রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪ ।। ৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ ।। ২২ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

শিরোনাম :
মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠায় দ্রুত নির্বাচনের বিকল্প নেই: তারেক রহমান জমিয়তের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি হলেন শায়খ মাওলানা আবদুর রহীম ইসলামাবাদী কুমিল্লায় আন্তর্জাতিক ইসলামী মহাসম্মেলন আগামীকাল মাওলানা মনসুরুল হাসান রায়পুরীর ইন্তেকালে চরমোনাই পীরের শোক প্রকাশ জমিয়ত সভাপতি মাওলানা মনসুরুল হাসান রায়পুরী রহ.-এর বর্ণাঢ্য জীবন কওমি সনদকে কার্যকরী করতে ছাত্রদল ভূমিকা রাখবে: নাছির বড় ব্যবধানে জিতে প্রথমবারের মতো পার্লামেন্টে যাচ্ছেন প্রিয়াঙ্কা আইফোনে ‘টাইপ টু সিরি’ ফিচার যেভাবে ব্যবহার করবেন  স্বতন্ত্র ইবতেদায়ী মাদ্রাসা জাতীয়করণের দাবি অত্যন্ত যৌক্তিক: ধর্ম উপদেষ্টা আল্লাহকে পেতে হলে রাসূলের অনুসরণ অপরিহার্য: কবি রুহুল আমিন খান

শিশুকে সালাম শেখাতে সালাম দিন


নিউজ ডেস্ক

নিউজ ডেস্ক
শেয়ার
ছবি: সংগৃহীত

 

মুফতি আরিফুল ইসলাম

আসসালামু আলাইকুম। শান্তির বার্তা। অভিভাদনের সর্বত্তোম পন্থা হল সালাম। দেখা হলেই অপর মুসলমানকে সালাম দেয়া ঈমানী দায়িত্ব। হিংসা বিদ্ধেস দূর হয়। ভেদাভেদ দূর হয়ে পরস্পরে প্রীতির বন্ধন তৈরী হয়। সালামে রয়েছে অপরের জন্য রহমত ও কল্যানের প্রার্থনা। সালামে রয়েছে জিকিরের অফুরন্ত সওয়াব।  

দু:খ ও পরিতাপের কথা হলো সালামের পরিবেশ তৈরী হলেই দেখা যায়, বড়রা ছোটদের সালামের  অপেক্ষা থাকে। বিশেষ করে শিশুদের সালাম দেয়ার প্রয়োজনই মনে করা হয় না।

প্রিয় নবীজি সা.-এর অভ্যাস

প্রিয় নবীজি সা. শিশুদের আগে আগে সালাম দিতেন। এতে শিশুদের মধ্যে সালাম দেয়ার অভ্যাস তৈরী হত। এছাড়া ছোটদেরকে সালাম দেওয়া কোমল হৃদয় ও স্নেহশীলতার পরিচয়।

হাদীস : হযরত আনাস ইবনে মালেক রা.  থেকে বর্ণিত। একবার তিনি একদল শিশুর পার্শ্ব দিয়ে অতিক্রম করাকালে তাদের সালাম দিয়ে বললেন, নবী সা. এমন করতেন। ( এভাবে তিনি বাচ্চাদের সালাম দিতেন)  বোখারী শরীফ-৬২৪৭

অবশ্য শিশু সালামের উত্তর না দিলে গোনাহগার হবে না। কারণ, সে শরীয়তের ভারপ্রাপ্ত নয়। তবে শিশু বড়কে সালাম দিলে উত্তর দেওয়া জরুরী।

এমআই/

 

 


সম্পর্কিত খবর


সর্বশেষ সংবাদ