রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪ ।। ৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ ।। ২২ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

শিরোনাম :
ঢাকা থেকে ভাঙ্গা হয়ে খুলনায় গেলো পরীক্ষামূলক ট্রেন নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করবেন প্রধান উপদেষ্টা: প্রেস উইং ধর্মীয় মূল্যবোধ ও সাম্যের ভিত্তিতে সংবিধান রচনার আহ্বান নেপালে ফের কুরআন প্রতিযোগিতার আয়োজন করছে সৌদি আগামীকাল সংবিধান সংস্কার কমিশনে প্রস্তাবনা পেশ করবে ইসলামী আন্দোলন ‘আল্লামা আতহার আলী রহ. জীবন, কর্ম, অবদান’ বইয়ের মোড়ক উন্মোচন আগামীকাল হাজী ইমদাদুল্লাহ মুহাজিরে মক্কী রহ. : কে এই মহান ব্যক্তি হাজিদের স্বার্থ রক্ষায় সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : ধর্ম উপদেষ্টা মহানবীকে সা. নিয়ে কটূক্তি করলে সংবিধানে শাস্তির বিধান রাখার প্রস্তাব পার্থের নতুন নির্বাচন কমিশন প্রত্যাখ্যান জাতীয় নাগরিক কমিটির

চতুর্থ মেয়াদে সিরিয়ার ক্ষমতায় বাশার আল আসাদ

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

আন্তর্জাতিক ডেস্ক: সিরিয়ায় প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে চতুর্থ মেয়াদে সরকার গঠন করতে যাচ্ছেন বাশার আল আসাদ। বুধবার (২৬ মে) সিরিয়ায় প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে বিপুল ভোট পান আসাদ।

সংসদীয় স্পিকার হামৌদা সাববাগ লাইভ কনফারেন্সে প্রেসিডেন্ট আসাদের জয় ঘোষণা করেন। তিনি বলেন, আসাদ ৯৫ দশমিক ১ শতাংশ ভোটে জয়লাভ করেছেন। আর ভোট পড়েছে ৭৮ দশমিক ৬ শতাংশ।

তার প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী আব্দুলাহ সল্লুম আব্দুল্লাহ ১ দশমিক ৫ শতাংশ ও মাহমুদ আহমেদ মারি ৩ দশমিক ৩ শতাংশ ভোট পেয়েছেন।

সিরিয়াবিরোধীরা এই ভোটকে প্রহসন বলে অভিহিত করেছে। অন্যদিকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোও বলছে ভোট অবাধ ও সুষ্ঠু হয়নি।

বুধবার (২৬ মে) দামেস্কের দুমা শহরে ভোট দেয়ার সময় প্রেসিডেন্ট বাশার আল আসাদ বলেছেন, পশ্চিমাদের মতামত শূন্য হিসেবে বিবেচনা করা হবে।

সিরিয়ায় ২০১১ সাল থেকে শুরু হয়েছে গণবিক্ষোভ। প্রায় ১০ বছর ধরে চলছে গৃহযুদ্ধ। এর মধ্যে দ্বিতীয়বারের মতো সেখানে প্রেসিডেন্ট নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। এবারের নির্বাচনে বর্তমান প্রেসিডেন্ট বাশার আল আসাদসহ তিনজন প্রার্থীর মধ্যে লড়াই হয়েছে। এ নির্বাচনে বাশার আল আসাদ চতুর্থবারের মতো সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট হিসেবে ক্ষমতায় আসার ফলে সিরিয়ায় তার ক্ষমতা আরও শক্তিশালী হতে যাচ্ছে বলেই ধারণা করা হচ্ছে।

২০০০ সালে সিরিয়ার ক্ষমতা গ্রহণ করেন বাশার আল আসাদ। ২০১১ সালে আসাদের একনায়কতান্ত্রিক শাসনের বিরুদ্ধে শান্তিপূর্ণ প্রতিবাদ শুরু হওয়ার পর তা সিরিয়াজুড়ে ছড়িয়ে পড়া ব্যাপক যুদ্ধে রূপ নেয়। এক দশক ধরে চলা এ যুদ্ধে কয়েক লাখ মানুষ প্রাণ হারিয়েছেন। এছাড়া প্রায় এক কোটি ১০ লাখ মানুষ বাস্তুচ্যুত হয়েছেন।

সূত্র: বিবিসি, আল জাজিরা

এনটি


সম্পর্কিত খবর


সর্বশেষ সংবাদ