অনুবাদ: মুহাম্মদ তানভীর রহমান।।
বর্তমান সময়ে সাধারণত ১২-১৩ বছর বয়সেই ছেলে-মেয়েরা বালেগ হয়ে যায়। এমতাবস্থায় ২৫-৩০ বছরে বিয়ে হলে অনেকক্ষেত্রেই তা শারিরীক বড় ধরণের অসুস্থতা এবং গুনাহে লিপ্তের কারণ হয়ে দাড়ায়।
সঠিক সময়ে বিবাহ সন্তানের হক। বিবাহ প্রদানে বিলম্ব করলে বাবা-মা গুনাহগার হবেন।
প্রত্যেক অবিবাহিত তরুণ-তরুণীই একে অপরের সঙ্গ কামনা করে। এটাই আল্লাহর সৃষ্টিগত ফায়সালা। সুতরাং নিজের উপযুক্ত সন্তানকে বিবাহ প্রদান বা-মার দায়িত্ব।
একজন প্রাপ্তবয়স্ক মানুষের অন্নচাহিদা পূরণের পর জৈবিক প্রশান্তি লাভই মূখ্য। যখন তা শরিয়তসম্মত পদ্ধতিতে সম্ভব হয় না তখন সে গুনাহের পথই বেছে নেয়।
দুঃখজনক হলেও নির্মম সত্য, ভার্সিটিগুলোতে প্রাপ্তবয়স্ক তরুণ-তরুণীরা পড়ালেখা করছে। অথচ বাবা-মার বিয়ের বিষয়ে কোনো চিন্তা-ভাবনাই নেই।
মানুষের জৈবিক চাহিদা পূরণের সম্মানজনক পন্থা হচ্ছে বিয়ে।যদি বিয়ে কঠিন হয়ে যায় তাহলে সমাজে যিনা ব্যভিচার ছড়িয়ে পড়বে।
আল্লাহ তায়ালা ইসলামি সামাজিক রীতি-নীতির মধ্যে বিয়েকে সবচেয়ে সহজ করেছেন। বিয়ে মানবসমাজের সৌন্দর্য।পশু-পাখিদের মাঝে বিয়ে নেই।আর এটাই তাদের জীবনপদ্ধতি।
সুতরাং বাবা-মায়ের উচিৎ সঠিক সময়ে সন্তানের বিয়ের ব্যবস্থা করা।এটাই হবে একজন দয়াপরবশ অভিভাবকের পরিচয়।
এটি কোনো সাধারণ পোস্ট নয়।বরং সচেতন অভিভাবকের জন্য শিক্ষা।নিজের সন্তানকে গুনাহ থেকে বাঁচানো এবং তার সামগ্রিক উন্নতির জন্য এ কথাগুলো বিবেচনায় রাখা উচিৎ। সূত্র:আসরে হাজির।
-এটি