আওয়ার ইসলাম: বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম জিয়ার ঘোষিত ভিশন ২০৩০-এর আলোকেই ইশতেহার তৈরি করা হয়েছে। সুশাসন, স্বচ্ছতা ও স্বঅবস্থান, এ তিন অঙ্গীকারের মধ্য দিয়ে নবধারার রাজনীতি ও সরকার গঠনের প্রতিশ্রুতি থাকছে ইশতেহারে।
ইশতেহারে সরকার, সংসদ, রাজনীতি, অর্থনীতি, শিক্ষা, কৃষি, পররাষ্ট্রনীতিসহ সরকারের প্রতিটি সেক্টরকে সর্বাধিক গুরুত্ব দেয়া হয়েছে। আলাদা আলাদা পরিকল্পনা ও ভাবনাগুলো সুচিন্তিতভাবে তুলে ধরা হয়েছে।
‘জনগণ এ রাষ্ট্রের মালিক’-এ ধারণা সুপ্রতিষ্ঠিত করার নির্দেশনা সংবলিত ইশতেহারে নানা মত ও পথ নিয়ে বাংলাদেশকে একটি রেইনবো ন্যাশন বা রংধনু জাতিতে পরিণত করার বিস্তারিত ঘোষণা থাকবে।
এ বিষয়ে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর জানান, আগামী দিনে দেশ ও জনগণের জন্য আমরা কী কী করতে চাই, তা দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া ভিশন ২০৩০-এর মধ্যে উল্লেখ করেছেন। ইতিমধ্যে জাতীয় ঐক্যফ্রন্টও ১১টি লক্ষ্য নির্ধারণ করেছে। সবগুলো সমন্বয় করে ইশতেহার তৈরি করা হয়েছে।
জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের ইশতেহার প্রণয়নে যে কমিটি করা হয়েছে, তাতে বিএনপি থেকে সিনিয়র সাংবাদিক মাহফুজউল্লাহ, জেএসডির শহীদ উদ্দিন মাহমুদ স্বপন, গণফোরামের আওম শফিকউল্লাহ।
কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের ইকবাল সিদ্দিকী, নাগরিক ঐক্যের ডা. জাহেদ উর রহমান রয়েছেন। কমিটির মূল দায়িত্বে ছিলেন গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী।
গণসংযোগে ব্যস্ত চাঁদপুর-১ হাতপাখার সংসদ প্রার্থী মাওলানা যোবায়ের আহমাদ
আরএইচ