শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪ ।। ৫ আশ্বিন ১৪৩১ ।। ১৭ রবিউল আউয়াল ১৪৪৬

শিরোনাম :
নেতানিয়াহুকে হত্যাচেষ্টার অভিযোগে ইসরায়েলি নাগরিক গ্রেপ্তার 'উলামায়ে কেরামদের বাদ দিয়ে দেশের উন্নয়ন অসম্ভব'   নিউইয়র্কে যাদের সঙ্গে বৈঠক হতে পারে প্রধান উপদেষ্টার গাজাজুড়ে ইসরায়েলের নৃশংস হামলা, নারী-শিশুসহ নিহত ২৮ ফিলিস্তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে সকল প্রকার রাজনীতি বন্ধের সিদ্ধান্ত 'ঢাবি ও জাবির হত্যাকাণ্ডে জড়িত খুনীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে' ঢাবিতে যুবক হত্যায় ছাত্রলীগ নেতাসহ ৩ জন আটক কওমী মাদরাসার ছাত্রদেরকে বিসিএস এ অংশগ্রহণের সুযোগ না দেওয়া বৈষম্য: মুফতী ফয়জুল করীম শায়খে চরমোনাই  সাগর-রুনি হত্যার বিচারের দাবিতে ঢাকায় সাংবাদিকদের বিক্ষোভ সমাবেশ কওমি সনদ বাস্তবায়ন সেমিনার থেকে ১৩ দফা প্রস্তাবনা ও ২ দফা কর্মসূচি ঘোষণা

নির্বাচনে সেনা মোতায়েনে সম্মতি দিয়েছেন রাষ্ট্রপতি

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার
ছবি : সংগৃহীত

আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সারাদেশে আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে 'স্ট্রাইকিং ফোর্স' হিসেবে কাজ করবে সেনাবাহিনী। রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন এ বিষয়ে নীতিগত অনুমোদন দিয়েছেন। তবে কবে থেকে সেনা মোতায়েন হবে তা আলোচনা-সাপেক্ষে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন ইসি সচিব জাহাংগীর আলম।


রোববার (১৭ ডিসেম্বর) সকাল ১১টার দিকে বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে যান প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল। সঙ্গে ছিলেন ইসি সচিব মো. জাহাংগীর আলম।

বৈঠক শেষে ইসি সচিব সাংবাদিকদের জানান, রাষ্ট্রপ্রধান ইতিবাচক সায় দিয়েছেন (সেনা মোতায়েনের বিষয়ে)। প্রধান নির্বাচন কমিশনারকে রাষ্ট্রপতি আশ্বাস দেন, সশস্ত্র বাহিনীর সঙ্গে আলোচনা করে এ বিষয়ে শিগগিরই সিদ্ধান্ত জানিয়ে দেবেন তিনি।

তিনি বলেন, সংবিধানের ১২০ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী কমিশন সশস্ত্র বাহিনীর সর্বাধিনায়ক রাষ্ট্রপতির কাছে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ‘ইন এইড টু সিভিল পাওয়ারের’ আওতায় বেসমারিক প্রশাসনকে সহায়তা করার জন্য সামরিক বাহিনী নিযুক্ত করার জন্য অনুরোধ যাচনা করেছেন। রাষ্ট্রপতি আশ্বাস দিয়েছেন, সশস্ত্র বাহিনীর সঙ্গে আলাপ করে অতি শিগগিরই সিদ্ধান্ত জানিয়ে দেবেন। তিনি নীতিগতভাবে সামরিক বাহিনী প্রদানে সম্মত হয়েছেন।


সেনা মোতায়েন হলে তা কবে থেকে- জানতে চাইলে জাহাংগীর আলম বলেন, সশস্ত্র বাহিনী বিভাগের সঙ্গে আমরা আলোচনা করে পৃথক চিঠি পাঠানো হবে। তার আলোকে সেখানে সময়, কখন কীভাবে- তা নির্ধারণ হবে। সেটা সশস্ত্র বাহিনী বিভাগের সঙ্গে পত্রালাপের মাধ্যমে চূড়ান্ত করবে নির্বাচন কমিশন।

এনএ/


সম্পর্কিত খবর


সর্বশেষ সংবাদ