শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪ ।। ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ ।। ২১ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

শিরোনাম :
কাল যাত্রাবাড়ী মাদরাসায় মজলিসে দাওয়াতুল হকের ইজতেমা শেখ হাসিনা ভারতে বসে দেশের বিরুদ্ধে চক্রান্ত করছেন: মজলিস মহাসচিব ডেঙ্গুতে এক সপ্তাহে ৩১ জনের মৃত্যু, আক্রান্ত ৬২৩০ মসজিদে নববীর আদলে হবে আন্দরকিল্লা শাহী জামে মসজিদ: ধর্ম উপদেষ্টা খাগড়াছড়ি প্রেস ক্লাবের সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত নতুন নির্বাচন কমিশনকে বিগত কমিশন থেকে শিক্ষা নিতে হবে: মুফতী ফয়জুল করীম লালপুরে যুবলীগ নেতার বিরুদ্ধে জমি দখল ও বাড়ি ভাংচুরের অভিযোগ জনতার চেয়ারম্যান সৈয়দ তালহাকে সুনামগঞ্জ ৩ আসনে জমিয়তের প্রার্থী ঘোষণা কুরআন-হাদিসের ভিত্তিতেই হতে হবে সংস্কার: বায়তুল মোকাররমের খতিব ইসলামী সঙ্গীত সম্রাট আইনুদ্দীন আল আজাদ রহ.-এর বাবার ইন্তেকাল

টেকনাফে ৬ রোহিঙ্গা অপহরণ, মুক্তিপণ দাবি

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

আওয়ার ইসলাম ডেস্ক: কক্সবাজারের টেকনাফে আবারও ছয় রোহিঙ্গা অপহরণের শিকার হয়েছেন। গতকাল শুক্রবার রাতে তাদের অপহরণ করা হয়।

আজ শনিবার দুপুরে ১৬ আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়নের (এপিবিএন) উপঅধিনায়ক পুলিশ সুপার মো. জামাল পাশা এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

অপহৃত রোহিঙ্গাদের পরিবারের কাছে জনপ্রতি ৫০ হাজার টাকা মুক্তিপণও দাবি করা হচ্ছে বলে পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে।

অপহরণের শিকার রোহিঙ্গারা হলেন- টেকনাফের হোয়াইক্যং ইউনিয়নের চাকমারকুল ২১ নম্বর রোহিঙ্গা আশ্রয়শিবিরে বি-৭ ব্লকের বাসিন্দা আমির হাকিমের ছেলে মো. ফরোয়াজ ও মো. জোহার, মোহাম্মদ ইসলামের ছেলে মোহাম্মদ নূর, আবুল হোসেনের ছেলে নুরুল হক, ইউসুফ আলীর ছেলে জাহিদ হোসেন এবং সি-১ ব্লকের বাসিন্দা আবদুস সালামের ছেলে মো. ইদ্রিস।

হোয়াইক্যং চাকমারকূল-২১ নম্বর রোহিঙ্গা আশ্রয় শিবিরে নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা এপিবিএন কর্মকর্তা অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মঞ্জুরুল ইসলাম বলেন, শুক্রবার সন্ধ্যার দিকে রোহিঙ্গা আশ্রয়শিবির থেকে চোরাই পথে স্থানীয় মো. বেলাল ওই ছয়জনকে উলুবনিয়া কাজের কথা বলে বের করে নিয়ে যান। এরপর তাদের এক জায়গায় নিয়ে আটকে রেখে রাত সাড়ে ১২টার পর পরিবারের কাছে মোট ৩ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি করা হয়।

পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে, অপহৃত মোহাম্মদ নুরের মোবাইল ফোন থেকে আরেক অপহৃত জোহারের স্ত্রীর কাছে ফোন করে জনপ্রতি ৫০ হাজার টাকা করে মুক্তিপণ দাবি করেছে সন্ত্রাসীরা। টাকা না দিলে তাদের হত্যার হুমকিও দেওয়া হয়েছে।

শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনার কার্যালয়ের কর্মকর্তা ও চাকমারকূল-২১ নম্বর রোহিঙ্গা আশ্রয়শিবিরের ইনচার্জ মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, ‘ছয়জন রোহিঙ্গা নাগরিককে অপহরণের বিষয়টি শুনেছি। বিষয়টি এপিবিএনকে জানিয়েছি।’

-এটি


সম্পর্কিত খবর


সর্বশেষ সংবাদ