অভিযুক্ত বিল্লাল সওদাগর গুপ্টি পূর্ব ইউনিয়নের ৭নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সহ সভাপতি। তিনি সিএনজি স্টেশনের লাইনম্যান হিসেবে কর্মরত।
গুরুতর আহত অবস্থায় শিশুটি চাঁদপুর সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছে। এ ব্যাপারে ওই শিশুর পিতা পুলিশ সুপার বরাবর লিখিত অভিযোগ করেছে।
ঘটনার পর থেকে ধর্ষক বিল্লাল সওদাগর (৫০) পলাতক রয়েছে। এই ঘটনার প্রতিবাদে স্থানীয় বিক্ষুব্ধ লোকজন বিক্ষোভ মিছিল করেছে। এছাড়া অভিযুক্ত ধর্ষকের মালিকানাধীন দোকানে তালা দিয়েছে পুলিশ।
জানা যায়, স্থানীয় গল্লাক সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের তৃতীয় শ্রেণির ওই ছাত্রী আরবি পড়ার জন্য মক্তবে যাওয়ার পথে বিল্লাল সওদাগর তাকে চকলেট দেয়ার লোভ দেখায়। পরে তাকে দোকানে নিয়ে ধর্ষণ করে। শিশুর চিৎকারে আশপাশের লোকজন এগিয়ে আসলে বিল্লাল সওদাগর পালিয়ে যান।
পরে শিশুর বাবা তাকে চিকিৎসার জন্য চাঁদপুর সদর হাসপাতালে নিয়ে যায়।
এ ঘটনায় এলাকায় উত্তেজনা বিরাজ করছে। বিল্লাল সওদাগরের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবিতে এলাকাবাসী গল্লাক বাজারে মিছিল করেছে।
সংবাদের সত্যতা নিশ্চিত করে ফরিদগঞ্জ থানা পুলিশের পরিদর্শক (তদন্ত) মাহাবুব মোল্লা জানান, শিশুটির পিতা পুলিশ সুপার বরাবর লিখিত অভিযোগ করেছেন। পুলিশ সুপারের নির্দেশে ধর্ষককে আটকের চেষ্টা চলছে।