সোমবার, ২১ এপ্রিল ২০২৫ ।। ৭ বৈশাখ ১৪৩২ ।। ২৩ শাওয়াল ১৪৪৬

শিরোনাম :
নারীবিষয়ক সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন নিয়ে ক্ষোভ, প্রতিবাদ জানালেন শায়খ আহমাদুল্লাহ বিবাহ একটি ইবাদত, এর পবিত্রতা রক্ষা করা জরুরি নারী অধিকার কমিশনের সুপারিশে আলেম প্রজন্ম-২৪-এর আপত্তি  জুলাই-আগস্টের ত্যাগের পরও কাঙ্ক্ষিত বাংলাদেশ পাইনি: মির্জা ফখরুল নারীবিষয়ক সুপারিশগুলো কোরআন-হাদিসের সুস্পষ্ট লঙ্ঘন: জামায়াত আমির ‘১৬ বছরের জঞ্জাল দূর না করে নির্বাচন দিলে সমস্যা সমাধান হবে না’  প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্থানীয় সরকার সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন জমা সরকারি নিবন্ধন পেল সাংস্কৃতিক সংগঠন ‘কলরব’ ‘সিরাহ মিউজিয়াম’ চালু করছেন মাওলানা মিজানুর রহমান আজহারী মহাসমাবেশ সফল করতে যেসব কর্মসূচি নিয়েছে হেফাজত

মোটরসাইকেল একটানা কত কিলোমিটার চালানো উচিত ?

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

তরুণদের মধ্যে অনেকেই মোটরসাইকেল চালান। কেউবা অফিস-আদালতে যাতায়াতের জন্য মোটরবাইককেই বেছে নেন। অনেকের মনেই প্রশ্ন জাগে, মোটরসাকেল একটানা কতক্ষণ চালানো যায়, বা চালানো উচিত? কেননা, বাইকের ইঞ্জিনের যেমন বিশ্রাম প্রয়োজন তেমনি চালকেরও। 

টু হুইলার বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এটা বাইক এবং চালকের উপর নির্ভর করে। সাধারণ এয়ার কুলড ১০০ থেকে ১৫০ সিসি-এর বাইক টানা ৫০ কিমি বা ১ ঘণ্টা চালানোর পর কমপক্ষে ৫ মিনিটের বিরতি নেওয়া উচিত। ১৫০ সিসি-এর বাইক হলে টানা সর্বোচ্চ ১০০ কিমি পর্যন্ত চালানো যায়। তারপর ১০ মিনিট বিশ্রাম দিতে হবে।

নির্দিষ্ট সময় অন্তর বিরতি নেওয়ার প্রধান কারণ হল ইঞ্জিনকে বিশ্রাম দেওয়া। তাছাড়া চালকেরও ধকল যায়। তিনিও কিছুটা বিশ্রাম পান। দীর্ঘক্ষণ একটানা বাইক চালালে ইঞ্জিন গরম হয়ে যায়। এর নেতিবচাক প্রভাব পড়ে বাইকের পারফরম্যান্সে। চালকেরও ঘাড়, পিঠ ব্যথা হয়ে যায়। তাই নিয়মিত বিরতি শুধু বাইকের জন্য নয়, চালকের জন্যও আরামদায়ক।

চালক এবং বাইক যদি পর্যাপ্ত বিশ্রাম পায় তাহলে একদিনে অনায়াসে ২০০ থেকে ২৫০ কিমি যাত্রা করা যায়। বাইকের গতি ৫০ থেকে ৬০ কিমি প্রতি ঘণ্টার মধ্যেই রাখা উচিত। এর বেশি নয়।

সাধারণত দীর্ঘ যাত্রাপথকে কয়েক ভাগে ভাগ করে নেওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়। যেমন যদি কেউ ৪০০ কিলোমিটার দূরত্ব অতিক্রম করতে চান, তাহলে ১০০ কিমি অন্তর বিশ্রাম নিতে হবে। নাহলে বাইক চললেও শরীর চলবে না।

এনএ/


সম্পর্কিত খবর



সর্বশেষ সংবাদ