শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪ ।। ৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ ।। ২১ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

শিরোনাম :
কাল যাত্রাবাড়ী মাদরাসায় মজলিসে দাওয়াতুল হকের ইজতেমা শেখ হাসিনা ভারতে বসে দেশের বিরুদ্ধে চক্রান্ত করছেন: মজলিস মহাসচিব ডেঙ্গুতে এক সপ্তাহে ৩১ জনের মৃত্যু, আক্রান্ত ৬২৩০ মসজিদে নববীর আদলে হবে আন্দরকিল্লা শাহী জামে মসজিদ: ধর্ম উপদেষ্টা খাগড়াছড়ি প্রেস ক্লাবের সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত নতুন নির্বাচন কমিশনকে বিগত কমিশন থেকে শিক্ষা নিতে হবে: মুফতী ফয়জুল করীম লালপুরে যুবলীগ নেতার বিরুদ্ধে জমি দখল ও বাড়ি ভাংচুরের অভিযোগ জনতার চেয়ারম্যান সৈয়দ তালহাকে সুনামগঞ্জ ৩ আসনে জমিয়তের প্রার্থী ঘোষণা কুরআন-হাদিসের ভিত্তিতেই হতে হবে সংস্কার: বায়তুল মোকাররমের খতিব ইসলামী সঙ্গীত সম্রাট আইনুদ্দীন আল আজাদ রহ.-এর বাবার ইন্তেকাল

এবার নেপালে বন্ধ হলো টিকটক


নিউজ ডেস্ক

নিউজ ডেস্ক
শেয়ার
ছবি: ইন্টারনেট

২০২০ সালে ভারত এই চীনা সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাপটি বন্ধ করে দেয়। এবার নেপালও সেই পথে হাঁটলো।

সোমবার (১৩ নভেম্বর) বিবৃতি দিয়ে নেপালের সরকার জানিয়েছে, সামাজিক সম্প্রীতি রক্ষা করার জন্যই এই সিদ্ধান্ত নিতে বাধ্য হয়েছে তারা।

ক্যাবিনেট মন্ত্রী রেখা শর্মা সাংবাদিকদের জানিয়েছেন, মন্ত্রিসভার বৈঠকে এই সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়েছে। তারপরেই সমস্ত ইন্টারনেট প্রোভাইডারদের বলা হয়েছে দ্রুত অ্যাপটি ব্লক করে দেওয়ার জন্য। সোমবারের মধ্যেই প্রায় গোটা নেপালে টিকটক ব্লক করে দেওয়া হয়েছে।

রেখা জানিয়েছেন, টিকটকের মাধ্যমে সমাজে অশ্লীল ভিডিও এবং ছবি ছড়িয়ে পড়ছিল। সে কারণেই এই চরম পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। সরকারের এই পদক্ষেপ নিয়ে অবশ্য সরকারের ভিতরে এবং বাইরে চরম সমালোচনা শুরু হয়েছে।

সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রদীপ গ্যাওয়ালি বলেন, সমাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলিতেও এই ধরনের অশ্লীল ভিডিও এবং ছবি থাকে। সেগুলিকেও কি বন্ধ করে দেওয়া হবে? প্রদীপের বক্তব্য, বন্ধ করে নয়, সমাজিক মাধ্যমগুলির কনটেন্টে সরকারকে হস্তক্ষেপ করতে হবে। কোথায় কী যাচ্ছে তার উপর নজরদারি করতে হবে। কিন্তু কোনো অ্যাপ বন্ধ করে দেওয়া কখনোই কোনো সমাধান হতে পারে না।

নেপালি কংগ্রেসের নেতা গগন থাপা জানিয়েছেন, ব্যক্তি স্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ করা হচ্ছে। এভাবে সমাজকে রক্ষা করা যাবে না।

২০২০ সালে লাদাখে চীনের সঙ্গে সংঘাত শুরু হওয়ার পর ভারত চীনের অ্যাপ টিকটক বন্ধ করে দিয়েছিল। ভারতের বক্তব্য ছিল, এই অ্যাপ ভারতের গোপন তথ্য বাইরে ফাঁস করে দিচ্ছে। ওই সময় ভারতে কয়েক কোটি টিকটক ব্যবহারকারী ছিলেন। নেপালেও টিকটক অত্যন্ত জনপ্রিয়।

কেএল/


সম্পর্কিত খবর


সর্বশেষ সংবাদ