শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪ ।। ৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ ।। ২১ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

শিরোনাম :
বিস্ময়কর হাফেজ শিশুর সঙ্গে শায়খ আহমাদুল্লাহ মাওলানা মনসুরুল হাসান রায়পুরীর জানাযা ও দাফন সম্পন্ন ১৬ টি বছর জুলুম-ষড়যন্ত্রের মধ্যে ছিল মাদরাসার ছাত্ররা: ড. শামছুল আলম  ‘সংসদ নির্বাচনের আগে স্থানীয় সরকার নির্বাচন চায় সংস্কার কমিশন’ জমিয়ত সভাপতি মাওলানা মনসুরুল হাসানের ইন্তেকালে খেলাফত মজলিসের শোকপ্রকাশ কাল ১০ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায় রোজায় বাজার সহনশীল রাখার চেষ্টা করা হবে: বাণিজ্য উপদেষ্টা মাওলানা মনসুরুল হাসান রায়পুরীর ইন্তেকালে বিএনপি মহাসচিবের শোক রাষ্ট্রপতি নির্বাচনসহ যেসব সুপারিশ সংস্কার কমিশনের বাংলাদেশিদের সুখবর দিলো ইতালি, পুনরায় ভিসা দেওয়ার সিদ্ধান্ত

মুসলিমদের শত্রু এক: আয়াতুল্লাহ খামেনি

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে মুসলিম বিশ্বকে এক হওয়ার আহ্বান জানিয়ে ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনি বলেছেন, আমরা যদি এক হতে পারি তাহলে এই যুদ্ধে ইসরায়েলকে পরাজিত করা সম্ভব। ফিলিস্তিনি, লেবানিজ, মিসরীয় ও ইরাকিদের শত্রু একজনই। তারা ইয়েমেন ও সিরিয়ার জনগণের শত্রুও। আমাদের সবার শত্রু একই।

তিনি বলেন, ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা ইসরায়েলের জন্য 'সর্বনিম্ন শাস্তি'।

শুক্রবার (৪ অক্টোবর) তেহরানে ইমাম খোমেনি গ্র্যান্ড মসজিদে জুমার নামাজের খুতবায় একথা বলেন। প্রায় পাঁচ বছর পর এই খুতবা দিলেন খামেনি। খবর ইরনা।

ইরানের সর্বোচ্চ নেতা বলেন, ইসরায়েলের বিরুদ্ধে আমাদের এ লড়াই চলবে। তাদের পরাজিত করতে হলে আমাদের হামাস-হিজবুল্লাহর মতো ইসরায়েল বিরোধী দেশগুলোকে এক হতে হবে। এটি আমাদের জন্য একটি ইসলামী কর্তব্য।

প্রয়োজনে ইরানের মাটি থেকে সরাসরি ক্ষেপণাস্ত্র হামলা করা হবে বলেও হুঁশিয়ারি করেন এই নেতা।

আয়াতুল্লাহ আলী খামেনি বলেন, আমরা আমাদের দায়িত্ব পালনে বিলম্ব করি না আবার তাড়াহুড়োও করি না। রাজনৈতিক ও সামরিক সিদ্ধান্ত গ্রহণকারীদের মতামত অনুযায়ী যেটা যুক্তিসঙ্গত এবং সঠিক তা যথাসময়ে বাস্তবায়ন করি।

তিনি বলেন, আগ্রাসনকারীদের হাত থেকে আত্মরক্ষার অধিকার প্রতিটি দেশেরই রয়েছে। মুসলিম দেশগুলোকে তাদের সাধারণ শত্রুর বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়তে হবে।

ইসরায়েলে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা এবং লেবাননে মিত্র হিজবুল্লাহর ওপর ইসরায়েলি হামলা শুরুর পর প্রথমবারের মতো তিনি এই খুতবা দিলেন।

এই উপলক্ষে তেহরানে হাজার হাজার মানুষের ঢল নামে। কারও কারও হাতে হিজবুল্লাহর সবুজ ও হলুদ পতাকা দেখা যায়। কেউ বা ফিলিস্তিনের পতাকা নিয়ে আসেন। তবে সবার উদ্দেশ্য একটিই—খামেনিকে এক নজর দেখা।

এনএ/


সম্পর্কিত খবর


সর্বশেষ সংবাদ