বুধবার, ২৭ নভেম্বর ২০২৪ ।। ১২ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ ।। ২৫ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

শিরোনাম :
অন্তর্বর্তী সরকার ব্যর্থ হলে আবারও অন্ধকারে নিমজ্জিত হবে দেশ: ফখরুল চক্রান্তের ফাঁদে না পড়ে সর্বোচ্চ ধৈর্য ধারণের আহ্বান শায়খ আহমাদুল্লাহর ভোলায় জুলাই-আগস্ট বিপ্লবে শহীদদের স্মরণে দোয়া ও স্মরণসভা চরমোনাইর বার্ষিক অগ্রহায়ণ মাহফিল বুধবার, চলছে সর্বশেষ প্রস্তুতি সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান আসিফ মাহমুদের অসহায় শীতার্তের পাশে মাওলানা গাজী ইয়াকুবের তাকওয়া ফাউন্ডেশন দেশের তিন জেলায় শিক্ষক নিচ্ছে ‘আলোকিত মক্তব’ বৃদ্ধার দাড়ি টেনে ছিঁড়ে ফেলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল প্রতিবন্ধীদের ধর্মীয় ও কারিগরি শিক্ষা দিতে পারলে দেশ এগিয়ে যাবে: ধর্ম উপদেষ্টা ভারতকে হিন্দু রাষ্ট্র করার ষড়যন্ত্র সফল হবে না: মাওলানা আরশাদ মাদানী

বিচারকে পবিত্র পেশা হিসেবে দেখেন সদ্য শপথ নেয়া অন্ধ বিচারক

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

আন্তর্জাতিক ডেস্ক: গতকাল মঙ্গলবার শপথ নিয়েছেন পাকিস্তানের প্রথম দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী বিচারক ইউসাফ সালিম। শপথ পরবর্তী এক অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেয়ার সময় তিনি বলেন, বিচার একটি পবিত্র পেশা। কারো চোখ রাঙানির ভয়ে এ পেশাটিকে কলুষিত না করার আহবান জানিয়েছেন সব বিচারকদের প্রতি।

লাহোর হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি মোহাম্মদ ইয়াওর আলীর পরিচালনায় অনুষ্ঠানে শপথ গ্রহণের পর ইউসাফ সালিম পাকিস্তানের আইন ও বিচারের ইতিহাসে একজন কিংবদন্তী বিচারক হিসেবে দেশটির সবশ্রেণির মানুষের প্রশংসা কুড়িয়েছেন।

ইউসাফ সালিমের এ ব্যতিক্রমী ইতিহাস গড়ার পেছনে পাকিস্তানের প্রধান বিচারপতি মুখ্য ভূমিকা পালন করেছেন বলে জানা গেছে।

সালিমের যোগ্যতা ও অবস্থান যথার্থ থাকা সত্ত্বে দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী হওয়ায় প্রথম পর্যায়ে তার নিয়োগ আটকে যায়। পরবর্তীতে বিষয়টি প্রধান বিচারপতি মিয়া সাকিব নিসারের দৃষ্টিগোচর হলে তিনি লাহোর হাইকোর্টকে বিষয়টি পর্যালোচনা করতে বলেন।

লাহোর হাইকোর্ট সব দিক বিবেচনায় এনে সালিমকে এ মার্যাদাপূর্ণ পদে নিয়োগের সুপারিশ করেন।

সালিমের বাবা একজন চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্ট। জন্মের পর থেকেই তিনি দুই চোখে দেখতে পান না। তার চার বোনের দুজনই দৃষ্টি-প্রতিবন্ধী।

উল্লেখ্য, তার বোন সায়মা সালিম ২০০৭ সালে দেশটির প্রথম দৃষ্টি-প্রতিবন্ধী সিভিল সার্ভেন্ট হিসেবে যোগ দেন।

আলেম সাংবাদিক কেন প্রয়োজন?

এসএস


সম্পর্কিত খবর


সর্বশেষ সংবাদ