মুনীরুল ইসলাম
তাবলিগ জামাত
একটি জামাত মানবজাতির ভাবনা ভাবে
কেমন করে পরকালে নাজাত পাবে।
জানে-মালে যায় বেরিয়ে প্রভুর পথে
দীনের কথা দেয় ছড়িয়ে সবার রথে।
নেই সেখানে কোনো রকম গর্ব-ঘিণা
নিজকে রেখে পরের সুখে পাতবে সিনা।
কেমন করে শিখবে মানুষ আমল-ঈমান
হবে তারা সত্যিকারের জ্ঞানী-ধীমান।
কেমন করে মানবে সবে প্রভুর বিধান
ডাকবে তাঁকে শুরু থেকে কঠিন নিদান।
গরিব-ধনী পরস্পরে বাসবে ভালো
হাসবে তখন বড় এবং ছোট’র গালও।
কেমন করে সবার হৃদয় শুদ্ধ হবে
নেকের আমল বাড়বে, গুনাহ রুদ্ধ রবে।
বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে যাবে এই কালিমা
ভাগ্যাকাশে দেখব জয়ের ওই লালিমা।
থাকবে না আর জগৎ নিয়ে পেরেশানি
জীবন হবে সুবাসমাখা ফুলের দানি।
তাদের কাছে মানবজাতি থাকবে ঋণী
‘তাবলিগ জামাত’ নামে সবাই তাকে চিনি।
আলোক্ষণ
আফজাল সাহেবের জীবনটা সোজা নয়
বেখেয়াল দিন কাটে হারামের বোঝা বয়।
মসজিদে লোক আসে তাবলিগ জামাতের
প্রস্তুত তিনি তার বিরুদ্ধে রা-মাতের।
এরপর তাবলিগে বসে যান একদিন
হাতছানি দিয়ে ডাকে আলোকিত নেক দিন।
বোধোদয় হয়ে যায় আফজাল সাহেবের
জান-মাল নিয়ে হন আল্লাহর রাহে বের।
ঝেড়ে ফেলে জীবনের যত সব কালোক্ষণ
সাথে নিয়ে আসলেন মধুমাখা আলোক্ষণ।
সৎপথে ডেকে যান, দেন এখন আজানও
ইসলামি তরিকায় সংসার সাজানো।
গে বসে যান একদিন
হাতছানি দিয়ে ডাকে আলোকিত নেক দিন।
বোধোদয় হয়ে যায় আফজাল সাহেবের
জান-মাল নিয়ে হন আল্লাহর রাহে বের।
ঝেড়ে ফেলে জীবনের যত সব কালোক্ষণ
সাথে নিয়ে আসলেন মধুমাখা আলোক্ষণ।
সৎপথে ডেকে যান, দেন এখন আজানও
ইসলামি তরিকায় সংসার সাজানো।
-এটি