মুহিব খান
*
ইসরাঈলের বাপ-মা তুলে
গাল দিলে আর লাভ কী বলো!
বেলায় বেলায় দিন গড়িয়ে
গালবাজি তো অনেক হলো।
ওই আরবের ভোগ-বিলাসী
মোড়লরা সব হাত গুটিয়ে-
ফিলিস্তিন আর আকসাকে হায়!
শত্রু-হাতে দেয় উঠিয়ে।
আপন মায়ের অসম্মানে
তোমরা নিজেই কুণ্ঠিত নও!
হায়রে আরব! ধিক তোমাদের
লজ্জিত হও! লজ্জিত হও!
অাধ-শতাধিক বছর ধরে
পাথর ছুঁড়ে লড়ছে যারা;
তোমার শিরায় সত্যি কি হায়-
সেই আরবের রক্তধারা!
নিজের ভাইয়ের মৃত্যু দেখেও
কোফতা-কাবাব যাচ্ছো গিলে!
বোনের ছেঁড়া ওড়না দেখেও
জেদ জাগে না তোমার দিলে!
অবুঝ শিশুর কান্না দেখেও
নরোম গদির উষ্ণতা লও!
মাথার রুমাল-চাকতি খুলে
লজ্জিত হও! লজ্জিত হও!
দুইশ' কোটি মুসলমানের
রক্তে আগুন উঠছে জ্বলে;
কিন্তু যখন তাকিয়ে দেখে
শত্রু ঘুমায় তোমার কোলে-
যায় না তখন কিচ্ছু করা
চায় না যে কেউ তোমার ক্ষতি!
দুই হারামের খাদেম তুমি
তাই এতো ছাড় তোমার প্রতি।
কিন্তু তোমার নাই সে গরজ!
ভোগ-পেয়ালায় চোখ বুঁজে রও!
দু'হাত ভরে কাঁকন পড়ে
লজ্জিত হও! লজ্জিত হও!
২৪/৭/১৭
দুপুর ১২.৩০
একজন হাফেজে কুরআন! যিনি ছিলেন বাংলাদেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী