আওয়ার ইসলাম ডেস্ক: আমি বিদেশ যেতে ইচ্ছুক যদি আল্লাহ্ রিজিক রাখে ইন শা আল্লাহ্ যাব। তার আগে পাসপোর্ট করতে দেই কন্টাকে এক দালালকে ৭০০০ টাকায়। কিন্তু দালালকে টাকা দেওয়া হল ৩৫৫০ টাকা বেশি কারন সে পাসপোর্ট হওয়ার সব ব্যবস্থা করবে।
কিন্তু আমার ভেরিফিকেশন ২ জায়গায় হয়। যা একটা মেনেজ করে দালাল আর অপরটা হয় আমার নিজ এলাকার থানায়। নিজ এলাকায় যেটা হয় আমি চেয়ারম্যান সারটিফিকেট আনতে সেখানে চা খাওয়ার টাকা দেই আর থানায় যাই সেখানে ভেরিবিশনে আরো ১০০০ হাজার টাকা দেই। তাইলে দেখা গেল একটা পাসপোর্ট এর জন্য আমি সরকারি চারজ ৩৪৫০ টাকা বাদে ৪৫৫০ টাকা দেই। যেটা বাড়তি এবং ঘুস।
আমার পাসপোর্ট হাতে পাইতে আরো কত টাকা লাগে আমি জানিনা তবে আমার প্রস্ন হলো আমি যে ঘুষ দিলাম আর তারপর আমার যে পাসপোর্ট আসবে আর সেই পাসপোর্ট ব্যবহার করে আমি যদি বিদেশ যাই আর বিদেশ গিয়ে পরিশ্রম করে আয় করি আর সে পরিশ্রমের টাকা কি হালাল হবে নাকি যতদিন বিদেশ থাকব আর টাকা আয় করব পরিশ্রম করে সব টাকা হারাম হবে?
উত্তর-
ঘুষ নেয়া সর্বাবস্থায় হারাম। তবে নিজের হক ও অধিকার আদায়ে বাধ্য হয়ে ঘুষ দেয়া জায়েজ আছে।
সেই হিসেবে আপনার অধিকার পাসপোর্ট অর্জনে বাধ্য হয়ে ঘুষ দেয়া আপনার জন্য জায়েজ। সুতরাং এর মাধ্যমে বিদেষ গিয়ে যে হালাল চাকুরী করবেন, এর দ্বারা অর্জিত উপার্জন হালাল হবে। (লেখাটি আহলে হক মিডিয়া থেকে সংগৃহিত।
دفع المال للسلطان الجائر لدفع الظلم عن نفسه وماله ولاستخراج حق له ليس برشوة يعني في حق الدافع (رد المحتار، كتاب الحظر ولاباحة-9/607، فتح القدير، كتاب ادب القاضى-7/255، البحر الرائق، كتاب القضاء-6/262
الرابع ما يدفع لدفع الخوف من المدفوع اليه على نفسه او ماله حلال للدافع حرام على الآخذ (رد المحتار، كتاب القضاء، مطلب فى الكلام على الرشوة-8/35، فتح القدير، كتاب اداب القضاء-7/255
-কেএল