শনিবার, ০৩ মে ২০২৫ ।। ১৯ বৈশাখ ১৪৩২ ।। ৫ জিলকদ ১৪৪৬

শিরোনাম :
জ্ঞান ও প্রজ্ঞার আধার, বিশ্বমানের বাংলাদেশি আলেম চলে গেলেন আল্লামা সুলতান যওক নদভী এবার চা বাগানে ছবি তোলার সময় দুই বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে গেলো বিএসএফ কর্মকর্তাদের মেরুদণ্ড শক্ত করে কাজ করার নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারীর এখন মানুষ মন খুলে লিখছেন, সমালোচনা করছেন : প্রেস সচিব গাজায় ত্রাণ বহনকারী জাহাজে ইসরায়েলের হামলা কাশ্মীর হামলার পেছনে ভারতের গোয়েন্দা সংস্থা : দ্য এক্সপ্রেস ট্রিবিউন নারীবিষয়ক সংস্কার প্রস্তাব আগাগোড়া ইসলামবিরোধী: হেফাজতে ইসলাম পাকিস্তান নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে খাদ্য মজুতের নির্দেশ হেফাজতের মহাসমাবেশ সফল করতে সাভারে মোটর সাইকেল শোডাউন

`দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব টিকিয়ে রাখতে উলামায়ে কেরামের বিকল্প নেই'

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

আওয়ার ইসলাম : জামিয়া সাঈদিয়া কারীমিয়ার প্রিন্সিপাল হাফেজ মাওলানা শেখ ফজলে বারী মাসউদ বলেন,  বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব, মানবতা ও সমৃদ্ধিকে টিকিয়ে রাখতে হলে উলামায়ে কেরামের বিকল্প নেই। উলামায়ে কেরাম হলেন জাতির অতন্ত্র প্রহরী। তারাই দেশের বিরুদ্ধে, মানবতার বিরুদ্ধে, মানুষের বিরুদ্ধে যখন যে আগ্রাসন এসেছে সর্বাগ্রে নিজেরা মুকাবেলা করেছে এবং সকল জনতাকে জাগ্রত করেছে।

আজ ১৬ ডিসেম্বর দুপুর ৩ টায় রাজধানির ভাটারাস্থ জামিয়া সাঈদিয়া কারীমিয়ার মিলনায়তনে জামিয়ার সাংস্কৃতিক সংঘ ‘আন-নাদী আস-সাক্বাফী আল-ইসলামী’ কর্তৃক আয়োজিত মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে বীর শহীদদের স্মরণে আলোচনা সভা ও দোয়া অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন।

মাওলানা শেখ ফজলে বারী বলেন,  এদেশের স্বাধীনতার গোড়া পত্ত্বন করেছিলেন উলামায়ে কেরাম। উলামায়ে কেরামগণই ভারত উপমহাদেশ থেকে ইংরেজদের তাড়িয়ে ছিলেন। সেই ধারাবাহিকতায় ১৯৫২ সালে এসেছে ভাষা আন্দোলনে বিজয়। ১৯৭১ সালে এসেছে স্বাধীনতা আন্দোলনে বিজয়। বাংলাদেশের মানুষ উলামায়ে কেরামের অবদান ভুলে গেলে চলবে না।

সভায় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, সাংস্কৃতিক সংঘের পরিচালক মাওলানা রাকিবুল ইসলাম, মুফতী মাছউদুর রহমান, মাওলানা আব্দুল কুদ্দুস, মাওলানা উবাইদুল্লাহ বিন আব্দুর রশীদ প্রমুখ।

অনুষ্ঠান শেষে বিভিন্ন বিষয়ে প্রতিযোগীতায় বিজয়ীদের হাতে পুরুস্কার তুলে দেয়া হয়।

আরএম


সম্পর্কিত খবর

সর্বশেষ সংবাদ