সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪ ।। ৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ ।। ২৩ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

শিরোনাম :
চিকিৎসকরা বছরে দুইবারের বেশি বিদেশ যেতে পারবেন না ঢাকা থেকে ভাঙ্গা হয়ে খুলনায় গেলো পরীক্ষামূলক ট্রেন নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করবেন প্রধান উপদেষ্টা: প্রেস উইং ধর্মীয় মূল্যবোধ ও সাম্যের ভিত্তিতে সংবিধান রচনার আহ্বান নেপালে ফের কুরআন প্রতিযোগিতার আয়োজন করছে সৌদি আগামীকাল সংবিধান সংস্কার কমিশনে প্রস্তাবনা পেশ করবে ইসলামী আন্দোলন ‘আল্লামা আতহার আলী রহ. জীবন, কর্ম, অবদান’ বইয়ের মোড়ক উন্মোচন আগামীকাল হাজী ইমদাদুল্লাহ মুহাজিরে মক্কী রহ. : কে এই মহান ব্যক্তি হাজিদের স্বার্থ রক্ষায় সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : ধর্ম উপদেষ্টা মহানবীকে সা. নিয়ে কটূক্তি করলে সংবিধানে শাস্তির বিধান রাখার প্রস্তাব পার্থের

এবার মথুরা মসজিদ ও ঈদগাহ কৃষ্ণের জন্মভূমি দাবি করে আদালতে মামলা

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

আবদুল্লাহ তামিম।।

ভগবান শ্রীকৃষ্ণের পক্ষ থেকে এবার কৃষ্ণ জন্মভূমির জমির দাবি তুলে মামলা দায়ের হল মথুরা আদালতে।

ভারতের ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস ও ইনকিলাব পত্রিকা জানায়, গতকাল মথুরা শাহী ইদগাহ মসজিদের প্রায় ১৪ একর জমি কৃষ্ণ জন্মভূমি বলে দাবি উঠছে। মসজিদের পাশেই রয়েছে কৃষ্ণ মন্দির কমপ্লেক্স। কিন্তু পুরো জমিই কৃষ্ণ জন্মভূমি বলে দাবি তোলা হয়েছে মামলায়। একইভাবে ১৯৮৯ সালে অযোধ্যায় বিতর্কিত জমির দাবিতে রামলালার তরফে মামলা দায়ের হয়েছিল।

হিন্দুদের ভগবান শ্রীকৃষ্ণের হয়ে মামলাকারী হলেন রঞ্জনা অগ্নিহোত্রী-সহ শ্রীকৃষ্ণের ছয় ভক্ত এবং আইনজীবী হরিশঙ্কর ও বিষ্ণু জৈন। এই মামলা করা হয়েছে উত্তরপ্রদেশের সুন্নি ওয়াকফ বোর্ড ও শাহী ইদগা মসজিদের ট্রাস্ট বোর্ডের বিরুদ্ধে। মামলার আবেদনে বলা হয়েছে, যেহেতু মামলাকারী নাবালক, তাই সেবায়েতদের মাধ্যমে নিজের সম্পত্তির দাবিতে মামলা করেছেন শ্রীকৃষ্ণ বিরাজমান। নিজের সম্পত্তি রক্ষা ও পুনুরুদ্ধারের সবরকম অধিকার রয়েছে মামলাকারীর। সেবায়েত বা তাদের অবর্তমানে বন্ধুবর্গেরর মাধ্যমে মামলা প্রক্রিয়া চলবে।

মামলায় অভিযোগে বলা হয়, মসজিদ ট্রাস্ট কিছু মুসলিমদের সহযোগিতায় শ্রীকৃষ্ণ জন্মস্থান ট্রাস্টের অন্তর্গত কাটরা কেশব দেবের সম্পত্তিতে অনধিকার প্রবেশ বা দখলদারি করা হয়েছে। এই জমি দখল করার কোনও অধিকার মসজিদ ট্রাস্টের নেই। ১৯৬৮ সালের ১২ অক্টোবর মসজিদ ট্রাস্টের লোকজন শ্রীকৃষ্ণ জন্মস্থান সেবা সংঘের মদতে এই জমি দখল করেছে।

ভক্ত এবং বিগ্রহের সঙ্গে ষড়যন্ত্র করে এই কাজ করা হয়েছে। হাজার বছরের হিন্দু আইন অনুযায়ী, বিগ্রহের সম্পত্তিতে কেউ দখলদারি করতে পারে না। কোনও স্থাপত্য নষ্ট করাও যাবে না। এবং যে কোনও মুহূর্তে সেই সম্পত্তি পুনরুদ্ধার যোগ্য বলে দাবি করে হিন্দুরা। সূত্র: ইন্ডিয়া এক্সপ্রেস ও ইনকিলাব

-এটি


সম্পর্কিত খবর


সর্বশেষ সংবাদ