সোমবার, ২১ এপ্রিল ২০২৫ ।। ৭ বৈশাখ ১৪৩২ ।। ২৩ শাওয়াল ১৪৪৬

শিরোনাম :
নারীবিষয়ক সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন নিয়ে ক্ষোভ, প্রতিবাদ জানালেন শায়খ আহমাদুল্লাহ বিবাহ একটি ইবাদত, এর পবিত্রতা রক্ষা করা জরুরি নারী অধিকার কমিশনের সুপারিশে আলেম প্রজন্ম-২৪-এর আপত্তি  জুলাই-আগস্টের ত্যাগের পরও কাঙ্ক্ষিত বাংলাদেশ পাইনি: মির্জা ফখরুল নারীবিষয়ক সুপারিশগুলো কোরআন-হাদিসের সুস্পষ্ট লঙ্ঘন: জামায়াত আমির ‘১৬ বছরের জঞ্জাল দূর না করে নির্বাচন দিলে সমস্যা সমাধান হবে না’  প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্থানীয় সরকার সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন জমা সরকারি নিবন্ধন পেল সাংস্কৃতিক সংগঠন ‘কলরব’ ‘সিরাহ মিউজিয়াম’ চালু করছেন মাওলানা মিজানুর রহমান আজহারী মহাসমাবেশ সফল করতে যেসব কর্মসূচি নিয়েছে হেফাজত

চোখের চিকিৎসাকেও গুরুত্ব দিতে হবে : প্রধানমন্ত্রী

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

আওয়ার ইসলাম ডেস্ক: চোখের চিকিৎসার গুরুত্ব দিতে হবে বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেছেন, আই ভিশন সেন্টারগুলো আমরা উদ্বোধন করছি, তবে অন্যান্য সেবার সঙ্গে অবশ্যই চোখের চিকিৎসাকেও গুরুত্ব দিতে হবে। কারণ আমাদের এই উদ্যোগের ফলে এখন অনেক অন্ধ মানুষের চেখের আলো ফিরে এসেছে।

বুধবার (১৮ জানুয়ারি) বেলা ১১টার দিকে দেশের আরও ৪৫ উপজেলায় কমিউনিটি ভিশন কার্যক্রম উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী এ কথা বলেন।

জাতীয় চক্ষু বিজ্ঞান ইনস্টিটিউটে ভার্চুয়ালি উপস্থিত থেকে এ কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী। এর আগে আরও ৭০টি উপজেলায় এই কার্যক্রমের উদ্বোধন করা হয়।

এর মাধ্যমে উপজেলাগুলোতে হাসপাতালেই সব ধরনের চোখের সমস্যায় রোগীরা সেবা নিতে পারবেন।

শেখ হাসিনা বলেন, আমরা এর আগে ৭০টি, এখন ৪৫টি উপজেলায় এ কার্যক্রমের উদ্বোধন করেছি। লোকজন যেন সহজে হাসপাতালে আসতে পারেন সেজন্য রাস্তাঘাটের উন্নয়ন করে দিয়েছি।

তিনি বলেন, একটা সময় দেশের মানুষ বিভিন্ন রোগের যথাযথ চিকিৎসা পেত না, এখন পাচ্ছে। আমরা চাই হাসপাতালগুলোতে রোগীর সেবা আরও যেন বৃদ্ধি পায়। এক্ষেত্রে সবাইকে সহায়তা করতে হবে।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, উপজেলায় কমিউনিটি ভিশন সেন্টার স্থাপনে অনেকেই আমাকে পরামর্শ দিয়েছেন। এক্ষেত্রে ডা. মোদাচ্ছের আলী, ডা. দ্বীন মোহাম্মদের কথা বিশেষভাবে বলতে চাই। এর সঙ্গে জড়িত সব ডাক্তারকে আমি ধন্যবাদ জানাই।

তিনি বলেন, আমরা চিকিৎসা সেবার সঙ্গে গবেষণাও জোরদার করেছি। দেশের বড় বড় জেলাগুলোতে মেডিকেল করেছি। বিভাগগুলোতে মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় করে দেব, সেভাবে ব্যবস্থা নিচ্ছি। মেডিকেল কলেজগুলোতে ছাত্রছাত্রীর সংখ্যা বাড়ছে।

শেখ হাসিনা বলেন, ২০০৯ সালে দেশের হাসপাতালগুলোতে বেড ছিল ৩৮ হাজার, এটি ৬৭ হাজারে উন্নীত করা হয়েছে। চক্ষু ইনস্টিটিউটসহ প্রতিটি ইনস্টিটিউট আওয়ামী লীগের সময়ে প্রতিষ্ঠিত। শিশু হাসপাতাল প্রতিটি বিভাগে হওয়া উচিত। শিশু চিকিৎসার ক্ষেত্রে ট্যাক্স তুলে নেওয়া হয়েছে। বেসরকারি পর্যায়ে হাসপাতালের যন্ত্রপাতি কেনায় ট্যাক্স কমিয়ে দিয়েছি।

প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, ঢাকা মেডিকেল কলেজ ৫ হাজার শয্যায় উন্নীত করার পরিকল্পনা আছে। করোনা, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে শুরু করতে পারিনি। তবে শিগগিরই করে ফেলবো।

-এসআর


সম্পর্কিত খবর



সর্বশেষ সংবাদ