রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪ ।। ৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ ।। ২২ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

শিরোনাম :
নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করবেন প্রধান উপদেষ্টা: প্রেস উইং ধর্মীয় মূল্যবোধ ও সাম্যের ভিত্তিতে সংবিধান রচনার আহ্বান নেপালে ফের কুরআন প্রতিযোগিতার আয়োজন করছে সৌদি আগামীকাল সংবিধান সংস্কার কমিশনে প্রস্তাবনা পেশ করবে ইসলামী আন্দোলন ‘আল্লামা আতহার আলী রহ. জীবন, কর্ম, অবদান’ বইয়ের মোড়ক উন্মোচন আগামীকাল হাজী ইমদাদুল্লাহ মুহাজিরে মক্কী রহ. : কে এই মহান ব্যক্তি হাজিদের স্বার্থ রক্ষায় সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : ধর্ম উপদেষ্টা মহানবীকে সা. নিয়ে কটূক্তি করলে সংবিধানে শাস্তির বিধান রাখার প্রস্তাব পার্থের নতুন নির্বাচন কমিশন প্রত্যাখ্যান জাতীয় নাগরিক কমিটির ফুলপুরে জমিয়তের কমিটি গঠন

যেসব কারণে শ্রবণশক্তি কমে যায়

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

আওয়ার ইসলাম ডেস্ক: বিশ্বে শ্রবণক্ষমতা হ্রাস পাওয়া মানষের সংখ্যা প্রতিনিয়তই বৃদ্ধি পাচ্ছে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তথ্যমতে, পূর্ণবয়ষ্ক ব্যক্তি যদি ৪০ ডেসিবেল আর শিশুরা যদি ৩০ ডেসিবেল মাত্রার শব্দ শুনতে না পায় তাহলে তাকে শ্রবণ অক্ষম হিসেবে ধরা হয়। শ্রবণক্ষমতা হারানোদের অধিকাংশই নিম্ন ও নিম্ন মধ্যম আয়ের দেশের মানুষ। ধারণা করা হয়, ৬৫ বছর বয়সের পরে এক তৃতীয়াশ মানুষই শ্রবণ ক্ষমতা হারিয়ে ফেলে।

শ্রবণশক্তি কমে যাওয়ার কারণ:

সাধারণত দুইভাবে শ্রুতিশক্তি কমে যায়। প্রথমত জন্মগত কারণে এবং পারিপার্শিক কারণ।

জন্মগত কারণ : একটি শিশু গর্ভাবস্থায় অথবা জন্মের সময় শ্রবণত্রুটি নিয়ে জন্মাতে পারে। সাধারণত বাবা-মায়ের জেনেটিক কারণে এবং গর্ভাবস্থায় অথবা জন্মের সময় কিছু জটিলতার কারণে শ্রুতি শক্তি হারাতে পারে। যেমন-

গর্ভাবস্থায় মাতৃ রুবেলা, সিফিলিস অথবা অন্য কোনো ইনফেকশনের কারণে হতে পারে। এছাড়া কম ওজন নিয়ে জন্মালে। জন্মের সময় অক্সিজেন স্বল্পতার কারণে শ্বাসকষ্ট হলে।

গর্ভের সময় নিদৃষ্ট কিছু ওষুধ যেমন, অ্যামিনোগ্লাইকোসাইডস, সাইটোঅক্সিক ড্রাগস, অ্যান্টিমেলারিয়াল ড্রাগস খেলে।
জন্মের পর পরেই মারাক্তক জন্ডিসে আক্রান্ত হলে।

অর্জিত কারণ : পারিপার্শিক কারণে যে কোনো বয়সে শ্রুতিশক্তি হ্রাস পেতে পারে। পারিপার্শিক কারণগুলো হচ্ছে-

ভাইরাস বা ব্যকটেরিয়ার মাধ্যমে মস্তিষ্কে মেনিনজাইটিস সংক্রমণ, হাম জাতীয়ে রোগের সংক্রমণ। দীর্ঘস্থায়ী কানের সংক্রমণ। কানে তরলজতীয় পদার্থ জমে থাকা। ম্যালেরিয়া, যক্ষা এবং ক্যান্সার জাতীয় রোগের প্রতিরোধে অতিরিক্ত ওষুধের ব্যবহার।

এছাড়া মাথা এবং কানে আঘাত পেলে। অতিরিক্ত শব্দ, যেমন পেশাগত কারণে যন্ত্রপাতির অতিরিক্ত শব্দ, হটাৎ কোনও বিষ্ফোরণ।
অতিরিক্ত আওয়াজে অডিও ডিভাইসের ব্যাবহার, দীর্ঘ সময় কনসার্ট, নাইটক্লাব, ক্রীড়া ইভেন্টে উপস্থিত থেকে উচ্চস্বরে শব্দ শ্রবণ।

-এসআর


সম্পর্কিত খবর


সর্বশেষ সংবাদ