সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪ ।। ৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ ।। ২৩ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

শিরোনাম :
চিকিৎসকরা বছরে দুইবারের বেশি বিদেশ যেতে পারবেন না ঢাকা থেকে ভাঙ্গা হয়ে খুলনায় গেলো পরীক্ষামূলক ট্রেন নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করবেন প্রধান উপদেষ্টা: প্রেস উইং ধর্মীয় মূল্যবোধ ও সাম্যের ভিত্তিতে সংবিধান রচনার আহ্বান নেপালে ফের কুরআন প্রতিযোগিতার আয়োজন করছে সৌদি আগামীকাল সংবিধান সংস্কার কমিশনে প্রস্তাবনা পেশ করবে ইসলামী আন্দোলন ‘আল্লামা আতহার আলী রহ. জীবন, কর্ম, অবদান’ বইয়ের মোড়ক উন্মোচন আগামীকাল হাজী ইমদাদুল্লাহ মুহাজিরে মক্কী রহ. : কে এই মহান ব্যক্তি হাজিদের স্বার্থ রক্ষায় সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : ধর্ম উপদেষ্টা মহানবীকে সা. নিয়ে কটূক্তি করলে সংবিধানে শাস্তির বিধান রাখার প্রস্তাব পার্থের

সিদ্ধ করার কতক্ষণ পর পর্যন্ত খাওয়া যায় ডিম?

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

আওয়ার ইসলাম ডেস্ক: ছোট বড় সবাই ডিম খেতে পছন্দ করেন। প্রোটিনে সমৃদ্ধ এই খাবারটির আরও অনেক পুষ্টিগুণ রয়েছে। এ কারণে ডিমকে প্রোটিন এবং পুষ্টি উপাদানের পাওয়ার হাউসও বলা হয়ে থাকে। এজন্য বেশিরভাগ চিকিৎসকই স্বাস্থ্যকর খাবারের তালিকায় ডিম রাখার পরামর্শ দেন।

একটি বড় ডিমের ওজন প্রায় ৫০ গ্রাম হয়ে থাকে । একটি সিদ্ধ ডিম থেকে সাধারণত ৭৭ ক্যালরি, ৬ দশমিক ৩ গ্রাম উচ্চমানের প্রোটিন পাওয়া যায়। ডিম দীর্ঘ সময় শক্তি জোগায় এবং ক্ষুধা কমায়। তাই ওজন নিয়ন্ত্রণের জন্য ডায়েটে ডিম রাখা জরুরি। অনেকেই সিদ্ধ ডিম অনেকক্ষণ পরে খান। এমনকি দোকানে কতক্ষণ আগের ডিম সিদ্ধ করা হয়েছে , সেটাও বোঝা যায় না।

বিশেষজ্ঞদের মতে, সব ধরনের ডিম ৪০ ডিগ্রি ফারেনহাইট বা ৪ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলিসিয়াসের নিচের তাপমাত্রায় সংরক্ষণ করা উচিত। পাশাপাশি এটাও মনে রাখতে হবে, খোসা ছাড়ানো সিদ্ধ ডিম কোনোভাবেই ফ্রিজারে সংরক্ষণ করা যায় না। ফ্রিজে সংরক্ষণ করা ছাড়া সাধারণ তাপমাত্রায় ডিম সিদ্ধ করার পর দু’ঘণ্টা পর্যন্ত ভালো থাকে। তার পরে আর না খাওয়াই ভালো।

যুক্তরাষ্ট্রের ‘সেন্টারস ফর ডিজিজ কন্ট্রোল অ্যান্ড প্রিভেনশন’এর তথ্যানুসারে, দ্রুত নষ্ট হয়ে যেতে পারে এরকম খাবারের মধ্যে রয়েছে ডিম সিদ্ধ। সাধারণত সিদ্ধ করার দুই ঘণ্টার মধ্যে ডিম খেয়ে ফেলা উচিত। এরপরে হয় ফেলে দিতে হবে নয়তো ফ্রিজারে সংরক্ষণ করতে হবে। তবে অবশ্যই খোসা না ছাড়ানো অবস্থায়। এরপরই ডিম খারাপ হতে শুরু করে।

সিদ্ধ ডিমের কি খোসা রাখা উচিত?

যদি তাৎক্ষণিক সিদ্ধ ডিম খেতে না চান, তাহলে এটির খোসা ছাড়ানো উচিত নয়। আপনি যদি ডিম খেতে চান, তখন তার খোসা ছাড়িয়ে ফেলুন এবং তাড়াতাড়ি খেয়ে নিন। তাহলে এটি ব্যাকটেরিয়ার সংস্পর্শে আসতে বাধা দেবে। ডিম ফুটানোর সময় ভেঙে গেলে সঙ্গে সঙ্গে খেয়ে নিন।

ডিম নষ্ট হয়েছে কিনা বুঝবেন কী ভাবে?

ডিম নষ্ট হয়ে গেলে এর খোসা চটচটে হয়ে যায়, রঙ চকলেট বর্ণ ধারণ করে। এরকম হলে ডিমটা খাওয়া ঠিক নয়। মনে রাখবেন, ডিম নষ্ট হলে তা কখনই খাওয়া ঠিক নয়। এ ধরনের ডিম খেলে ডায়রিয়া, বমি এবং নার্ভাসনেসের মতো সমস্যা হতে পারে। অনেকেই ডিমের কুসুমের সবুজ রঙকে খারাপ বলে মনে করেন। কিন্তু ডিম অতিরিক্ত রান্না করা হলে এটি ঘটে। সূত্র : টাইমস অব ইন্ডিয়া

এনটি


সম্পর্কিত খবর


সর্বশেষ সংবাদ