আওয়ার ইসলাম: ধর্ষণের মামলায় এখন থেকে ‘টু ফিঙ্গার টেস্ট’ করতে পারবেন না ডাক্তাররা।
হাইকোর্ট আজ বৃহস্পতিবার দেয়া রায়ে এ নির্দেশনা জারি করেছে। আদালত বলেন, এই টেস্টের কোনো বৈজ্ঞানিক ভিত্তি না থাকায় এখন থেকে কোনো ধর্ষণ মামলায় নারীর ওপর এই পরীক্ষা করা যাবে না।
২০১৫ সালের ৮ অক্টোবর মানবাধিকার সংগঠন আইন ও শালিস কেন্দ্র (আসক), বাংলাদেশ লিগ্যাল এইড এন্ড সার্ভিসেস ট্রাস্ট (ব্লাস্ট), বাংলাদেশ মহিলা পরিষদ, ব্র্যাক, মানুষের জন্য ফাউন্ডেশন, নারীপক্ষ নামে ৬টি পৃথক সংগঠন এবং দুইজন ব্যাক্তি ধর্ষণের শিকার নারীর ‘টু ফিঙ্গার টেস্ট’ পরীক্ষার প্রয়োজনীয়তা রয়েছে কিনা এই বিষয়ে হাইকোর্টে রিট আবেদন দায়ের করেছিলেন।
ধর্ষণের অভিযোগের ক্ষেত্রে ভিকটিম নারীর যোনিমুখে আঙুল ঢুকিয়ে পরীক্ষা করা হতো যোনিমুখের পর্দা ঠিক রয়েছে কিনা।
আগে মনে করা হতো, এই পরীক্ষার মাধ্যমে শারিরীক সম্পর্ক হয়েছে কিনা তার প্রমাণ পাওয়া সম্ভব। কিন্তু এর কোনো ভিত্তি পাওয়া না যাওয়ায় নিষিদ্ধ করা হলো।
ইউনিয়ন পরিষদে আওয়ামী চেয়ারম্যানের হাতে গৃহবধু ধর্ষণ