আওয়ার ইসলাম: মিয়ানমারের সঙ্গে বাংলাদেশের সমঝোতা স্মারক সইয়ের পরের দিন অর্থাৎ শুক্রবারে নাফ নদী দিয়ে টেকনাফে প্রবেশ করেছে আরও ১ হাজার ৩২০ রোহিঙ্গা।
এদিকে টেকনাফ ও উখিয়ার বিভিন্ন শিবিরের রোহিঙ্গা নেতারা মিয়ানমারের সঙ্গে সমঝোতা স্মারক সই হওয়া নিয়ে খুশি হলেও এর বাস্তবায়ন নিয়ে তারা তেমন আশাবাদী নন।
মিয়ানমারকে পুরোপুরি বিশ্বাস করা বোকামি হবে বলে মন্তব্য করেন তারা।
গত বৃহস্পতিবার মিয়ানমারের রাজধানী নেপিডোতে দেশটির স্টেট কাউন্সেলর অং সান সু চির সঙ্গে বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলীর বৈঠক হয়। এরপরই রোহিঙ্গাদের ফিরিয়ে নিতে দুই দেশের মধ্যে সমঝোতা স্মারক সই হয়।
সেই সমঝোতা অনুযায়ী আগামী দুই মাসের মধ্যে রোহিঙ্গাদের ফিরিয়ে নেয়ার প্রক্রিয়া শুরু হওয়ার কথা রয়েছে। সমঝোতা সই হওয়ার দিনও ভেলা ও নৌকায় করে নাফ নদী পেরিয়ে টেকনাফে এসেছিল ১ হাজার ১১২ রোহিঙ্গা।
উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা মো. আলমগীর কবির বলেন, “প্রাণ বাঁচাতে মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্য থেকে গতকাল পালিয়ে আসা ৩৬৩টি পরিবারের ১ হাজার ৩২০ রোহিঙ্গাকে শরণার্থী শিবিরে পাঠানো হয়েছে।”