।। হুমায়ুন আইয়ুব ।।
‘কতটা পথ পাড়ি দিলে শব্দের পাহাড় নির্মাণ করতে হয়- কে জানে? দেশের নানা প্রান্ত ঘুরে আমরা এখন হিমালয়ের পাশে অবস্থান করছি। হাজার পৃষ্ঠার চেয়েও বেশি পাণ্ডুলিপিতে মজে আছি। পড়ছি। সম্পাদনা করছি। নির্মোহ কাটাছেড়া করছি। কাটাছেড়ার এ ব্যস্ততা রাতের ঘুম কেড়ে নিচ্ছে। গৃহবন্দি করে রেখেছে এলোমেলো সব ভাবনা।’ ফকিহুল মিল্লাত মুফতি আব্দুর রহমান রহ. এর স্মারকের কথা বলছি।
গত শতাব্দির এই বটবৃক্ষকে খুব কাছ থেকে দেখার সুযোগ হয়নি। তখন অবশ্য দেখার বয়সও হয়নি। তবে ভক্তি-শ্রদ্ধা ছিল। ছিল ভালোবাসা আর কাছে যাওয়ার আকুলতা। কিন্তু তিনি কতটা অভিজাত ব্যক্তিত্বসম্পন্ন, বহুমাত্রিক প্রজ্ঞাবান এবং প্রভাবশালী ছিলেন- তা টের পাচ্ছি গুণীজনের লেখার অলিগলিতে।
সবকিছু ঠিক থাকলে আল্লাহ তায়ালার দয়া ও অনুগ্রহে চলতি আগস্ট মাসের শেষে কিংবা আগামী মাসের শুরুতে প্রেসে যাবে স্মারকটি। বিস্তৃত এ কাজে সঙ্গ দিচ্ছেন বন্ধুবর জহির উদ্দীন বাবর। বরাবরের মতোই আস্থা ভালোবাসার পরিচয় দিচ্ছেন তিনি। সঙ্গে আছেন প্রতিশ্রুতিশীল তরুণ কাউসার লাবীব, শামসুদ্দীন সাদী, এমদাদুল হক তাসনীম, রায়হান রাশেদ, আমিন আশরাফসহ নিভৃতচারী এক টিম।
স্মারকটির সার্বিক তত্ত্বাবধানে আছেন ফকিহুল মিল্লাত রহ. এর বড় সাহেবজাদা, বসুন্ধরা ইসলামিক রিসার্চ সেন্টারের মহাপরিচালক মুফতি আরশাদ রাহমানী। তাছাড়া টিম আওয়ার ইসলামের প্রধান নাবিক হিসেবে কাজ করছেন ফকিহুল মিল্লাত রহ. এর ছোট সাহেবজাদা মুফতি শাহেদ রাহমানী।
লেখক: সম্পাদক, আওয়ার ইসলাম টোয়েন্টিফোর ডটকম।
-কেএল