আওয়ার ইসলাম : একাদশ সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে গত ৩০ জুলাই থেকে অংশীজনদের সঙ্গে সংলাপ শুরু করেছে ইসি। এখন পর্যন্ত সুশীল সমাজ, গণমাধ্যমের প্রতিনিধি, বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে সংলাপ করছ ইসি।
গত ফেব্রুয়ারিতে দায়িত্ব নেওয়ার পর আগামী বছর একাদশ সংসদ নির্বাচন আয়োজনের প্রস্তুতিতে নাগরিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপ শুরু করে নূরুল হুদা নেতৃত্বাধীন ইসি। সংলাপে ৪০টি কাছ থেকে ৫৩১টি সুপারিশ পেয়েছে নির্বাচন কমিশন।
দলগুলোর যত সুপারিশ
১. সাংস্কৃতিক মুক্তিজোট: ইভিএমে আপত্তি, বিদায়ী সিইসিকে নিয়ে ইসি পুনর্গঠনের জাতীয় পরিষদ গঠন, প্রবাসীদের ভোটাধিকার অন্যতম। দলটি পাঁচটি দফায় সুপারিশগুলো করে।
২.মুসলিম লীগ বাংলাদেশ: সংসদ ভেঙে তত্ত্বাবধায়ক বা সহায়ক সরকার, বিচারিক ক্ষমতাসহ সেনা মোতায়েন, রাজনৈতিক মামলা প্রত্যাহারসহ ১১ দফা সুপারিশ।
৩. খেলাফত মজলিশ: সহায়ক সরকার, বিচারিক ক্ষমতাসহ সেনা মোতায়েন, নিবন্ধন শর্ত শিথিল, নির্বাচনী ব্যয় চারগুণ বাড়িয়ে ১ কোটি টাকা, ইভিএম ব্যবহার না করাসহ ২৪ দফা সুপারিশ।
৪. বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টি: ইভিএমের বিপক্ষে, না ভোটের পক্ষে, সমঝোতার ভিত্তিতে তদারকি সরকার, ভোটার অনুপাতে সীমানা পুনঃনির্ধারণ, তফসিল ঘোষণার পর সংসদ ভেঙে দেওয়াসহ ২৩ দফা সুপারিশ।
৫. জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টি-জাগপা: নির্বাচনকালীন সরকারের রূপরেখা, সংসদ ভেঙে ভোট, ইভিএম বাতিল, ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতাসহ সেনা মোতায়েনসহ ১৪ দফা সুপারিশ।
দলটির প্রস্তাব হচ্ছে- নির্বাচনকালীন সময়ে প্রধানমন্ত্রীর নির্বাহী ক্ষমতা বাতিল করে তিন মাসের অবকাশকালীন ছুটি দেওয়া যেতে পারে। সাবেক সরকারি কর্মকর্তা, সাবেক বিচারপতি এবং দেশের বিশিষ্টজনদের সমন্বয়ে সৎ-গ্রহণযোগ্য নির্দলীয় ব্যক্তি দ্বারা নির্বাচনকালীন সরকার গঠন করতে হবে।
৬. বাংলাদেশ ইসলামী ফ্রন্ট: সেনাবাহিনী মোতায়েন, ইসির অধীনে স্বরাষ্ট্র, জনপ্রশাসন ও স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়কে রাখা ও নির্বাচনী বিতর্কের ব্যবস্থা রাখা, দলের কমিটিতে নারী প্রতিনিধিত্ব রাখার বাধ্যবাধকতা বাতিলসহ ১০ দফা সুপারিশ।
৭. ইসলামী আন্দোলন: সেনা মোতায়েন, সংসদ ভেঙে নির্বাচনকালীন সরকার, ইভিএম না রাখা, সংখ্যানুপাতিক প্রতিনিধিত্বমূলক নির্বাচন, সুষ্ঠু নির্বাচনে ব্যর্থ হলে ইসিকে আইনের আওতায় আনাসহ ১৫ দফা সুপারিশ।
৮. খেলাফত মজলিশ: সেনা মোতায়েন, ধর্মবিরোধী কোনো দলকে নিবন্ধন না দেওয়া, ধর্মের সঙ্গে সাংঘর্ষিক কোনো আইন না করা, একই পোস্টারে সব প্রার্থীর পরিচয় ও প্রতীক, একই মঞ্চে প্রার্থীদের বিতর্ক আয়োজনসহ ১৫ দফা সুপারিশ।
৯. কল্যাণ পার্টি: সেনাবাহিনী মোতায়েন, সব দলের সঙ্গে আলোচনা করে নির্বাচনী আসনের সীমানা পুনঃনির্ধারণ করা ও কোনো জোটের প্রার্থীদের শরীক দলের যে কোনো প্রতীকে নির্বাচন করাসহ ৮ দফা সুপারিশ।
১০. ইসলামী ফ্রন্ট: সংসদে ভেঙে ভোট, ইভিএম ও না ভোট চালু, তিন ধাপে ৩০০ আসনে ভোট, সব নির্বাচনী ব্যয় নির্বাচন কমিশনের বহন, তফসিল ঘোষণার পর গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রণালয়গুলো যে কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষেত্রে কমিশনের সঙ্গে পরামর্শ করাসহ ১২ দফা সুপারিশ।
১১. ঐক্যবদ্ধ নাগরিক আন্দোলন: জাতীয় নির্বাচনে সেনাবাহিনী মোতায়েনের বিপক্ষে মত দিয়েছে দলটি। সেই সঙ্গে ধর্মভিত্তিক দলের নিবন্ধন বাতিল, ভোটার সংখ্যা অনুপাতে সীমানা পুননির্ধারণসহ ১০ দফা সুপারিশ।
১২. বাংলাদেশ জাতীয় পার্টি (বিজেপি): বিচারিক ক্ষমতা দিয়ে সেনা মোতায়েন, সংসদ ভেঙে দিয়ে নিবন্ধিত রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধি নিয়ে সর্বদলীয় সরকার গঠন, না ভোট, প্রতি বিভাগের জন্য একদিন করে ভোট আয়োজনসহ ১২ দফা সুপারিশ।
১৩. বাংলাদেশ ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি (বাংলাদেশ ন্যাপ): নির্বাচনকালীন সহায়ক সরকার প্রতিষ্ঠা, তফসিল ঘোষণার সঙ্গে সঙ্গে চলমান সংসদ বিলুপ্ত করা ও বিচারিক ক্ষমতাসহ সেনাবাহিনী মোতায়েনসহ ২১ দফা সুপারিশ।
১৪. প্রগতিশীল গণতান্ত্রিক দল (পিডিপি): বিচারিক ক্ষমতা দিয়ে সেনা মোতায়েন, সংসদ ভেঙে ভোট, ‘না’ ভোট চালুসহ ১৬ দফা সুপারিশ। প্রধানমন্ত্রীকে ঐচ্ছিক ছুটি দিয়ে প্রধান নির্বাচন কমিশনারকে নির্বাহী প্রধান করে অপরাপর কমিশনার এবং অবসরপ্রাপ্ত সেনা ও সরকারী কর্মকর্তাদের সমন্বয়ে একটি নির্বাচনকালীন সরকার গঠনের প্রস্তাব।
১৫. গণফ্রন্ট: প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে নির্বাচনকালীন সরকারের অধীনে একাদশ সংসদ নির্বাচন আয়োজনের পক্ষে মত। নির্বাচনে সেনা মোতায়েন, ইভিএম চালু, ধর্মবিরোধী দলের নিবন্ধন বাতিল, সংসদীয় আসন বাড়ানোসহ ১২টি প্রস্তাব।
গণফ্রন্ট বলেছে, বর্তমান সরকারকে সংবিধান সংশোধন করে হলেও (তত্ত্বাবধায়ক নয়, অরাজনৈতিক সরকার নয়) একটি নির্বাচনকালীন সরকার গঠন করতে হবে। স্বাধীনতার পরে যেসকল নিবন্ধিত দলের সংসদে প্রতিনিধিত্ব ছিল, তাদের সমন্বয়ে একটি সরকার গঠন করা যেতে পারে।
১৬. গণফোরাম: জাতীয় নির্বাচন সুষ্ঠু করতে সরকার ও প্রশাসনের নিরপেক্ষতা নিশ্চিতসহ ২২ দফা সুপারিশ। দলটি সুষ্ঠু ভোটে আয়োজনে ‘মানি পাওয়ার’ ও ‘মাসল পাওয়ার’- এই দুটিকে অন্যতম বাধা হিসেবে উল্লেখ করে।
১৭. জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম: কমিটিতে ৩৩% নারী চায় না জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম। তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুর্নবহাল, সেনাবাহিনী নিয়োগ ও নির্বাচনে সবার জন্যে সমান সুযোগ তৈরিসহ ১১ দফা দাবি উপস্থাপন।
১৮. ন্যাশনাল পিপলস পার্টি-এনপিপি: ভোটের সময় দলগুলোর প্রতিনিধি নিয়ে নির্বাচনকালীন সরকার চায় এনপিপি। ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন (ইভিএম) ব্যবহার ও সেনা মোতায়েনের বিপক্ষেও মতসহ অন্তত ১২টি সুপারিশ।
১৯. বাংলাদেশ মুসলিম লীগ: আগে সংসদ বিলুপ্ত করে বিচারিক ক্ষমতা দিয়ে সেনাবাহিনী মোতায়েন, নিবন্ধিত প্রত্যেকটি দলের একজন প্রতিনিধি নিয়ে নির্বাচনকালীন সরকার ব্যবস্থা প্রবর্তন, ইভিএম ব্যবহার না করাসহ ২৪ দফা প্রস্তাব।
২০. বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলন: তত্ত্বাবধায়ক পুনর্বহাল, সেনাবাহিনী মোতায়েন, দলের কমিটিতে নারী রাখার বিধান বাতিল এবং ইসলাম বিদ্বেষীদের নির্বাচনে অযোগ্য করাসহ ৩৮টি সুপারিশ।
২১. তরীকত ফেডারেশন: নির্বাচনকালীন সরকারে সংসদে প্রতিনিধিত্বকারী দলগুলোকে চায় তরীকত। ইভিএম পদ্ধতি চালু, স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসাবে সেনা মোতায়েনসহ ১২ দফা প্রস্তাব।
২২. বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক দল (বাসদ): সংসদ ভেঙে অন্তর্বর্তী সরকারের অধীনে ভোট, প্রতি তিন আসনে একজন নারী সদস্যের অংশগ্রহণ, ইভিএম চালুসহ ১৩ দফা প্রস্তাব।
২৩. জাকের পার্টি: জাতীয় ঐক্য তৈরি, ইভিএম ব্যবহার, ইসির বাজেট বাড়ানোসহ ২৭ দফা প্রস্তাব।
২৪. জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (জেএসডি): সংসদ ভেঙে নির্বাচনকালীন সরকার, সেনা মোতায়েন, না ভোটসহ ১৪ দফা প্রস্তাব।
রোহিঙ্গা সঙ্কটের কারণে সংসদ নির্বাচনের সূচি যাতে ভণ্ডুল না হয় সেজন্য সরকারের কাছে ইসিকে সুপারিশ করতে বলেছে দলটি।
২৫. জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জাসদ: বর্তমান আসন সীমানা রাখা, দলের অনুদান আয়করমুক্ত করা, হলফনামার বিধান বাতিলসহ ১৭টি সুপারিশ।
নিবন্ধন হারানো জামায়াতে ইসলামীর কেউ যেন বিএনপি বা অন্য দলের হয়ে ভোটে অংশ নিতে না পারে, সেই জন্য ইসির তৎপরতা চেয়েছে দলটি।
২৬. জাতীয় পার্টি: বর্তমান সংসদ ভেঙে দিয়ে সংসদে প্রতিনিধিত্ব করা দলের প্রতিনিধিদের দিয়ে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠন, সশস্ত্রবাহিনী মোতায়েন, ভোটারের ভিত্তিতে সীমানা পুনর্নির্ধারণসহ ৮ দফা সুপারিশ।
২৭. বিকল্পধারা বাংলাদেশ: নির্বাচনকালীন সরকার নিয়ে মতবিরোধ নিরসনে নবম সংসদ নির্বাচনের আগে ‘সর্বদলীয় সরকার’ গঠন, সীমানা পুনর্নির্ধারণ না করা, বিচারিক ক্ষমতা ছাড়া সেনা মোতায়েন, না ভোট চালুসহ ১৩ দফা সুপারিশ।
২৮. ইসলামী ঐক্যজোট: জাতীয় নির্বাচনে ঢালাওভাবে সেনাবাহিনী মোতায়েন না করে ‘স্পর্শকাতর’ এলাকায় মোতায়েন, অভিন্ন পোস্টারসহ ১১টি প্রস্তাব।
২৯. বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টি: বর্তমান সরকারের অধীনে সংসদ বহাল রেখে একাদশ সংসদ নির্বাচন, ইভিএম ব্যবহার এবং ঢালাওভাবে সেনাবাহিনী মোতায়েন না করাসহ ১৪টি প্রস্তাব।
৩০. বাংলাদেশ ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি: বর্তমান সরকারের অধীনে জাতীয় নির্বাচন, স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসাবে সেনা মোতায়েন, সংরক্ষিত নারী আসনে সরাসরি ভোট এবং নারীদের জন্য ৩৩ শতাংশ আসন বরাদ্দ, ‘না’ ভোট চালু, এনবিআর ও দুদকের মাধ্যমে যাচাইসহ ১৬ দফা সুপারিশ।
৩১. বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি (সিপিবি): সংসদ ভেঙে নির্বাচন, ভোট অনুযায়ী সংসদে ‘সংখ্যানুপাতিক প্রতিনিধিত্ব’ ব্যবস্থা চালু, সংরক্ষিত নারী আসন ১০০ তে উন্নীত করাসহ ১৭ দফা সুপারিশ।
৩২: গণতন্ত্রী পার্টি: প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অধীনেই আগামী একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন, ধর্মভিত্তিক দলের নিবন্ধন বাতিলসহ ২১ দফা সুপারিশ।
৩৩. বিএনপি: নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার আগে সংসদ ভেঙে ‘সহায়ক সরকার’ এর অধীনে ভোটের প্রস্তাব বিএনপির।
ভোটের সময় ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা দিয়ে সেনা মোতায়েন, ২০০৮ সালের আগের সংসদীয় আসন সীমানা ফিরিয়ে আনা, ইভিএম চালু না করা, জরুরি অবস্থার সময় থেকে শুরু করে এখন পর্যন্ত দলীয় চেয়ারপারসনসহ নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে দায়েরকরা সব মামলা প্রত্যাহারসহ ২০টি সুপারিশ।
৩৪. কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ: সংসদ ভেঙে দিয়ে নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচনের ব্যবস্থা করা, ভোটার সংখ্যার ভিত্তিতে আসন পুনর্বিন্যাস, ভোটের সময় সেনা মোতায়েন, ইভিএম চালুসহ ১৮ দফা সুপারিশ করেছে দলটি।
৩৫. বাংলাদেশের সাম্যবাদী দল: শেখ হাসিনার নেতৃত্বে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার, বিদ্যমান সংসদীয় আসনেই ভোট, ধর্মীয় মৌলবাদ ও সাম্প্রদায়িকতাকে লালন-পৃষ্ঠপোষকতা করে এমন দলের নিবন্ধন বাতিল, ইভিএম চালু, না ভোট চালুসহ ১৭ দফা সুপারিশ।
৩৬. বাংলাদেশে ন্যাশনালিস্ট ফ্রন্ট (বিএনএফ): শেখ হাসিনাকে প্রধানমন্ত্রী রেখে নির্বাচনকালীন সরকারে বিএনপিকেও রাখার প্রস্তাব দলটির। বিএনপিকে মন্ত্রিত্ব দিতে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সরকারের সংলাপসহ ৫ দফা সুপারিশ।
৩৭. বাংলাদেশ জাতীয় পার্টি-বিজেপি: সংসদ নির্বাচনে ভোটের ১০ দিন আগে থেকে বিচারিক ক্ষমতাসহ সেনা মোতায়েন করে ভোট ও ঝুঁকিপূর্ণ ভোটকেন্দ্রে সিসি (ক্লোজ সার্কিট) ক্যামেরা স্থাপনসহ দলটি ৫ দফা সুপারিশ করে।
৩৮. আওয়ামী লীগ: সেনা মোতায়েন, সীমানা পুনর্নির্ধারণের বিপক্ষে ও ইভিএমর পক্ষে সুপারিশসহ ১১ দফা প্রস্তাব।
দলটি বলেছে, ভোটের সময় আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় পুলিশসহ অন্যান্য বাহিনীর ওপর আস্থা রাখতে হবে। তফসিল ঘোষণার পর থেকে নির্বাচন অনুষ্ঠানের দিন এবং ইসি নির্ধারিত ভোটের পরবর্তী সময়ের জন্য প্রতিটি নির্বাচনী এলাকার আইনশৃঙ্খলা রক্ষার দায়িত্ব পুলিশসহ অন্যান্য বাহিনীর ওপর ন্যস্ত থাকবে।
৩৯: জাতীয় পার্টি-জেপি: সেনা মোতায়েন, ইভিএমের বিপক্ষেসহ ৮ দফা সুপারিশ।
৪০. লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টি-এলডিপি: সেনা মোতায়েনের বিপক্ষে ও শর্তসাপেক্ষে ইভিএম চালু ও সীমানা বহালসহ ১২ দফা সুপারিশ।
উল্লেখ্য, বর্তমান ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপি শুরু থেকেই বর্তমান ইসির গ্রহণযোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে। বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মওদুদ আহমদ বলেছেন, ইসির সংলাপ একটি ‘আইওয়াশ’। তারা এই সংলাপকে গুরুত্ব দিচ্ছে বলে বিএনপি মনে করে না।
আরএম