শুক্রবার, ০২ মে ২০২৫ ।। ১৯ বৈশাখ ১৪৩২ ।। ৪ জিলকদ ১৪৪৬

শিরোনাম :
গাজায় কমপক্ষে ৩১ ফিলিস্তিনি শহীদ, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে ‘পরিস্থিতি বিপর্যয়কর’ হজ পারমিট ছাড়া হজ পালন না করার অনুরোধ: ধর্ম মন্ত্রণালয় নিজের অজান্তেই ক্যামেরায় ধরা পড়ে পেহেলগামে জঙ্গি হামলার ভয়ঙ্কর দৃশ্য জুমার দিন যে আট আমল করবেন পাকিস্তানের ধাওয়ায় ভারতের বিমান বাহিনীর উপপ্রধানের চাকরি গেল আগামীকালের মহাসমাবেশে ট্রাফিক ও গাড়ি পার্কিং নির্দেশনা র-এর নথি ফাঁস! কাশ্মীর হামলায় ভারতের গোয়েন্দা সংস্থা জড়িত ভারতে স্কুলের খাবারে সাপ, অসুস্থ শতাধিক শিশু ভারতের হামলার আশঙ্কায় পাকিস্তান নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে হাজারের বেশি মাদ্রাসা বন্ধ ঘোষণা বন্ধ পাকিস্তানের আকাশ : ৬০০ মিলিয়ন ডলার বাড়তি খরচ এয়ার ইন্ডিয়ার

ভারতে মোঘল আমলে নির্মিত আরেকটি মসজিদ সরানোর আবেদন করলেন হিন্দু নেতারা

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

রফিকুল ইসলাম জসিম ।। ভারতের উত্তর প্রদেশের মথুরা থেকে এবার মুঘল আমলে তৈরি মিনা মসজিদ সরিয়ে নেওয়ার আবেদন করা হল। মথুরার আদালতে এই আবেদন করা হয়েছে বলে সংবাদ সংস্থা পিটিআই জানিয়েছে। আবেদনকারীদের তরফে দাবি করা হয়েছে, শ্রীকৃষ্ণ জন্মভূমি কমপ্লেক্সের পূর্ব দিকে ঠাকুর কেশব দেব জি মন্দিরের একটি অংশে মসজিদটি নির্মিত হয়েছিল।

জানা গিয়েছে, মথুরা আদালতে অখিল ভারত হিন্দু মহাসভার কোষাধ্যক্ষ দীনেশ শর্মা এই আবেদনটি করেছেন। মথুরায় সিভিল বিচারক জ্যোতি সিংহের আদালতে মামলাটি নথিভুক্ত করা হয়েছে। শর্মা এর আগে ঈদগাহ স্থানান্তরের মামলা করেছিলেন। নতুন আবেদনে দীনেশ শর্মা কেশব দেব জি মহারাজের একজন শিষ্য বলে নিজেকে দাবি করেছেন।

আবেদনে তিনি বলেছেন, মামলার মূল উদ্দেশ্য হল ঠাকুর কেশব দেবজি মহারাজের সম্পত্তি রক্ষা করা। তিনি মথুরা শহরে ১৩.৩৭ একর জমির মালিক, যেখানে শ্রী কৃষ্ণ জন্মভূমি অবস্থিত। আমরা এখন মিনা মসজিদের অপসারণ চেয়েছি। দেবতার মালিকানাধীন জমিতে ডিগ গেটে বৃন্দাবন রেললাইনের কাছে। এই মামলার শুনানির জন্য ২৬ সেপ্টেম্বর ধার্য করা হয়েছে।

ইতিমধ্যে শাহি মসজিদ ঈদগাহ স্থানান্তরের জন্য মথুরা আদালতে বেশ কয়েকটি আবেজন জমা পড়েছে। আবেদনকারীদের তরফে জানানো হয়েছে, শ্রীকৃষ্ণের জন্মস্থানে মন্দির চত্বরে শাহী ইদগাহ মন্দির নির্মাণ করা হয়েছে। আবেদনকারীরা ১৯৬৮ সালের ১২ অক্টোবর শ্রীকৃষ্ণের জন্মস্থান সেবাসংঘ ও শাহি মসজিদ ঈদগাহের চুক্তির বিরোধিতা করেছেন। আবেদনকারীরা জানিয়েছেন, এটির কোন আইনি বৈধতা নেই কারণ শ্রী কৃষ্ণ জন্মভূমি ট্রাস্ট, মালিকানা এই চুক্তির পক্ষে ছিল না।

আবেদনকারীরা আরও জানিয়েছেন, মুঘল সম্রাট আরঙ্গজেব যেখানে একটি মন্দির ভেঙে দিয়েছিলেন সেই জায়গায় মসজিদটি তৈরি হয়েছিল। যদিও আবেদনকারীদের দাবি অস্বীকার করেছেন শাহি ঈদগাহ মসজিদের ব্যবস্থাপনা কমিটি। তাদের দাবি,আবার মিথ্যা মামলা করা হল।যা কাল্পনিক,অবাস্তব। সূত্র: পিটিআই

-এটি


সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ