আতিকুল্লাহ আতিক
এক সৌদি তেল ব্যবসায়ী তার ছেলেকে জার্মানি পাঠালো। ওয়েল রিফাইনিং নিয়ে উচ্চতর ডিগ্রি নিতে।
ছেলে কয়েক মাস পর বাড়িতে চিঠি লিখল। চিঠিতে নিজের খোঁজ-খবর দিল।
শেষে লিখল: -ইয়া আবি! বার্লিন খুবই সুন্দর শহর। এখানকার মানুষজনও খুব ভাল। সবাই আমার সাথে আপনজনের মতোই আচরণ করে। তবে একটা বিষয় আমাকে খুবই বিব্রত করে, অনেক সময় লজ্জাও পেতে হয়।
তা হলো, আমি প্রতিদিন ভার্সিটিতে যাই ব্যক্তিগত ল্যান্ড রোভার চালিয়ে। অথচ ভার্সিটির ভাইস চ্যান্সেলর পর্যন্ত আসেন ট্রেনে চড়ে।
ছেলের চিঠি পড়ে শেখ গেলেন চেতে। সাথে সাথেই ছেলের একাউন্টে দশ মিলিয়ন ডলার ট্রান্সফার করে, ছেলেকে লিখে জানালেন:
-জাওয়াদ! আমি টাকা পাঠিয়ে দিয়েছি। দেরি না করে অতি সত্বর একটা ট্রেন কিনে ফেল। আমরা কারো কাছে ছোট হয়ে থাকতে চাই না।
-ফেসবুক ওয়াল থেকে
এআর