আওয়ার ইসলাম: এ বছরের ডিসেম্বরের মধ্যেই ই-পাসপোর্ট হাতে পাবেন গ্রাহক। এর ফলে পাসপোর্টে তথ্য জালিয়াতি শূন্যে নেমে আসার আশা করছেন সংশ্লিষ্টরা।
এছাড়া সহজ হবে ইমিগ্রেশন প্রক্রিয়াও। প্রাথমিকভাবে জার্মানির একটি কোম্পানির সঙ্গে চুক্তি করতে যাচ্ছে সরকার।
মেশিন রিডেবল পাসপোর্ট বা এমআরপির পর আসছে ই-পাসপোর্ট। সর্বাধুনিক এই পাসপোর্ট ব্যবহারকারী বিশ্বের ১১৯তম দেশ হিসেবে শিগগিরই নাম লেখাতে যাচ্ছে বাংলাদেশ।
ই-পাসপোর্টে একটি চিপ থাকবে যেখানে দশ আঙ্গুলের ছাপসহ গ্রাহকের সব তথ্য থাকবে। এই তথ্য কখনোই বদলানো যাবে না। আবেদন প্রক্রিয়া হবে এমআরপির মতোই। ই-পাসপোর্টের মেয়াদ হবে দশ বছর।
ই-পাসপোর্ট তৈরির জন্য ১৯ জুলাই জার্মানির একটি কোম্পানির সাথে প্রায় ৩ হাজার ৪শো কোটি টাকার চুক্তি করছে সরকার। এর আওতায় প্রাথমিকভাবে ই-পাসপোর্ট তৈরির সরঞ্জামসহ ৫০টি ই-গেইট পাওয়া যাবে। এছাড়া ৩ কোটি পাসপোর্টের বইসহ আরও বেশ কিছু সুবিধা দেবে জার্মানির কোম্পানি।
শুরুতে দেশের ৩টি আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর এবং বেনাপোল ও বাংলাবান্ধা স্থলবন্দরে ই-পাসপোর্টের গেইট থাকবে। অন্যান্য স্থলবন্দরে থাকবে ম্যানুয়াল ই-পাসপোর্ট রিডার।
রোহিঙ্গাদের যে গ্রামে সাংবাদিকদের ঢুকতে দেয়া হয়নি (ভিডিও)