সোমবার, ২১ এপ্রিল ২০২৫ ।। ৭ বৈশাখ ১৪৩২ ।। ২৩ শাওয়াল ১৪৪৬

শিরোনাম :
নারীবিষয়ক সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন নিয়ে ক্ষোভ, প্রতিবাদ জানালেন শায়খ আহমাদুল্লাহ বিবাহ একটি ইবাদত, এর পবিত্রতা রক্ষা করা জরুরি নারী অধিকার কমিশনের সুপারিশে আলেম প্রজন্ম-২৪-এর আপত্তি  জুলাই-আগস্টের ত্যাগের পরও কাঙ্ক্ষিত বাংলাদেশ পাইনি: মির্জা ফখরুল নারীবিষয়ক সুপারিশগুলো কোরআন-হাদিসের সুস্পষ্ট লঙ্ঘন: জামায়াত আমির ‘১৬ বছরের জঞ্জাল দূর না করে নির্বাচন দিলে সমস্যা সমাধান হবে না’  প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্থানীয় সরকার সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন জমা সরকারি নিবন্ধন পেল সাংস্কৃতিক সংগঠন ‘কলরব’ ‘সিরাহ মিউজিয়াম’ চালু করছেন মাওলানা মিজানুর রহমান আজহারী মহাসমাবেশ সফল করতে যেসব কর্মসূচি নিয়েছে হেফাজত

১৩ বছর বয়সেই সফটওয়্যার কোম্পানির মালিক!

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

আওয়ার ইসলাম: যখন তার বয়স ছিল মাত্র ৯ বছর, তখনই গোটা বিশ্বকে চমকে দিয়েছিল আদিত্যান রাজেশ। সেই বয়সেই সে বানিয়েছিল একটি মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন।

এখন ভারতের কেরালার থিরুভিল্লার বাসিন্দা রাজেশের বয়স ১৩ বছর। আর এই বয়সেই সে একটা সফটওয়্যার কোম্পানির মালিক বনে গেছে।

পাঁচ বছর বয়স থেকেই কম্পিউটারের প্রতি প্রচন্ড আগ্রহ ছিল রাজেশের। স্কুল থেকে বাড়িতে পা রাখার পর তাকে আটকানো যেতো না। কখনও মোবাইল ফোন, আবার কখনও কম্পিউটার নিয়ে বসে পড়তো ছোট্ট রাজেশ।

আর তার জন্য রোজ বাড়ির লোকের কাছে জুটতো বকাঝকা। কিন্তু এই বকাঝকার মাঝেই দিনে দিনে নিজের প্রযুক্তিপ্রীতিটা অন্য উচ্চতায় নিয়ে যাচ্ছিল সেই একরত্তি ছেলে। তারই মধ্যে হুট করে একদিন রাজেশেরর হাত দিয়ে বেরিয়ে আসে একটা মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন।

আর ছোট্ট রাজেশের তৈরি করা সেই অ্যাপ্লিকেশন অনেকের নজর কাড়ে। সেই সূত্রে তার কাছে আসতে থাকে কাজের প্রস্তাব।

এসবের ফাঁকে সে বেশ কিছু সফটওয়্যার কোম্পানির জন্য লোগো ডিজাইনিং করতে শুরু করে দেয়। শুধু তাই নয়, সে সময়ে তাক লাগিয়ে দেওয়ার মতো ওয়েবসাইটও তৈরি করতে শুরু করে সে।

বেশ কিছু দিন আগে রাজেশের পরিবার ভারত ছেড়ে দুবাই পাড়ি জমায়। তাতে থেমে যায়নি রাজেশের প্রযুক্তি-প্রেম। এনডিটিভি বলছে, বর্তমানে দুবাইয়ে ‘ট্রিনেট সলিউসনস’ নামে একটি সফটওয়্যার কোম্পানি গড়ে তুলেছে রাজেশ।

রাজেশের ভাষ্য, ‘অন্তত ১৮ বছর বয়স না হলে আমি প্রতিষ্ঠিত কোনও সংস্থা গড়ে তুলতে পারব না। তবে এখনও আমরা একটা সংস্থা হিসেবেই কাজ করি। এপর্যন্ত ১২ জন ক্লায়েন্টের সঙ্গে কাজ করেছি। তাদের ডিজাইন ও কোডিং সেবা দেওয়া হয়েছে সম্পূর্ণ বিনামূল্যে।’

কেপি


সম্পর্কিত খবর



সর্বশেষ সংবাদ