শুক্রবার, ০২ মে ২০২৫ ।। ১৯ বৈশাখ ১৪৩২ ।। ৪ জিলকদ ১৪৪৬

শিরোনাম :
মুসলিম সমাজের দুর্ভাগ্য অনুসারীদের নিয়ে হেফাজতের মহাসমাবেশে থাকবেন মাওলানা এনায়েতুল্লাহ আব্বাসী মদিনায় প্রথম বাংলাদেশি হাজির মৃত্যু আগামী সাত মাস বাংলাদেশের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ : প্রেস সচিব হেফাজতের মহাসমাবেশে ছারছীনার পীরের সমর্থন মক্কায় বজ্রপাত ও শিলাবৃষ্টির সতর্কতা, হজযাত্রীদের নিয়ে শঙ্কা হার্ভার্ডের ৯২ শতাংশ মুসলিম শিক্ষার্থী নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন  যুক্তরাষ্ট্র-ইরান পরমাণু আলোচনা স্থগিত যারা পালিয়ে গেছে, তাদের এদেশে রাজনীতি করার অধিকার নেই: হাসনাত আবদুল্লাহ গাজায় কমপক্ষে ৩১ ফিলিস্তিনি শহীদ, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে ‘পরিস্থিতি বিপর্যয়কর’

বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর অবদান রয়েছে কুয়েত পুনর্গঠনে

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

আওয়ার ইসলাম ডেস্ক: বাংলাদেশ সেনাবাহিনী শুধুমাত্র বাংলাদেশের ভৌগোলিক পরিমণ্ডলে নয় আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলেও সেনাবাহিনী একটি সুপরিচিত নাম। কুয়েত পুনর্গঠনে ১৯৯০/১৯৯১ সালে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর একটি বৃহৎ দল বহুজাতিক বাহিনীর অংশ হিসেবে অপরেশন ‘ডেজার্ট স্টম’ এ অংশগ্রহণ করে।

পরবর্তীতে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সদস্যরা ১৯৯১ সাল থেকে আধুনিক কুয়েত গঠনে মাইন অপসারণ, এক্সপ্লোসিভ অর্ডন্যান্স ডিসপোজাল, মেডিকেল সার্ভিস, ইঞ্জিনিয়ারিং সহায়তা ,আইটি সহায়তা, প্রশিক্ষণ, প্রশাসনিক সহায়তা ইত্যাদি দিয়ে আসছে। বর্তমানে কুয়েতে ১১টি ইউনিটে প্রায় ৫ হাজার ২০০ জন সশস্ত্র বাহিনী সদস্য কর্মরত আছে।

অপারেশন কুয়েত পুনর্গঠন কার্যক্রম চলাকালে এখন পর্যন্ত বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ৯৪ জন সদস্য তাদের জীবন উৎসর্গ করেন। বিশ্ব শান্তি প্রতিষ্ঠায় সেনাবাহিনীর কার্যক্রম কুয়েতে বাংলাদেশ মিলিটারি কন্টিনজেন্টের কার্যক্রম তথা জাতীয় আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর কৃতিত্বপূর্ণ অবদান অপরিসীম।

কুয়েতে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মেজর জেনারেল মোহাম্মদ আসিকুজ্জামান বলেন, ‘১৯৯১ সাল থেকে এখন পর্যন্ত কুয়েতের সেনাবাহিনীর সঙ্গে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে নিষ্ঠার সঙ্গে কাজ করে যাচ্ছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী। ১৯৯১ সালে কুয়েতের স্বাধীনতা যুদ্ধের পরবর্তীতে বিভিন্ন জাগায় পুঁতে রাখা ল্যান্ড মাইন্ড, অবিস্ফোরিত গোলাবারুদ বিস্ফোরক উদ্ধারে দায়িত্ব পায় বাংলাদেশ সেনাবাহিনী।

-এটি


সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ