শুক্রবার, ০২ মে ২০২৫ ।। ১৯ বৈশাখ ১৪৩২ ।। ৪ জিলকদ ১৪৪৬

শিরোনাম :
মুসলিম সমাজের দুর্ভাগ্য অনুসারীদের নিয়ে হেফাজতের মহাসমাবেশে থাকবেন মাওলানা এনায়েতুল্লাহ আব্বাসী মদিনায় প্রথম বাংলাদেশি হাজির মৃত্যু আগামী সাত মাস বাংলাদেশের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ : প্রেস সচিব হেফাজতের মহাসমাবেশে ছারছীনার পীরের সমর্থন মক্কায় বজ্রপাত ও শিলাবৃষ্টির সতর্কতা, হজযাত্রীদের নিয়ে শঙ্কা হার্ভার্ডের ৯২ শতাংশ মুসলিম শিক্ষার্থী নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন  যুক্তরাষ্ট্র-ইরান পরমাণু আলোচনা স্থগিত যারা পালিয়ে গেছে, তাদের এদেশে রাজনীতি করার অধিকার নেই: হাসনাত আবদুল্লাহ গাজায় কমপক্ষে ৩১ ফিলিস্তিনি শহীদ, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে ‘পরিস্থিতি বিপর্যয়কর’

তিন বছরে ৩১ মসজিদ ধ্বংস করেছে চীন

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

আওয়ার ইসলাম: ২০১৬ সালের পর থেকে তিন বছরে  চীনের জিনজিয়াং প্রদেশে প্রায় ৩১টি মসজিদ ধ্বংস করেছে দেশটির প্রসাশন। তাছাড়া এই অঞ্চলের বেশ কয়েকটি ইসলামি স্থাপনাকে আংশিকভাবেও ধ্বংস করা হয়েছে। খবর দ্য গার্ডিয়ান-এর।

সংবাদমাধ্যমটির গবেষণাধর্মী এক প্রতিবেদনে বলা হয়, চীনের উত্তর পশ্চিমের এই স্বায়ত্বশাসিত অঞ্চলটিতে উপগ্রহের ছবি ব্যবহার করে পরীক্ষা করা হয়েছে। সেখানে ৯১টি ধর্মীয় স্থাপনা পরীক্ষা করেন তারা। গবেষকরা দেখেন, ৩১টি মসজিদ এবং দু’টি প্রধান মন্দিরের কাঠামো ধ্বংস করা হয়েছে।

খবরে বলা হয়, মোট ৩৩টি ধর্মীয় স্থাপনার অর্ধেক বা পুরোপুরি অংশ ধ্বংস করা হয়েছে। আর এই অঞ্চলটির অন্যান্য ধর্মীয় স্থাপনাগুলোর গেটহাউস, গম্বুজ এবং মিনারেটগুলোকে ধ্বংস করা হয়েছে।

ধ্বংস করা মসজিদগুলোর মধ্যে ইউটিউয়ান আইতিকা মসজিদ, কারগিলিক মসজিদ এবং ইমাম আসিম কমপ্লেক্স অন্যতম।

এদিকে, চীনের মুসলিম সংখ্যালঘুরা রোজা রাখায় আবারও দমনপীড়ন ও নির্যাতন শুরু করেছে দেশটির কর্তৃপক্ষ। দেশটির মুসলিম প্রধান পশ্চিমাঞ্চলীয় জিনজিয়াং প্রদেশে এই দমনপীড়ন করা শুরু হয়েছে।

রোজা রাখার পাশাপাশি দাড়ি রাখা, মাথায় কাপড় দেয়া, নিয়মিত নামাজ আদায় এবং অ্যালকোহল এড়িয়ে চলাসহ ধর্মীয় বিষয়গুলোকে চীনের কর্তৃপক্ষ চরমপন্থার চিহ্ন মনে করছে উল্লেখ করে গত সপ্তাহের শেষদিকে অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালের এক রিপোর্ট প্রকাশ করে।

আরএম/


সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ