শুক্রবার, ০২ মে ২০২৫ ।। ১৯ বৈশাখ ১৪৩২ ।। ৪ জিলকদ ১৪৪৬

শিরোনাম :
যারা পালিয়ে গেছে, তাদের এদেশে রাজনীতি করার অধিকার নেই: হাসনাত আবদুল্লাহ গাজায় কমপক্ষে ৩১ ফিলিস্তিনি শহীদ, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে ‘পরিস্থিতি বিপর্যয়কর’ হজ পারমিট ছাড়া হজ পালন না করার অনুরোধ: ধর্ম মন্ত্রণালয় নিজের অজান্তেই ক্যামেরায় ধরা পড়ে পেহেলগামে জঙ্গি হামলার ভয়ঙ্কর দৃশ্য জুমার দিন যে আট আমল করবেন পাকিস্তানের ধাওয়ায় ভারতের বিমান বাহিনীর উপপ্রধানের চাকরি গেল আগামীকালের মহাসমাবেশে ট্রাফিক ও গাড়ি পার্কিং নির্দেশনা র-এর নথি ফাঁস! কাশ্মীর হামলায় ভারতের গোয়েন্দা সংস্থা জড়িত ভারতে স্কুলের খাবারে সাপ, অসুস্থ শতাধিক শিশু ভারতের হামলার আশঙ্কায় পাকিস্তান নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে হাজারের বেশি মাদ্রাসা বন্ধ ঘোষণা

বিশ্ব ঐতিহ্যের তালিকায় সৌদি আরবের আল-আহসা মরুদ্যান

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

আওয়ার ইসলাম : জাতিসংঘের সংস্কৃতি বিষয়ক সংস্থা ইউনেস্কো বিশ্বের আরো তিনটি স্থানকে বিশ্ব ঐতিহ্যের অংশ হিসেবে ঘোষণা করেছে। এর মধ্যে রয়েছে সৌদি আরবের একটি মরুদ্যান, ওমানের প্রাচীন শহর এবং কেনিয়ার শুষ্ক পাথরের দেয়াল।

শুক্রবার বাহরাইনে অনুষ্ঠিত ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ কমিটির ৪২তম বৈঠকে এ ঘোষণা দেওয়া হয় বলে ব্রিটিশ গণমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে। এ ছাড়া তালিকায় আরো বেশ কিছু স্থানের নাম রয়েছে যা পর্যায়ক্রমে ঘোষণা করা হবে বলে জানিয়েছে কমিটি।

সৌদি আরবের আল-আহসা মরুদ্যান। এটিকে পূব আরব উপদ্বীপের বিবর্ধিত সাংস্কৃতিক ভূদৃশ্য হিসেবে বিবেচনা করা হতো। ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ কমিটি আল-আহসা মরুদ্যানকে একটি সারিবদ্ধ সম্পত্তি হিসেবে বর্ণনা করেছে, যেখানে বাগান, খাল, ঝর্ণা, কূয়া ও নিষ্কাশন হ্রদ ছাড়াও রয়েছে ঐতিহাসিক ভবন, শহুরে অবকাঠামো এবং প্রত্নতাত্ত্বিক স্থান।

তালিকার দ্বিতীয় স্থানটি হচ্ছে ওমানের দেয়ালে ঘেরা প্রাচীন কালহাট শহর। দেশটির পূর্ব উপকূলে অবস্থিত এই শহরটি একদশ থেকে পঞ্চদশ শতকের মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ বন্দর হিসেবে ব্যবহৃত হয়েছে। আরবের পূর্ব উপকূল, পূর্ব আফ্রিকা, ভারত, চীন ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার মধ্যকার বাণিজ্য সম্পর্কের অনন্য প্রত্নতাত্ত্বিক সাক্ষ্য বহন করে এই স্থাপনাটি।

বিশ্ব ঐতিহ্যের তালিকাভুক্ত অপর স্থানটি হচ্ছে কেনিয়ার মিগোরি শহরের উত্তর-পশ্চিমে অবস্থিত থিমলিচ ওহিঙ্গা নামের শুষ্ক পাথর। দেয়ালটি ষোড়শ শতকে নির্মাণ করা হয়ে থাকতে পারে বলে মনে করছে কমিটি। ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ কমিটির মতে, এই স্থাপনাটি একদিকে যেমন সেখানকার মানুষ ও পশুর জন্য দুর্গ হিসেবে কাজ করে তেমনি সামাজিক স্বত্ত্বা ও বংশীয় যোগসূত্র রক্ষা করেছে। ঐতিহ্যবাহী এই পরিবেষ্টনটি বৃহৎ ও সবচেয়ে সংরক্ষিত বলেও উল্লেখ করেছে কমিটি।

 


সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ