এর আগে সকাল সাড়ে দশটায় ১০০টি হাতে লেখা উত্তরসহ একসেট প্রশ্নপত্র একজন সাংবাদিক বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী প্রক্টর অধ্যাপক সোহেল রানাকে সরবরাহ করেন। একই প্রশ্নপত্র সকাল ৯টা ১৭ মিনিটে ফেসবুক মেসেঞ্জারে অনেকের কাছে এসেছিল।সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া হাতে লেখা প্রশ্নের সঙ্গে মূলপ্রশ্নের ৭২টি মিলে গেছে।
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক গোলাম রাব্বানী সাংবাদিকদের বলেন, ‘প্রশ্ন ফাঁস নয়, এটা ডিজিটাল জালিয়াতি হতে পারে। বিষয়টি বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন তদন্ত করে দেখবে।’
এর আগেও গত বছর ‘ঘ’ ইউনিটের প্রশ্নপত্র ফাঁসের অভিযোগ উঠেছিল। বিশ্ববিদ্যালয় এটাকে ডিজিটাল জালিয়াতি বলে আখ্যায়িত করে একটি তদন্ত কমিটিও গঠন করে।
সেই কমিটির প্রধান ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সহ-উপাচার্য (শিক্ষা) অধ্যাপক নাসরীন আহমাদ। কিন্তু এক বছরেও সেই তদন্ত শেষ করতে পারেনি কর্তৃপক্ষ।
এ বছর ‘ঘ’ ইউনিটে ১৬১৫টি আসনের বিপরীতে (বিজ্ঞানে- ১১৫২টি, বিজনেস স্টাডিজে- ৪১০, মানবিকে- ৫৩টি) ভর্তিচ্ছু আবেদনকারীর সংখ্যা ৯৫ হাজার ৩৪১জন। অর্থাৎ প্রতি আসনে লড়ছেন ৫৯ জন শিক্ষার্থী। পরীক্ষার কেন্দ্রে মোবাইল ফোন বা টেলিযোগাযোগ করা যায় এমন কোনো ইলেক্ট্রনিক ডিভাইস নিষিদ্ধ করা হয়েছে।
অ্যারাবিক ক্যালিগ্রাফিতে ধর্মীয় প্রশান্তি অনুভূত করি: আফসানা মিমি
আরএম/