আওয়ার ইসলাম: প্রধানমন্ত্রীর দিল্লি সফরে দুই দেশের মধ্যে প্রায় তিন ডজন চুক্তি হতে পারে। তবে তিস্তা চুক্তি সম্ভবত অধরাই থেকে যাচ্ছে।
মমতার আপত্তিতে আটকে থাকা তিস্তা চুক্তির বিষয়টি কীভাবে এগিয়ে নেওয়া যায় এ ব্যাপারে আলোচনা হবে মমতার সঙ্গে।
ভারতের পররাষ্ট্র সচিব সুব্রামানিয়াম জয়শঙ্কর একপ্রকার স্পষ্ট করেই বলেছেন, তিস্তায় নাটকীয় কিছু ঘটে যাওয়ার মত কোনো তথ্য তার হাতে নেই।
তবে তিস্তা নিয়ে অচলাবস্থা নিরসনে ভারতের রাষ্ট্রপতি প্রণব মুখার্জির আমন্ত্রণে এক অনুষ্ঠানে শেখ হাসিনার সঙ্গে সাক্ষাৎ হচ্ছে মমতার।
[caption id="" align="aligncenter" width="442"] হাসিনা-মমতা[/caption]
বৃহস্পতিবার ভারতীয় প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে কেন্দ্র সরকার ও পশ্চিমবঙ্গ সরকারের আমলাদের মধ্যে তিস্তার জট খুলতে বৈঠকও হয়েছে।
ভারত সফরে দুই দেশের সহযোগিতার সম্পর্ককে ‘নতুন উচ্চতায়’ নিয়ে যাওয়ার প্রত্যাশার কথা জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভারতীয় সংবাদপত্রে প্রকাশিত এক নিবন্ধে বলেছেন, অভিন্ন নদীর পানিবণ্টনের মত বেশ কিছু অমীমাংসিত বিষয় এখনও রয়েছে, যার সমাধান প্রয়োজন।
এসএস