শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪ ।। ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ ।। ২১ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

শিরোনাম :
কাল যাত্রাবাড়ী মাদরাসায় মজলিসে দাওয়াতুল হকের ইজতেমা শেখ হাসিনা ভারতে বসে দেশের বিরুদ্ধে চক্রান্ত করছেন: মজলিস মহাসচিব ডেঙ্গুতে এক সপ্তাহে ৩১ জনের মৃত্যু, আক্রান্ত ৬২৩০ মসজিদে নববীর আদলে হবে আন্দরকিল্লা শাহী জামে মসজিদ: ধর্ম উপদেষ্টা খাগড়াছড়ি প্রেস ক্লাবের সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত নতুন নির্বাচন কমিশনকে বিগত কমিশন থেকে শিক্ষা নিতে হবে: মুফতী ফয়জুল করীম লালপুরে যুবলীগ নেতার বিরুদ্ধে জমি দখল ও বাড়ি ভাংচুরের অভিযোগ জনতার চেয়ারম্যান সৈয়দ তালহাকে সুনামগঞ্জ ৩ আসনে জমিয়তের প্রার্থী ঘোষণা কুরআন-হাদিসের ভিত্তিতেই হতে হবে সংস্কার: বায়তুল মোকাররমের খতিব ইসলামী সঙ্গীত সম্রাট আইনুদ্দীন আল আজাদ রহ.-এর বাবার ইন্তেকাল

রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দিতে ইউরোপ-আমেরিকার প্রতি আহ্বান

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

আওয়ার ইসলাম: রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দিতে ইউরোপ-আমেরিকার প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আবদুল মোমেন। তিনি বলেছেন, বাংলাদেশ ১১ লাখ রোহিঙ্গাকে আশ্রয় দিয়েছে। আমাদের পক্ষে আর বেশি রোহিঙ্গা আশ্রয় দেয়া সম্ভব নয়।

শুক্রবার এক ভিডিও বার্তায় পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, বিশ্বের বড় বড় মাতব্বররা সব সময় আমাদের উপদেশ দিয়ে বলেন, রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দিতে। অথচ চাইলে তারা কিছু রোহিঙ্গা নিতে পারেন। কিন্তু তারা নেন না। তাদের উদ্দেশে বলি, আপনার যদি এত দরদ থাকে, তাহলে রোহিঙ্গাদের নিজেদের দেশে নিয়ে যান। কোনো অসুবিধা নাই। আমরা কাউকে আটকাব না।

তিনি বলেন, রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দেয়ার অনুরােধ জানিয়ে সম্প্রতি ইউরোপের একজন রাষ্ট্রদূত আমার কাছে আসেন। তখন আমি তাকে বললাম, বাংলাদেশের মাথাপিছু আয় দুই হাজার ডলার এবং প্রতি বর্গমাইলে ১২০০ লোক থাকেন। আর আপনার দেশের মাথাপিছু আয় ৫৬ হাজার ডলার এবং প্রতি বর্গমাইলে মাত্র ১৫ জন লোক থাকেন। আপনারা কিছু রোহিঙ্গা নিলে আমাদের কোনো আপত্তি থাকবে না।

তিনি আরও বলেন, আন্দামান সাগর কিংবা ভারত মহাসাগরে কোনো ঝামেলা হলেই সবাই শুধু বাংলাদেশের দিকে তাকিয়ে থাকে। ভাবখানা এমন যে, বাংলাদেশ যেহেতু আগে ১১ লাখ রোহিঙ্গাকে আশ্রয় দিয়েছে, তাই বাকিদেরও দিতে পারবে। দুনিয়ার যেখানেই রোহিঙ্গা সমস্যা হোক, সাহায্য বাংলাদেশকেই করতে হবে।

‘আমরা আগেই বলেছি, আমরা রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দিতে পারব না। আমাদের এখানে আর কোনো জায়গা নেই। তাছাড়া তাদের ব্যাপারে অন্যদেরও রেসপনসিবিলিটি আছে। কারণ রোহিঙ্গা সমস্যা কেবল আমাদের একার নয়, এটা বৈশ্বিক সমস্যা, যোগ করেন ড. এ কে আবদুল মোমেন।'

-এএ


সম্পর্কিত খবর


সর্বশেষ সংবাদ