কুয়েতে রয়েছে পশুখাদ্যের বিশাল বাজার। ইউরোপ, আমেরিকা, ভারতসহ বিভিন্ন দেশ থেকে খাবার আমদানি করেন প্রবাসী বাংলাদেশিরা। সহজ ও লাভজনক হওয়ায় প্রতিনিয়ত অনেক বাংলাদেশি এই ব্যবসায় ঝুঁকছেন।
একদিকে ভিনদেশী ভাষা, আরেকদিকে কাজের অভিজ্ঞতা ছাড়াই ‘সোনার হরিণের’ খোঁজে বিদেশে পাড়ি জমান অনেকে। স্বল্প বেতনে কাজ করে দীর্ঘদিনের অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়ে আজ কুয়েতে প্রতিষ্ঠিত অনেক বাংলাদেশি। গরু, ছাগল, উট, হাঁস, মুরগির খাবারের চাহিদা মেটাতে বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে পশু-পাখির খাবার আমদানি করে থাকে কুয়েত।
দেশটির ওফরা, চেবদি, আবদালীর বাজারে এসব খাবার বিক্রি করে অনেকেই এখন কোটিপতি। দেশটির বাজারে পশু খাবারের বিপুল পরিমাণ চাহিদা থাকায় এই ব্যবসায় ঝুঁকছেন অনেকে। করতে চান বাংলাদেশ থেকেও আমদানি।
ব্যবসার পরিধি বাড়াতে দেশ থেকে আত্মীয় স্বজনদেরও আনছেন তারা। ফলে এ খাতে বাড়ছে প্রবাসী বাংলাদেশিদের কর্মসংস্থান।
পশু-পাখির খাবার হিসেবে বাংলাদেশে ফেলে দেয়া খড় কিংবা ধানের কুড়া কুয়েতে রফতানির মাধ্যমে বিপুল পরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন সম্ভব বলে মনে করেন এই খাতের ব্যবসায়ীরা।
হাআমা/