সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪ ।। ১০ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ ।। ২৩ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬


জাহান্নামের রক্ষীর সাথে জাহান্নামীদের কথোপকথন

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

মুযযাম্মিল হক উমায়ের।।

জাহান্নামবাসীরা জাহান্নামের রক্ষীর কাছে সাহায্য কামনা করবে। আল্লাহ তায়ালা এই সম্পর্কে বলেন, وَقَالَ الَّذِينَ فِي النَّارِ لِخَزَنَةِ جَهَنَّمَ ادْعُوا رَبَّكُمْ يُخَفِّفْ عَنَّا يَوْمًا مِنَ الْعَذَابِ (যারা জাহান্নামে আছে তারা জাহান্নামের রক্ষীদেরকে বলবে, তোমরা তোমাদের পালনকর্তাকে বলো, তিনি যেনো আমাদের থেকে একদিনের শাস্তি লাঘব করে দেন। সুরা মুমিন: আয়াত—৪৯)

তারা মাত্র একদিনের শাস্তি লাঘব করে দেওয়ার জন্য আবেদন করবে। উত্তরে জাহান্নামের রক্ষীরা বলবে, أَوَلَمْ تَكُ تَأْتِيكُمْ رُسُلُكُمْ بِالْبَيِّنَاتِ قَالُوا بَلَى (তোমাদের কাছে কি সুস্পষ্ট প্রমাণাদিসহ তোমাদের রাসূল আসেননি? তারা বলবে, হঁ্যা। অর্থাৎ এসেছিলেন। সুরা মুমিন: আয়াত—৫০)

তখন জাহান্নামের রক্ষীরা তাদেরকে বলবে, فَادْعُوا وَمَا دُعَاءُ الْكَافِرِينَ إِلَّا فِي ضَلَالٍ (তোমরাই ডাকো। বস্তুত কাফেরদের দুয়া নিস্ফলই হয়। সুরা মুমিন: আয়াত—৫০)

যখন জাহান্নামবাসীরা কারারক্ষীদের থেকে হতাশ হয়ে যাবে। তখন তারা জাহান্নামের মূল দায়িত্বশীল ফিরিস্তা মালিককে ডাকবে। তাঁর মজলিস হবে জাহান্নামের মাঝখানে। এবং একটি পুল থাকবে। সেটি দিয়ে শাস্তি প্রদানকারী ফিরিস্তাগণ আসা—যাওয়া করবে। মালিক ফিরিস্তা সেখানে বসে থেকে জাহান্নামের শুরু থেকে শেষপ্রান্ত পর্যন্ত দেখতে পাবেন। তখন জাহান্নামীরা বলবে, يَا مَالِكُ لِيَقْضِ عَلَيْنَا رَبُّكَ (হে মালিক! আপনার রব যেনো আমাদের একটি ফায়সালা করে দেন। সুরা যুখরুফ: আয়াত—৭৭)

যখন তারা মালিক ফিরিস্তার কাছ থেকে এই কথা শুনবে, তখন তারা পরস্পর বলাবলি করবে, এখন তো বুঝেই ফেলেছো যে তোমাদের উপর শাস্তিই অবধারিত হয়ে গেছে। তো আসো! আমরা সকলেই ধৈর্য ধারণ করি। হতেপারে ধৈর্য আমাদেরকে উপকার করবে। যেভাবে দুনিয়ার মধ্যে আল্লাহ তায়ালা নেককার বান্দাগণ ইবাদতের মধ্যে ধৈর্য ধারন করে আজ তাঁরা উপকৃত হয়েছে।

তখন তারা সকলেই ধৈর্য ধারণ করার সিদ্ধান্তেই একমত হবে। তারা ধৈর্য ধারন করা শুরু করবে। ধৈর্য ধারন করার সময় তাদের দীর্ঘ হতে থাকবে। ধৈর্যের সময় দীর্ঘায়িত হওয়ার কারণে তখন তারা আহাজারি করে বলবে, سَوَاءٌ عَلَيْنَا أجَزِعْنَا أَمْ صَبَرْنَا مَا لَنَا مِنْ مَحِيصٍ (এখন তো আমরা ধৈর্য্যচ্যুত হই কিংবা সবর করি— সবই আমাদের জন্য সমান। আমাদের কোন রেহাই নেই। সুরা ইবরাহীম: আয়াত—২১)

তখন ইবলিস দাঁড়াবে। এবং তাদের সামনে ভাষণ দিতে গিয়ে বলবে, إِنَّ اللَّهَ وَعَدَكُمْ وَعْدَ الْحَقِّ وَوَعَدْتُكُمْ فَأَخْلَفْتُكُمْ وَمَا كَانَ لِيَ عَلَيْكُمْ مِنْ سُلْطَانٍ إِلَّا أَنْ دَعَوْتُكُمْ فَاسْتَجَبْتُمْ لِي فَلَا تَلُومُونِي وَلُومُوا أَنْفُسَكُمْ مَا أَنَا بِمُصْرِخِكُمْ وَمَا أَنْتُمْ بِمُصْرِخِيَّ إِنِّي كَفَّرْتُ بِمَا أَشْرَكْتُمُونِ مِنْ قَبْلُ (নিশ্চয় আল্লাহ তায়ালা তোমাদেরকে সত্য ওয়াদা দিয়েছিলেন। এবং আমি তোমাদের সাথে ওয়াদা করেছিলাম, অতপর তা ভঙ্গ করেছি।

তোমাদের উপর তো আমার কোন ক্ষমতা ছিলো না। কিন্তু এতোটুকু যে , আমি তোমাদেরকে ডেকেছি অতপর তোমরা আমার কথা মেনে নিয়েছো। অতএব তোমরা আমাকে ভৎর্সনা করো না। এবং নিজেদেরকেই ভৎর্সনা করো। আমি তোমাদের উদ্ধারে সাহায্যকারী নই এবং তোমরাও আমার উদ্ধারে সাহায্যকারী নও। ইতিপূর্বে তোমরা আমাকে যে আল্লাহ তায়ালার শরিক করেছিলে, আমি তা অস্বীকার করি। সুরা ইবরাহীম: আয়াত—২২)

জাহান্নামবাসীরা যখন ইবলিসের এই কথা শুনবে, তখন তারা নিজেদের উপর অনেক রাগান্বিহ হবে। তখন তাদেরকে বলা হবে, لَمَقْتُ اللَّهِ أَكْبَرُ مِنْ مَقْتِكُمْ أَنْفُسَكُمْ إِذْ تَدْعَوْنَ إِلَى الْإِيمَانِ فَتَكْفُرُونَ (তোমাদের নিজেদের প্রতি তোমাদের আজকের এই ক্ষোভ অপেক্ষা আল্লাহ তায়ালার ক্ষোভ অধিক ছিলো, যখন তোমাদেরকে ঈমান আনতে বলা হয়েছিলো আর তোমরা কুফুরি করছিলে। সুরা মুমিন: আয়াত—১০)

তখন তারা বলবে, قَالُوا رَبَّنَا أَمَتَّنَا اثْنَتَيْنِ وَأَحْيَيْتَنَا اثْنَتَيْنِ فَاعْتَرَفْنَا بِذُنُوبِنَا فَهَلْ إِلَى خُرُوجٍ مِنْ سَبِيلٍ (হে আমাদের রব! আপনি আমাদেরকে দুইবার মৃত্যু দিয়েছেন এবং দুইবার জীবন দিয়েছেন। এখন আমাদের অপরাধ স্বীকার করেছি। অতএব এখন কি নিস্কৃতির কোন উপায় আছে? সুরা মুমিন: আয়াত—১১)

তখন উত্তরে বলা হবে, ذَلِكُمْ بِأَنَّهُ إِذَا دُعِيَ اللَّهُ وَحْدَهُ كَفَرْتُمْ وَإِنْ يُشْرَكْ بِهِ تُؤْمِنُوا فَالْحُكْمُ لِلَّهِ الْعَلِيِّ الْكَبِيرِ তোমাদের এই বিপদ এই কারণে যে, যখন এক আল্লাহ তায়ালাকে ডাকা হতো, তখন তোমরা কাফের হয়ে যেতে। আর যখন তাঁর সাথে শরিক ডাকা হতো, তখন তোমরা বিশ^াস স্থাপন করতে। এখন আদেশ তাই যা আল্লাহ তায়ালা করবেন। যিনি সর্বোচ্চ, মহান। সুরা মুমিন: আয়াত—১২

বর্ণনাকারী বলেন, এইতো ছিলো তাদের পক্ষ থেকে একবার আল্লাহ তায়ালাকে ডাকা। এবং তাদেরকে আল্লাহ তায়ালার পক্ষ থেকে উত্তর দেওয়া।

বর্ণনাকারী বলেন, জাহান্নামীরা দ্বিতীয়বার আবার আল্লাহ তায়ালাকে ডেকে বলবে, رَبَّنَا أَبْصَرَنَا وَسَمِعْنَا فَارْجِعْنَا نَعْمَلْ صَالِحًا إِنَّا مُوقِنُونَ হে আল্লাহ! আমরা দেখলাম এবং শুনলাম। এখন আমাদেরকে পাঠিয়ে দিন। আমরা সৎকর্ম করবো। আমরা দৃঢ়বিশ^াসী হয়ে গেছি। সুরা সাজদা: আয়াত—১২।

উত্তরে তাদেরকে বলা হবে, وَلَوْ شِئْنَا لَآتَيْنَا كُلَّ نَفْسٍ هُدَاهَا আমি ইচ্ছা করলে প্রত্যেককে সঠিক দিক নির্দেশ দিতে পারতাম। সুরা সাজদা: আয়াত—১৩।

অর্থাৎ, তিনি বলবেন, আমি যদি চাইতাম তাহলে সকলকেই হেদায়েত দিতে পারতাম। ফলে কেউই আমার বিরোধ করতে পারতো না। কিন্তু আমি সেটি চাইনি। তাই হয়নি। না চাওয়ার কারণ উল্লেখ করে আল্লাহ তায়ালা পবিত্র কুরআনুল কারীমে ইরশাদ করেন,
وَلَكِنْ حَقَّ الْقَوْلُ مِنِّي لَأَمْلَأَنَّ جَهَنَّمَ مِنَ الْجِنَّةِ وَالنَّاسِ أَجْمَعِينَ فَذُوقُوا بِمَا نَسِيتُمْ لِقَاءَ يَوْمِكُمْ هَذَا কিন্তু আমার এই উক্তি অবধারিত সত্য যে, আমি জীন ও মানুষ সকলকে দিয়ে অবশ্যই জাহান্নামকে পূর্ণ করবো। অতএব এই দিবসকে ভুলে যাওয়ার কারণে তোমরা শাস্তির মজা আস্বাদন করো। সুরা সাজদা: আয়াত—১৪।

অর্থাৎ, তোমরা যেমন এই দিনের জন্য আমল করাকে ছেড়ে দিয়েছিলে আমাকে ভুলে আজ আমিও তোমাদেরকে ভুলে যাবো।
إِنَّا نَسِينَاكُمْ নিশ্চয় আমিও তোমাদেরকে ভুলে যাবো। সুরা সাজদা: আয়াত—১৪

অর্থাৎ, আজ আমিও তোমাদেরকে এইভাবে ছেড়ে দিবো। তোমরা জাহান্নামের ভিতর থাকবে। এখানে তোমরা শাস্তির মজা আস্বাদন করবে। আল্লাহ তায়ালা ইরশাদ করেন, وَذُوقُوا عَذَابَ الْخُلْدِ بِمَا كُنْتُمْ تَعْمَلُونَ তোমরা তোমাদের কৃতকর্মের কারণে স্থায়ী আজাব ভোগ করো। সুরা সাজদা: আয়াত—১৪।

বর্ণনাকারী বলেন, এই ছিলো জাহান্নামীদের পক্ষ থেকে আল্লাহ তায়ালাকে দ্বিতীয়বার ডাক দেওয়া এবং আল্লাহ তায়ালার পক্ষ থেকে তাদেরকে উত্তর দেওয়া।

বর্ণনাকারী বলেন, জাহান্নামীরা তৃতীয়বার আবার আল্লাহ তায়ালাকে ডেকে বলবে, رَبَّنَا أَخِّرْنَا إِلَى أَجَلٍ قَرِيبٍ نُجِبْ دَعْوَتَكَ وَنَتَّبِعِ الرُّسُلَ হে আল্লাহ! আপনি আমাদেরকে সামান্য মেয়াদ পর্যন্ত সময় দিন। যাতে আমরা আপনার ডাকে সাড়া দিতে পারি এবং আমরা আপনার রাসূলগণের অনুসরণ করতে পারি। সুরা ইবরাহীম: আয়াত—৪৪।

উত্তরে তাদেরকে বলা হবে,
أَوَلَمْ تَكُونُوا أَقْسَمْتُمْ مِنْ قَبْلُ مَا لَكُمْ مِنْ زَوَالٍ وَسَكَنْتُمْ فِي مَسَاكِنِ الَّذِينَ ظَلَمُوا أَنْفُسَهُمْ وَتَبَيَّنَ لَكُمْ كَيْفَ فَعَلْنَا بِهِمْ وَضَرَبْنَا لَكُمُ الْأَمْثَالَ وَقَدْ مَكَرُوا مَكْرَهُمْ وَعِنْدَ اللَّهِ مَكْرُهُمْ وَإِنْ كَانَ مَكْرُهُمْ لِتَزُولَ مِنْهُ الْجِبَالُ
তোমরা কি ইতোপূর্বে কসম খেয়ে বলতে না যে, তোমাদেরকে দুনিয়া থেকে যেতে হবে না। এবং তোমরা তাদের বাসভূমিতেই বসবাস করতে যারা নিজেদের উপর জুলুম করেছে এবং তোমাদের জানা হয়ে গিয়েছিলো যে, আমি তাদের সাথে কিরুপ ব্যবহার করেছিলাম। এবং আমি তোমাদের কাছে তাদের সব কাহিনী বর্ণনা করেছিলাম।

আর তারা নিজেদের মধ্যে অত্যন্ত চক্রান্ত করে নিয়েছে। এবং আল্লাহ তায়ালার কাছে রক্ষিত আছে তাদের কুচক্রান্ত। তাদের কুটকৌশল পাহাড়কে টলিয়ে দেওয়ার মতো হবে না। সুরা ইবরাহীম: আয়াত—৪৫—৪৬

বর্ণনাকারী বলেন, এই ছিলো জাহান্নামীদের পক্ষ থেকে আল্লাহ তায়ালাকে তৃতীয়বার ডাক দেওয়া এবং আল্লাহ তায়ালার পক্ষ থেকে তাদেরকে উত্তর দেওয়া।

বর্ণনাকারী বলেন, জাহান্নামীরা চতুর্থবার আবার আল্লাহ তায়ালাকে ডেকে বলবে, رَبَّنَا أَخْرِجْنَا نَعْمَلْ صَالِحًا غَيْرَ الَّذِي كُنَّا نَعْمَلُ হে আমাদের পালনকর্তা! আপনি আমাদেরকে বের করুন। আমরা সৎকাজ করবো। পূর্বে যা করতাম তা করবো না। সুরা ফাতির: আয়াত—৩৭

তাদের আবেদনের উত্তরে আল্লাহ তায়ালা বলবেন, أَوَلَمْ نُعَمِّرْكُمْ مَا يَتَذَكَّرُ فِيهِ مَنْ تَذَكَّرَ وَجَاءَكُمُ النَّذِيرُ فَذُوقُوا فَمَا لِلظَّالِمِينَ مِنْ نَصَيرٍ আমি কি তোমাদেরক এতোটা বয়স দিইনি, যাতে যা চিন্তা করার বিষয় চিন্তা করতে পারতে? উপরন্তু তোমাদের কাছে সতর্ককারীও আগমন করেছিলো। অতএব তোমরা আস্বাদন করো। জালেমদের জন্য কোন সাহায্যকারী নেই। সুরা ফাতির: আয়াত—৩৭

তারপর আল্লাহ তায়ালা যে পর্যন্ত তাদের সাথে কথা না বলার ইচ্ছা ছিলো তিনি কথা বলা থেকে বিরত থাকবেন। অতপর একসময় আল্লাহ তায়ালা তাদেরকে ডেকে বলবেন, أَلَمْ تَكُنْ آيَاتِي تُتْلَى عَلَيْكُمْ فَكُنْتُمْ بِهَا تَكْذِبُونَ তোমাদের সামনে কি আমার আয়াতসমূহ পড়া হতো না? তোমরা তো সেগুলিকে মিথ্যা বলতে। সুরা মুমিনুন: আয়াত—১০৫

জাহান্নামীরা যখন আল্লাহ তায়ালার পক্ষ থেকে এই ডাক শুনবে তখন তারা বলবে, এখন আল্লাহ তায়ালা আমাদের উপর দয়া করবেন। আর তখন তারা নিজেদের অপরাগতা প্রকাশ করে বলবে, رَبَّنَا غَلَبَتْ عَلَيْنَا شِقْوَتُنَا وَكُنَّا قَوْمًا ضَالِّينَ হে আমাদের পালনকর্তা! আমরা দূর্ভাগ্যের হাতে পরাভূত ছিলাম। এবং আমরা ছিলাম বিভ্রান্ত জাতি। সুরা মুমিনুন: আয়াত—১০৬

তারা আল্লাহ তায়ালার কাছ থেকে দয়া পাওয়ার আশায় নিজেদের অপরগতা স্বীকার করে আরো বলবে, رَبَّنَا أَخْرِجْنَا مِنْهَا فَإِنْ عُدْنَا فَإِنَّا ظَالِمُونَ হে আমাদের পালনকর্তা! জাহান্নাম থেকে আমাদেরকে উদ্ধার করো। আমরা যদি পূণরায় তা করি, তবে আমরা জালেম হয়ে যাবো। সুরা মুমিনুন: আয়াত—১০৭

এই সময় আল্লাহ তায়ালা তাদেরকে উদ্দেশ্য করে বলবেন, ‘তোমরা ধীকৃত হও। তোমরা ধ্বংস হও। তোমরা আমার সাথে কথা বলো না। আর তখনি জাহান্নামীদের আল্লাহ তায়ালাকে ডাকা ও আল্লাহ তায়ালার কাছে দয়া পাওয়ার আশা চিরতরে বন্ধ হয়ে যাবে। এবং তারা একে অপরের দিকে মুখোমুখি হয়ে চিৎকার চেচামেচি শুরু করবে। এবং তাদেরকে জাহান্নামে আবদ্ধ করে দেওয়া হবে।

বর্ণনাকারী বলেন, এই সময় সম্পর্কেই আল্লাহ তায়ালা পবিত্র কুরআনুল কারীমে ইরশাদ করেছেন, هَذَا يَوْمُ لَا يَنْطِقُونَ وَلَا يُؤْذَنُ لَهُمْ فَيَعْتَذِرُونَ
এটা এমন দিন, যেদিন কেউ কথা বলবে না। এবং কাউকে তওবা করার অনুমতি দেওয়া হবে না। সুরা মুরসালাত: আয়াত—৩৪—৩৫

সূত্র: সিফাতুন নার লি ইবনি আবিদ দুনিয়া

-এটি


সম্পর্কিত খবর


সর্বশেষ সংবাদ