাশ করেছেন দিনাজপুরের শিক্ষার্থীরাও। হলিল্যান্ড কলেজের শত ভাগ পরীক্ষার্থী পাস করায় উল্লাসে মেতে ওঠেন সবাই। ময়মনসিংহে বরাবরের মতোই প্রথম সারির কলেজগুলোর ফল ভালো হয়েছে। এতে সন্তুষ্ট শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা।
ঢাকা বোর্ডে পাসের হার ৭১ দশমিক ০৯, চট্টগ্রামে ৬২ দশমিক ১৯, রাজশাহীতে ৭৬ দশমিক ৩৮,সিলেটে ৬৭ দশমিক ০৫,বরিশালে ৭০ দশমিক ৬৫, যশোর বোর্ডে পাসের হার ৭৫ দশমিক ৬৫ ও দিনাজপুরে পাসের হার ৭১ দশমিক ৭৮।
-এটি