শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪ ।। ৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ ।। ২১ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

শিরোনাম :
কাল যাত্রাবাড়ী মাদরাসায় মজলিসে দাওয়াতুল হকের ইজতেমা শেখ হাসিনা ভারতে বসে দেশের বিরুদ্ধে চক্রান্ত করছেন: মজলিস মহাসচিব ডেঙ্গুতে এক সপ্তাহে ৩১ জনের মৃত্যু, আক্রান্ত ৬২৩০ মসজিদে নববীর আদলে হবে আন্দরকিল্লা শাহী জামে মসজিদ: ধর্ম উপদেষ্টা খাগড়াছড়ি প্রেস ক্লাবের সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত নতুন নির্বাচন কমিশনকে বিগত কমিশন থেকে শিক্ষা নিতে হবে: মুফতী ফয়জুল করীম লালপুরে যুবলীগ নেতার বিরুদ্ধে জমি দখল ও বাড়ি ভাংচুরের অভিযোগ জনতার চেয়ারম্যান সৈয়দ তালহাকে সুনামগঞ্জ ৩ আসনে জমিয়তের প্রার্থী ঘোষণা কুরআন-হাদিসের ভিত্তিতেই হতে হবে সংস্কার: বায়তুল মোকাররমের খতিব ইসলামী সঙ্গীত সম্রাট আইনুদ্দীন আল আজাদ রহ.-এর বাবার ইন্তেকাল

রোজাবস্থায় বমি হলে রোজা ভাঙবে?

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

মুফতি আবদুল্লাহ তামিম।

রোজা অবস্থায় অনেকেরই সমস্যা হয় বমি নিয়ে। অনেকের গ্যাসটিক থেকে ঢেকুর থেকে বমি হয় অনিচ্ছায়। বমি হলে রোজা ভাঙবে কিনা অনেকেই আমরা উদ্বিগ্ন হয়ে থাকি।

বমির পরিমাণ বেশি হোক বা কম, সেটা খাদ্য বমি হোক বা রক্ত বমি, মনে রাখতে হবে রোজা হলো পানাহার না করার নাম।

বমি হলে তো পানাহার করা হয় না; বরং তার বিপরীত হয়। বমি হওয়ার পর রোজা পালনে সক্ষম হলে তা পূর্ণ করতে হবে। আর অক্ষম হলে রোজা ছেড়েও দিতে পারবে।

পরে রোজা কাজা আদায় করে নিতে হবে, কাফফারার প্রয়োজন হবে না। তবে বমি মুখে আসার পর তা গিলে ফেললে রোজা ভঙ্গ হয়ে যাবে।

ইচ্ছাকৃতভাবে বমি করলেও রোজা ভঙ্গ হবে। তখন কাজা ও কাফফারা উভয়টি আদায় করতে হবে। অনুরূপভাবে কোনো কারণে অজ্ঞান হলে (যাতে সাধারণত রোজার বিপরীত কিছু ঘটে না) তাহলেও রোজা ভঙ্গ হবে না। তবে দুর্বলতা বা অসুস্থতার কারণে প্রয়োজনে পানাহার বা ওষুধ সেবনে রোজা ভাঙলে পরে কাজা আদায় করে নিতে হবে।

সূত্র : ফাতওয়ায়ে তাতারখানিয়া; ফতওয়ায়ে হিন্দিয়া

-এটি


সম্পর্কিত খবর


সর্বশেষ সংবাদ