সোমবার, ২১ এপ্রিল ২০২৫ ।। ৮ বৈশাখ ১৪৩২ ।। ২৩ শাওয়াল ১৪৪৬

শিরোনাম :
মসজিদে নববীর ইমামকে মালদ্বীপে লালগালিচা অভ্যর্থনা মহানবীর আদর্শ অনুসরণ করলে আমাদের জীবন আলোকিত হবে : ধর্ম উপদেষ্টা বর্তমানে ‘উলূমুল হাদিস’-এর প্রয়োজনীয়তা বাংলাদেশের মতো সম্প্রীতি আশপাশের দেশে খুঁজে পাবেন না: ধর্ম উপদেষ্টা ‘গাজাবাসীর পাশে দাঁড়ানো উম্মাহর আবশ্যিক দায়িত্ব’ নারী কমিশনের প্রস্তাবে পতিত স্বৈরতন্ত্রের সুযোগ: গাজী আতাউর বিশ্বের সবচেয়ে ব্যয়বহুল ভবনের স্বীকৃতি পেল মসজিদুল হারাম ‘সংস্কার কমিশনের সুপারিশ নারী সমাজের জন্য চরম অবমাননাকর’ নারী বিষয়ক সংস্কার কমিশন দেশকে অস্থিতিশীল করতে চায়: খেলাফত মজলিস সরাসরি ঢাকা-রিয়াদ ফ্লাইট চালু করল ইউএস-বাংলা

নামাজ আদায়ের সময় হাই এলে করণীয়

নিউজ ডেস্ক
নিউজ ডেস্ক
শেয়ার
ফাইল ছবি

নামাজে হাই এলে যথাসাধ্য তা দমন করার চেষ্টা করতে হবে। একান্তই দমন করা সম্ভব না হলে হাত বাঁধা অবস্থায় হাই এলে ডান হাতের পিঠ মুখের ওপর রাখবে। এছাড়া অন্য অবস্থায় বাম হাতে পিঠ রাখবে। আবু হুরায়রা রা. থেকে বর্ণিত আল্লাহর রাসুল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) ইরশাদ করেন, নামাজে হাই শয়তানের পক্ষ থেকে আসে। সুতরাং কারও যদি হাই আসে তবে সে যেন তা যথাসম্ভব দমন করে। (সুনানে তিরমিজি: ৩৭০)


আবু সাঈদ খুদরি রা. থেকে বর্ণিত আল্লাহর রাসুল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বলেছেন, নামাজের মধ্যে তোমাদের কারো হাই আসে, তবে সে যেন যথা সম্ভব তা রোধ করে। কারণ শয়তান এ সময় মুখ দিয়ে প্রবেশ করে। (সহিহ মুসলিম: ৭২২৩)

নামাজ ছাড়া অন্য সময়ও ইচ্ছাকৃত হাই তোলা ভালো নয়। হাই যথাসম্ভব দমন করার চেষ্টা করা উচিত।

হজরত আবু হুরায়রা রা. থেকে বর্ণিত আল্লাহর রাসুল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বলেছেন, আল্লাহ তাআলা হাঁচি ভালবাসেন, আর হাই তোলা অপছন্দ করেন। তাই তোমাদের কেউ যখন হাঁচি দেবে এবং ’আলহামদুলিল্লাহ’ পড়বে তখন প্রত্যেক মুসলিম শ্রোতার উচিত হবে তার জবাবে ‘ইয়ারহামুকাল্লাহ’ বলা। হাই শয়তানের পক্ষ থেকে আসে। কারো যখন হাই আসে, তখন সে যেন যথাসাধ্য তা রোধ করে। যখন তোমাদের কেউ হাই তোলে, তখন শয়তান তা দেখে হাসে। (সহিহ বুখারি: ৬২২৩)

এনএ/


সম্পর্কিত খবর



সর্বশেষ সংবাদ