শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪ ।। ৪ আশ্বিন ১৪৩১ ।। ১৭ রবিউল আউয়াল ১৪৪৬

শিরোনাম :
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে সকল প্রকার রাজনীতি বন্ধের সিদ্ধান্ত 'ঢাবি ও জাবির হত্যাকাণ্ডে জড়িত খুনীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে' ঢাবিতে যুবক হত্যায় ছাত্রলীগ নেতাসহ ৩ জন আটক কওমী মাদরাসার ছাত্রদেরকে বিসিএস এ অংশগ্রহণের সুযোগ না দেওয়া বৈষম্য: মুফতী ফয়জুল করীম শায়খে চরমোনাই  সাগর-রুনি হত্যার বিচারের দাবিতে ঢাকায় সাংবাদিকদের বিক্ষোভ সমাবেশ কওমি সনদ বাস্তবায়ন সেমিনার থেকে ১৩ দফা প্রস্তাবনা ও ২ দফা কর্মসূচি ঘোষণা স্বকীয়তা বজায় রেখে কওমি সনদের স্বীকৃতি বাস্তবায়ন চান মুফতী ফয়জুল করীম কওমি শিক্ষার্থীদের প্রতি সকল বৈষম্যের অবসান হোক: সেমিনারে বক্তারা ‘খালেদা জিয়াকে বিদেশে নেয়ার প্রস্তুতি সম্পন্ন’ হবিগঞ্জে মহানবী সা.কে কটূক্তিকারীদের সর্বোচ্চ শাস্তির দাবিতে মানববন্ধন

পদত্যাগ করলেন সজীব ওয়াজেদ জয়

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার
ফাইল ছবি

আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে পদত্যাগ করেছেন প্রধানমন্ত্রীর তথ্য ও প্রযুক্তি উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়। বুধবার (২৯ নভেম্বর) পদত্যাগপত্র জমা দেন তিনি। বাংলাদেশ সরকারের প্রধানমন্ত্রী কর্তৃক তার পদত্যাগপত্র গৃহীত হয়েছে।

প্রধানমন্ত্রীর সহকারী প্রেস সচিব এম এম ইমরুল কায়েস রানা সংবাদমাধ্যমকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

এর আগে দুজন মন্ত্রী, একজন প্রতিমন্ত্রী ও তিনজন উপদেষ্টার পদত্যাগপত্র গ্রহণ করে বুধবার দুপুরে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে দুটি প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়। পরে প্রজ্ঞাপনগুলো গেজেট আকারে প্রকাশিত হয়।
 
২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ সরকার গঠন করে। এরপর ২০১০ সালের ২৫ ফেব্রুয়ারি জয়কে রংপুর জেলা আওয়ামী লীগের প্রাথমিক সদস্যপদ দেয়া হয়। ২০২৩ সালের ১২ ফেব্রুয়ারি রংপুর জেলা আওয়ামী লীগের ১০১ সদস্যবিশিষ্ট পূর্ণাঙ্গ আহ্বায়ক কমিটি গঠন করা হয়েছে। এতে একজন আহ্বায়ক ও তিনজনকে যুগ্ম আহ্বায়ক করা হয়। বাকি ৯৭ জন সদস্য। কমিটির এক নম্বর সদস্য করা হয় সজীব ওয়াজেদ জয়কে।

তিনি আওয়ামী লীগের সরকারের বিভিন্ন উন্নয়ন কর্মকাণ্ডের সঙ্গে যুক্ত রয়েছেন। বাংলাদেশের তথ্য ও প্রযুক্তি উন্নয়নে জয় অগ্রণী ভূমিকা পালন করছেন। সজীব ওয়াজেদ জয় ২০১৪ থেকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অবৈতনিক তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি উপদেষ্টা হিসেবে কর্মরত ছিলেন।

কেএল/


সম্পর্কিত খবর


সর্বশেষ সংবাদ