প্রীতিভোজ, ঈদ স্মৃতিচারণ, জমজমাট আড্ডা ও শিশুতোষ আয়োজনের মধ্য দিয়ে ঈদ অনুষ্ঠান করেছে কাতারস্থ আল নূর কালচারাল সেন্টার।
দোহার আইন খালেদে অবস্থিত অভিজাত বেলমা কমপ্লেক্স হলে অনুষ্ঠিত ঈদ স্মৃতিচারণ সভায় সভাপতিত্ব করেন আল নূর গণসংযোগ বিভাগের সহকারী পরিচালক মুহাম্মদ নাসিরুদ্দিন।
সভার উপস্থাপনায় ছিলেন নির্বাহী পরিচালক মাওলানা ইউসুফ নূর। বক্তব্য দেন ইনস্টিটিউট অফ ইঞ্জিনিয়ারর্স বাংলাদেশ-কাতার শাখার সভাপতি প্রকৌশলী আবদুল্লাহ আল মামুন, প্রখ্যাত ব্যাংকার ও আল নূর উপদেষ্টা মীর হোসেন চৌধুরী, কাতারস্থ বাংলাদেশ স্কুল অ্যান্ড কলেজের প্রিন্সিপ্যাল ও আল নূর উপদেষ্টা জসিমুদ্দিন, আল নূর গবেষণা ও প্রকাশনা বিভাগীয় পরিচালক অধ্যাপক আমিনুল হক, ঢাকা সমিতির সভাপতি শাহ আলম, চট্টগ্রাম সমিতির সাধারণ সম্পাদক মুস্তাফা কামাল, জাতীয় পার্টি কাতার শাখার সভাপতি হাজী বাশার সরকার, কাতার বি.এন.পির সভাপতি মুহাম্মদ আবদুল খালেক, প্রকৌশলী আবদুল হালিম, আল নূর শিক্ষা বিভাগের সদস্য হাফেজ মাওলানা নুরুল আমিন, চাঁদপুর সমিতির সেক্রেটারি মানিক হোসেন, প্রবাসী সাংবাদিক সমিতির সভাপতি ও আরটিভি প্রতিনিধি ই. এম. আকাশ, কাতার সাংবাদিক ফোরাম সেক্রেটারি ও বাংলা ভিশন প্রতিনিধি ইউসুফ পাটোয়ারী, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী সাইফুল ইসলাম সাগর, আল নূর সংস্কৃতি বিভাগের সহকারী পরিচালক মতিউর রহমান ভুঁইয়া, অর্থ সম্পাদক সালেহ নূরুন্নবী, মাওলানা মাহফুজুল হক প্রমুখ।
অনুষ্ঠানে কুরআন তেলাওয়াত করেন হাফেজ শাহাদাত হোসেন ও কারী মুস্তাফিজুর রহমান। মোনাজাত পরিচালনা করেন আল নূর সংস্কৃতি বিভাগের সদস্য মাওলানা গোলাম রাব্বানী। সার্বিক তত্ত্বাবধানে ছিলেন নির্বাহী সদস্য রাকিবুল ইসলাম ও মুহাম্মদ শের আলম। মহিলা ও শিশু কর্নারে দায়িত্বে ছিলেন মাওলানা মাহমুদা নুরুল আমিন, নাফিসা আহসান, হেনা পারভীন, বিলকিস মাশরুফ ও রোমানা মতি।
বক্তারা ঈদ সংস্কৃতির সংশোধন ও শুদ্ধাচারের প্রতি আহ্বান জানিয়ে বলেন, ধর্মবিমুখ ভোগবাদীদের অশ্লীল ও বেহায়াপনামূলক আয়োজনের ভিড়ে ঈদের ইসলামি অবয়ব ম্লান হয়ে যাচ্ছে ধর্মীয় উৎসব ঈদ উপলক্ষে নাটক ছায়াছবি ও বিভিন্ন অপসাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ইসলামের প্রতি অবমাননা ছাড়া আর কিছুই নয়। ধর্মপ্রাণ জনগোষ্ঠী ইসলাম সমর্থিত ঈদকেন্দ্রিক নির্মল সামাজিক অনুষ্ঠানের ব্যাপক আয়োজনের মধ্য দিয়ে এ অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতির অবসান ঘটাতে পারে।
কাতার-সৌদি বিরোধ আমেরিকা-ইসরাইলের নীলনকশা