শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪ ।। ৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ ।। ২১ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

শিরোনাম :
কাল যাত্রাবাড়ী মাদরাসায় মজলিসে দাওয়াতুল হকের ইজতেমা শেখ হাসিনা ভারতে বসে দেশের বিরুদ্ধে চক্রান্ত করছেন: মজলিস মহাসচিব ডেঙ্গুতে এক সপ্তাহে ৩১ জনের মৃত্যু, আক্রান্ত ৬২৩০ মসজিদে নববীর আদলে হবে আন্দরকিল্লা শাহী জামে মসজিদ: ধর্ম উপদেষ্টা খাগড়াছড়ি প্রেস ক্লাবের সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত নতুন নির্বাচন কমিশনকে বিগত কমিশন থেকে শিক্ষা নিতে হবে: মুফতী ফয়জুল করীম লালপুরে যুবলীগ নেতার বিরুদ্ধে জমি দখল ও বাড়ি ভাংচুরের অভিযোগ জনতার চেয়ারম্যান সৈয়দ তালহাকে সুনামগঞ্জ ৩ আসনে জমিয়তের প্রার্থী ঘোষণা কুরআন-হাদিসের ভিত্তিতেই হতে হবে সংস্কার: বায়তুল মোকাররমের খতিব ইসলামী সঙ্গীত সম্রাট আইনুদ্দীন আল আজাদ রহ.-এর বাবার ইন্তেকাল

বরিশালের ঐতিহাসিক নিদর্শন মিয়া বাড়ির মসজিদ

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

বরিশালের নজরকারা ঐতিহাসিক নিদর্শনের মধ্যে অন্যতম মিয়া বাড়ির মসজিদ। মুঘল আমলে নির্মিত বাংলাদেশের প্রাচীন স্থাপনাটি কড়াপুর মিয়া বাড়িতে অবস্থিত।

দোতলা এই মসজিদের নিচে ছয়টি দরজা, দোতলায় তিনটি দরজা, তিনটি গম্বুজ, ৮টি বড় ও ১২টি ছোট মিনার রয়েছে। বরিশাল উপজেলা নবগ্রাম রোড উত্তর কড়াপুর মিয়াবাড়ী গ্রামে এই মসজিদটি অবস্থিত।

জানা যায়, এই মসজিদের প্রতিষ্ঠাতা হায়াত মাহমুদ ইংরেজ শাসনের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করার কারণে প্রিন্স অফ ওয়েলস দ্বীপে নির্বাসিত হন এবং তাঁর বুর্জুগ উমেদপুরের জমিদারিও কেড়ে নেয়া হয়।

মসজিদের সামনে রয়েছে অনেক একর নিয়ে একটি দিঘি। যা মন কেরে নেয় পর্যটকদের।

উঁচু বেসম্যাণ্টের উপর এই কড়াপুর মিয়াবাড়ি মসজিদটি নির্মাণ করা হয়েছে। নীচতলায় বেসম্যাণ্টের অভ্যন্তরে কয়েকটি কক্ষ রয়েছে যেগুলো মসজিদের নিকটে অবস্থিত মাদ্রাসার ছাত্রদের থাকার কাজে ব্যবহার করা হচ্ছে।মসজিদে প্রবেশ করার জন্য দোতলায় একটি প্রস্তুত সিঁড়িও রয়েছে।

আয়াতক্ষেত্রাকার এই মসজিদটির উপরিভাগে তিনটি ছোট আকারের গম্বুজ রয়েছে যেগুলোর মধ্যে মাঝখানের গম্বুজটি অন্য দুটি গম্বুজের চেয়ে আকারে কিছুটা বড়। কড়াপুর মিয়াবাড়ি মসজিদের সামনের দেয়ালে চারটি মিনার এবং পেছনের দেয়ালে চারটি মিনার সমেত মোট আটটি মিনার রয়েছে। দীর্ঘ ষোল বছর পর দেশে ফিরে তিনি দু’টি দীঘি এবং দোতলা এই মসজিদটি নির্মাণ করেন। মসজিদটির স্থাপত্যরীতিতে পুরান ঢাকায় অবস্থিত শায়েস্তা খান নির্মিত কারতলব খান মসজিদের অনুকরণ দৃশ্যমান।। মনে করা হয়ে থাকে ১৮শ শতকে এই মসজিদটি নির্মাণ করা হয়।

মসজিদের সামনে রয়েছে অনেক একর নিয়ে একটি দিঘি। যা মন কেরে নেয় পর্যটকদের।

উঁচু বেসম্যাণ্টের উপর এই কড়াপুর মিয়াবাড়ি মসজিদটি নির্মাণ করা হয়েছে। নীচতলায় বেসম্যাণ্টের অভ্যন্তরে কয়েকটি কক্ষ রয়েছে যেগুলো মসজিদের নিকটে অবস্থিত মাদ্রাসার ছাত্রদের থাকার কাজে ব্যবহার করা হচ্ছে।মসজিদে প্রবেশ করার জন্য দোতলায় একটি প্রস্তুত সিঁড়িও রয়েছে।

আয়াতক্ষেত্রাকার এই মসজিদটির উপরিভাগে তিনটি ছোট আকারের গম্বুজ রয়েছে যেগুলোর মধ্যে মাঝখানের গম্বুজটি অন্য দুটি গম্বুজের চেয়ে আকারে কিছুটা বড়। কড়াপুর মিয়াবাড়ি মসজিদের সামনের দেয়ালে চারটি মিনার এবং পেছনের দেয়ালে চারটি মিনার সমেত মোট আটটি মিনার রয়েছে।

নদী, সড়ক কিংবা আকাশ পথে আপনি ঘুরে আসতে পারেন ঐতিহাসিক দৃষ্টিনন্দন এই মসজিদটি।

হেফাজতের সঙ্গে আপস নয়, উচ্চ শিক্ষার স্বীকৃতি দেয়া হয়েছে

মসজিদের জমি অধিগ্রহণ করা যাবে কি? দুই মুফতি যা বললেন

 


সম্পর্কিত খবর


সর্বশেষ সংবাদ