আগামী নির্বাচনে না ভোট ও সেনা মোতায়েনের পরামর্শ দিয়েছেন সুশীল সমাজের প্রতিনিধিরা। আজ নির্বাচন কমিশন-ইসির সংলাপে তারা এ সুপারিশ করেন।
এছাড়াও তারা প্রার্থীদের নির্বাচনী ব্যয়ের উৎস খতিয়ে দেখার প্রস্তাব করেছেন।
সোমবার বেলা ১১টার দিকে নির্বাচনের রোডম্যাপ, আইন সংস্কার, সীমানা নির্ধারণসহ অন্যান্য বিষয়ে মতামত নিতে সুশীল সমাজের প্রতিনিধিদের সঙ্গে সংলাপে অংশ নেয় ইসি। এসময় সুশীল সমাজের সদস্যরা এসব প্রস্তাবনা দেন।
বৈঠকে ধর্ম ব্যবহার করে যাতে নির্বাচনী প্রচারণা চালানো না হয় সেই বিষয়ে পদক্ষেপ নেয়ারও দাবি জানান সুশীল সমাজের সদস্যরা। পাশাপাশি তফসিল ঘোষণার আগেই সব দলের অংশগ্রহণ নিশ্চিতে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড গঠনে ইসির কার্যকরী ভূমিকা রাখা উচিৎ বলে মত দিয়েছেন সুশীল সমাজের প্রতিনিধিরা।
আলোচনার শুরুতে সিইসি কে এম নূরুল হুদা স্বাগত বক্তব্য দেন। চার নির্বাচন কমিশনার, ইসি সচিবসহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা এ আলোচনায় উপস্থিত ছিলেন। এর সঞ্চালনা করেন ইসির ভারপ্রাপ্ত সচিব হেলালুদ্দীন আহমদ।
সুশীল সমাজের প্রতিনিধি হিসেবে সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, গণমাধ্যম ব্যক্তিত্ব, আইনজীবীসহ বিভিন্ন মহলে যাদের গ্রহণযোগ্যতা রয়েছে তাদের আমন্ত্রণ জানানো হয়।
সংলাপে রোডম্যাপের সাতটি বিষয় ছাড়াও প্রাসঙ্গিক অন্য বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা হয়। এরপর ধারাবাহিকভাবে রাজনৈতিক দল, গণমাধ্যম ব্যক্তিত্ব, পর্যবেক্ষক, নারী নেত্রী ও নির্বাচন বিশেষজ্ঞদের সঙ্গেও সংলাপ করবে ইসি।
আজ সুশীল সমাজের সঙ্গে ইসির বৈঠক, আমন্ত্রণ পাননি কোনো আলেম