চসিক এর ক্লিন ও গ্রিণ সিটির ভিশন বাস্তবায়নের লক্ষ্যে আজ (১ আগষ্ট) থেকে নগরীর ৭টি ওয়ার্ডে ডোর টু ডোর আবর্জনা সংগ্রহ অভিযান কার্যক্রম শুরু করা হচ্ছে। এ উপলক্ষে গত শনিবার (৩০ জুলাই) কর্পোরেশনের সম্মেলন কক্ষে ৭টি ওয়ার্ডের কাউন্সিলরদের সাথে বর্জ্য সংগ্রহ সংক্রান্ত বিষয়ে বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
১ নম্বর জামালখান ওয়ার্ডের কাউন্সিলর ও বর্জ্য ব্যবস্থাপনা স্ট্যান্ডিং কমিটির চেয়ারম্যান শৈবাল দাশ সুমন এর সভাপতিত্বে চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দীন বলেন, চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন একটি সেবামূলক প্রতিষ্ঠান। সিটি কর্পোরেশনের প্রধান কাজ নাগরিক সেবা সুনিশ্চিত করা। শিক্ষা, স্বাস্থ্য, ময়লা-আবর্জনা পরিস্কার পরিচ্ছন্ন রাখা, সড়ক বাতি আলোকায়ন, নালা-নর্দমা সংস্কার, খাল খনন, জলাবদ্ধতা নিরসন, রাস্তাঘাট উন্নয়ন সহ নগরবাসীর সেবা চলমান রয়েছে। সিটি কর্পোরেশনের মৌলিক সমস্যা সমূহ অগ্রাধিকার ভিত্তিতে স্বল্প, মধ্য ও দীর্ঘ মেয়াদী পরিকল্পনায় বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। চসিকের সেবার মান ধীরে ধীরে বেড়ে চলেছে।
আ জ ম নাছির আরো বলেন, নগরীতে বসবাসরত জনগনকে বার বার সচেতন করা সত্বেও কিছু সংখ্যক নাগরিক নির্দিষ্ট জায়গায় আবর্জনা না ফেলে যত্রতত্র, যখন-তখন, যেখানে-সেখানে আবর্জনা ফেলছে যা দুঃখজনক ও কাম্য নয়।
তিনি নগরবাসীকে নির্দিষ্ট সময়ে ডাস্টবিন ও নির্ধারিত স্থানে ময়লা-আবর্জনা ফেলার জন্য আহবান জানান।
বৈঠকে ৭ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর মো. মোবারক আলী, ৮ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর মো. মোরশেদ আলম, ১৫ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর মো. গিয়াস উদ্দিন, ২২ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর মো. সলিমউল্লাহ বাচ্চু, ২৩ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর মো. জাবেদ, ৩১ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর তারেক সোলায়মান সেলিম, ৩৬ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর মো. হাবিবুল হক, কাউন্সিলর হাসান মুরাদ বিপ্লব, সংরক্ষিত ওয়ার্ড কাউন্সিলর জেসমিন পারভীন জেসী, নিলু নাগ, মনোয়ারা বেগম মনি, আবিদা আজাদ, সিটি মেয়রের একান্ত সচিব ও ভারপ্রাপ্ত রাজস্ব কর্মকর্তা মোহাম্মদ মঞ্জুরুল ইসলাম, প্রধান পরিচ্ছন্ন কর্মকর্তা শেখ শফিকুল মন্নান সিদ্দিকী, পরিচ্ছন্ন কর্মকর্তা মো. খোরশেদুল আলম উপস্থিত ছিলেন।
আরআর