শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪ ।। ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ ।। ২১ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

শিরোনাম :
কাল যাত্রাবাড়ী মাদরাসায় মজলিসে দাওয়াতুল হকের ইজতেমা শেখ হাসিনা ভারতে বসে দেশের বিরুদ্ধে চক্রান্ত করছেন: মজলিস মহাসচিব ডেঙ্গুতে এক সপ্তাহে ৩১ জনের মৃত্যু, আক্রান্ত ৬২৩০ মসজিদে নববীর আদলে হবে আন্দরকিল্লা শাহী জামে মসজিদ: ধর্ম উপদেষ্টা খাগড়াছড়ি প্রেস ক্লাবের সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত নতুন নির্বাচন কমিশনকে বিগত কমিশন থেকে শিক্ষা নিতে হবে: মুফতী ফয়জুল করীম লালপুরে যুবলীগ নেতার বিরুদ্ধে জমি দখল ও বাড়ি ভাংচুরের অভিযোগ জনতার চেয়ারম্যান সৈয়দ তালহাকে সুনামগঞ্জ ৩ আসনে জমিয়তের প্রার্থী ঘোষণা কুরআন-হাদিসের ভিত্তিতেই হতে হবে সংস্কার: বায়তুল মোকাররমের খতিব ইসলামী সঙ্গীত সম্রাট আইনুদ্দীন আল আজাদ রহ.-এর বাবার ইন্তেকাল

মোটরসাইকেল একটানা কত কিলোমিটার চালানো উচিত ?

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

তরুণদের মধ্যে অনেকেই মোটরসাইকেল চালান। কেউবা অফিস-আদালতে যাতায়াতের জন্য মোটরবাইককেই বেছে নেন। অনেকের মনেই প্রশ্ন জাগে, মোটরসাকেল একটানা কতক্ষণ চালানো যায়, বা চালানো উচিত? কেননা, বাইকের ইঞ্জিনের যেমন বিশ্রাম প্রয়োজন তেমনি চালকেরও। 

টু হুইলার বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এটা বাইক এবং চালকের উপর নির্ভর করে। সাধারণ এয়ার কুলড ১০০ থেকে ১৫০ সিসি-এর বাইক টানা ৫০ কিমি বা ১ ঘণ্টা চালানোর পর কমপক্ষে ৫ মিনিটের বিরতি নেওয়া উচিত। ১৫০ সিসি-এর বাইক হলে টানা সর্বোচ্চ ১০০ কিমি পর্যন্ত চালানো যায়। তারপর ১০ মিনিট বিশ্রাম দিতে হবে।

নির্দিষ্ট সময় অন্তর বিরতি নেওয়ার প্রধান কারণ হল ইঞ্জিনকে বিশ্রাম দেওয়া। তাছাড়া চালকেরও ধকল যায়। তিনিও কিছুটা বিশ্রাম পান। দীর্ঘক্ষণ একটানা বাইক চালালে ইঞ্জিন গরম হয়ে যায়। এর নেতিবচাক প্রভাব পড়ে বাইকের পারফরম্যান্সে। চালকেরও ঘাড়, পিঠ ব্যথা হয়ে যায়। তাই নিয়মিত বিরতি শুধু বাইকের জন্য নয়, চালকের জন্যও আরামদায়ক।

চালক এবং বাইক যদি পর্যাপ্ত বিশ্রাম পায় তাহলে একদিনে অনায়াসে ২০০ থেকে ২৫০ কিমি যাত্রা করা যায়। বাইকের গতি ৫০ থেকে ৬০ কিমি প্রতি ঘণ্টার মধ্যেই রাখা উচিত। এর বেশি নয়।

সাধারণত দীর্ঘ যাত্রাপথকে কয়েক ভাগে ভাগ করে নেওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়। যেমন যদি কেউ ৪০০ কিলোমিটার দূরত্ব অতিক্রম করতে চান, তাহলে ১০০ কিমি অন্তর বিশ্রাম নিতে হবে। নাহলে বাইক চললেও শরীর চলবে না।

এনএ/


সম্পর্কিত খবর


সর্বশেষ সংবাদ