যুগ যুগ ধরে এই পৃথিবীকে আলোকিত করেছেন অসংখ্য মনিষী। তাঁদের বিতরণকৃত আলোয় আজও গোটা পৃথিবী সমুজ্জ্বল। দেখা যায়-শত শত বছর পরও পৃথিবীবাসী এসব মহা মনীষীদের স্মরণ রাখতে নানা উপায়-উপকরণ অবলম্বন করেন। ইসলামী শরীয়তে বৈধ-মনীষিদের স্মৃতি ধরে রাখার এমন কিছু উপায়ের আইডিয়া দিয়েছেন রাজধানীর ঐতিহ্যবাহী শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান সরকারি তিতুমীর কলেজের কয়েকজন শিক্ষার্থী। তাঁদের সঙ্গে কথা বলেছেন খাদিজা ইসলাম। গ্রন্থনা করেছেন বেলায়েত হুসাইন।
তিতুমীর কলেজের ৪র্থ সেমিস্টার (বিজিএমইএ) এর শিক্ষার্থী তাহসিন হোসাইন বলেন, আমরা মনিষীদের স্মৃতি ধরে রাখতে তাঁদের ব্যবহার্য বিভিন্ন জিনিস যেমন- তলোয়ার, তৈজসপত্র, কলম- এগুলো সংগ্রহ করে তাঁদের স্মৃতি ধরে রাখতে পারি।
রসায়ন ৪র্থ বর্ষের শিক্ষার্থী আফরোজা আক্তার তন্বী বলেন, মনিষীদের নামে হাসপাতাল, যাত্রী ছাউনি, মকতব, দ্বীনি তালিমের কোন মজলিস, স্কুল,কলেজ, ভার্সিটি প্রতিষ্ঠা করা যায়। এছাড়াও সামাজিক উন্নয়নমূলক সংগঠন প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে তাঁদের স্মৃতি ধরে রাখা যায়।
বাংলা ২য় বর্ষের কাজী ফাহাদ নামের একজন শিক্ষার্থী বলেন, মনিষীদের নামে মসজিদ মাদরাসা, ফেরি, স্টেশন ইত্যাদি স্থাপন করে স্মৃতি ধরে রাখা যায়।
শিক্ষার্থী তমা ইসলাম বলেন, মনিষীদের নামে লাইব্রেরি , ইন্টারনেট জগতে ওয়েব পেইজ তৈরি, তাঁদের নামকে উৎসর্গ করে বই লিখে, তাঁদের কে নিয়ে আলোচনা সভার মাধ্যমে ও স্মৃতি ধরে রাখা যায়।
এমডব্লিউ/